ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

শুক্রবার, ৩ জানুয়ারী, ২০১৪

জামায়াত এত গুলি খাচ্ছে, কিন্তু তাদের পক্ষ থেকে অস্ত্র তো ব্যবহার হচ্ছে না : ব্যারিস্টার মঈনুল

‘বাংলাদেশে এখন অনেকের মুখ-টুখ দেখা যায় এরা বাংলাদেশি না’ ‘এটা মুসলিম কান্ট্রি, মডারেট মুসলিম কান্ট্রি হিসেবে এটি টিকে থাকবে' 'আচ্ছা, বাংলাদেশে জয়বাংলার শ্লোগান কিভাবে আসে আমিতো বুঝলাম না; জয়বাংলা কোন দেশ? আমার দেশতো হলো বাংলাদেশ। আপনি জয় বাংলাদেশ বলেন। জয়বাংলা কোন শ্লোগান?' জামায়াত এত গুলি খাচ্ছে, কিন্তু তাদের পক্ষ থেকে অস্ত্র তো ব্যবহার হচ্ছে না- ১ জানুয়ারি তৃতীয় মাত্রায় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ব্যারিস্টার মঈনুল হোসেন একথা বলেন। তিনি বলেন, ‘অস্ত্রের কিন্তু অভাব নাই পৃথিবীতে, এই টেরোরিস্টদের। বাংলাদেশ ইজ নট এ টেরোরিস্ট কান্ট্রি। এই যে দেখেন এত গোলাগুলি হচ্ছে, ঢিল খাচ্ছে। কিন্তু কই অস্ত্র তো ব্যবহার হচ্ছে না। জামায়াতের পক্ষ থেকে তারা ঢিল খাচ্ছে, লাঠি খাচ্ছে। আর তাছাড়া আপনি চিন্তা করে দেখেন যে সরকার যদি জনগণের বিরুদ্ধে লাঠি নিয়ে নামে আন্দোলন করতে ট্যাংক নিয়ে, পুলিশ নিয়ে- অবস্থা দেখেন। এত যুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে। এই যুদ্ধটা কার বিরুদ্ধে? জনগণের বিরুদ্ধে। আজকেও যদি আমিতো বললাম এই নির্বাচন ঠিকই হবে। এই নির্বাচন থাকবে না। এই নির্বাচন টিকাইতে পারবে না কিছুতেই। এতে কোন সন্দেহ নেই আমার। রক্তক্ষয় বন্ধ করেন। বসেন, বসে নির্বাচন করেন। ঐ সমস্ত জুজুর ভয় দেখিয়ে লাভ নেই। এখন তো বাংলাদেশে এই যে একটি কথা বলা হচ্ছে খুব খারাপ শোনায়- বেগম খালেদা জিয়া যে কথাটা বলেছেন, এটা কিন্তু অনেকের ধারণা যে বাংলাদেশে এখন অনেকের মুখ-টুখ দেখা যায় এরা বাংলাদেশি না। একথা পাবলিকলি আলোচনা হচ্ছে। বেগম খালেদা জিয়া বলে ফেলেছেন। এটা ঠিকই তো। সাধারণ মানুষও- এমনকি বলা হয় যে প্রধানমন্ত্রীর যারা নিরাপত্তার জন্য আছে এর ভিতরেও বাইরের লোক আছে, বিদেশী লোক আছে। আজকে ভারতকে দারুনভাবে সন্দেহ করা হচ্ছে। আমি মনে করি ভারতকে এ বিষয়গুলো বিবেচনায় নেওয়া উচিত। কারন আমরা ভারতের সাথে মিলেই শান্তিতে থাকতে চাই।’ তিনি বলেন, ‘এটা মুসলিম কান্ট্রি, মডারেট মুসলিম কান্ট্রি হিসেবে এটি টিকে থাকবে, আচ্ছা, বাংলাদেশে জয়বাংলার শ্লোগান কিভাবে আসে আমিতো বুঝলাম না; জয়বাংলা কোন দেশ? আমার দেশতো হলো বাংলাদেশ। আপনি জয় বাংলাদেশ বলেন। জয়বাংলা কোন শ্লোগান? ৭১ এ জয়বাংলা ছিল পাকিস্তান প্রেক্ষাপটে একটা দেশ, তখনতো বাংলাদেশ হয়নি। এখন বাংলাদেশে বসে যদি বলেন, জয় হিন্দ তা তো হবে না। এটা বাংলাদেশ। জয়বাংলা বলেন কেন? জয় বাংলাদেশ বলেন। এই যে চালাকি-চতুরি করা হচ্ছে। আমার খুব কষ্ট লাগে।’ 

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন