ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

বৃহস্পতিবার, ৯ জানুয়ারী, ২০১৪

এই নির্বাচন সাংবিধানিকভাবে বৈধ নয়; যারা বৈধ বলে তারা গণতন্ত্র বুঝে না, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাও বুঝে না’ : নূরুল কবির

 টকশোতে নিউ এইজ সম্পাদক নূরুল কবির 
‘‘রাষ্ট্র নিরন্তর সহিংসতা করে চলেছে; ১০ থেকে ১২ শতাংশের বেশি ভোট পড়েনি- যা মোট ভোটারের ৪ শতাংশ’ ‘যশোরে আ’লীগের ওহাবের লোকেরা হিন্দুদের ওপর হামলা করেছে; যশোরে হিন্দু ডিসি সরকারের প্রহসনের নির্বাচন নিয়ে ব্যস্ত থাকায় তার নিজ গোত্রীয়দের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছেন’ ‘এই নির্বাচন সাংবিধানিকভাবে বৈধ নয়; যারা বৈধ বলে তারা গণতন্ত্র বুঝে না, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাও বুঝে না’- বুধবার একুশে টিভির রাতের টকশোতে নিউ এইজ সম্পাদক নূরুল কবির একথা বলেন। তিনি বলেন, সংবিধানে সুস্পষ্টভাবে বলা আছে জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হতে হবে। সরকার দাবি করলেও এটা কোন নির্বাচন নয়। নির্বাচন কমিশন সরকারের কত শতাংশ দেখতে চায় সেদিকে তাকিয়ে থেকে ৪০ শতাংশ বলতে ৪৮ ঘন্টার বেশি সময় নিয়েছে। আমি চ্যালেঞ্জ করে বলছি, আওয়ামী লীগের রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ও আইনজীবীরা আমার সাথে বিতর্কে আসতে পারেন। তিনি বলেন, জনগণের দেখাটাই আসল। ১৫৩ ভোট ছাড়াই জয়ী হয়েছেন। বাকি ১৪৭টি আসনে কোনোভাবেই ১০ থেকে ১২ শতাংশের বেশি ভোট পড়েনি। এক্ষেত্রে ৩০০ আসনকে বিবেচনায় নিলে তা ৪ শতাংশে দাঁড়ায়। ৪১টি কেন্দ্রে একটি ভোটও পড়েনি। আইনজীবী ব্যারিস্টার রফিক-উল-হকের বরাত নির্বাচন বৈধ হওয়া প্রসঙ্গে নূরুল কবির বলেন, আমি কালকেই উনাকে ফোন করে জিজ্ঞাসা করব আপনি এটি কোথায় পেলেন? কিসের সংবিধান বিশেষজ্ঞ? যে সংবিধান সাধারণ মানুষ বুঝতে পারে না, বিশেষজ্ঞ হতে হয়; সেটা কোন সংবিধানই নয়। আমরা নির্বাচন বুঝার মাধ্যমেই স্বাধীনতা অর্জন করেছি। দেশের সাধারন মানুষ কোন নির্বাচন হতে দেখেননি। এটা বুঝার জন্য কমনসেন্সই যথেষ্ট। তিনি আরো বলেন, রাষ্ট্র নিরন্তর সহিংসতা করে চলেছে। সংখ্যলঘু নির্যাতন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, যশোরের ডিসি বলেছেন- তারা ভোটের বাক্স পাহাড়ায় ব্যস্ত ছিলেন। সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা হতে পারে তা ধারণা ছিল না। তিনি বলেন, যশোরে আ’লীগের ওহাবের লোকেরা হিন্দুদের ওপর হামলা করেছে। যশোরে হিন্দু ডিসি সরকারের প্রহসনের নির্বাচন নিয়ে ব্যস্ত থাকায় তার নিজ গোত্রীয়দের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছেন। পাবনায় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর লোকেরা হিন্দুদের ওপর হামলা, লুটপাট করেছিল। যারা এই সত্য কথাগুলো বলে না, তারা নিজেরাই সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার ইন্দনদাতা। তিনি বলেন, এ নির্বাচন নিয়ে বিতর্কের কিছু নেই। এটি সুস্পষ্ট তামাশা। সামরিক সরকারের আমলে ১০ শতাংশ ৯০ শতাংশ বানানোর সংস্কৃতি আ’লীগ আবার চালু করল। 

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন