ফাঁসি কার্যকর আগ মুহুর্তে শেখ হাসিনাকে ফোন করে কাদের মোল্লাকে ফাঁসিতে না দিতে আহ্বান করেছিলেন তুরস্কের প্রধানমন্ত্রী এরদোগান।
তিনি হাসিনাকে হুঁশিয়ারী দিয়ে এর ফল ভালো হবে না। ফাঁসি পরবর্তীতে তুরস্ক দুঃখ প্রকাশ করেছে এবং কাদের মোল্লার বিচার ও রায় নিয়ে জাতিসংঘের মাধ্যমে তদন্ত করার উদ্যোগ নিতে যাচ্ছে তুরস্ক। ইতোমধ্যেই এরদোগান ৮/১০ টি রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানের সাথে কথা বলেছেন। যুক্তরাষ্ট্র এবং জাতিসংঘ থেকেও ফাঁসি কার্যকর না করতে অনুরোধ করা হয়েছিল।
জন কেরি এবং বান কি মুনের শক্ত টেলিফোনকেও উপেক্ষা করা হয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি গত ১১ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে টেলিফোনে জানান কথিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত কাদের মোল্লার ফাঁসি স্থগিত রাখতে। এর পরদিন ১২ ডিসেম্বর রাত দশটা এক মিনিটে কাদের মোল্লার অন্যায় ভাবে সকল জেলকোড অমান্য করে ফাঁসির রায় কার্যকর করে সরকার । এই অন্যায় ভাবে ফাঁসি দেওয়াতে যুক্তরাষ্ট্রের সরকার ক্ষেপে যায়। আবদুল কাদের মোল্লাকে ফাঁসি দেয়ায় দুঃখ প্রকাশ করেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুন। এরই মধ্যে বাংলাদেশকে নিষেধাজ্ঞা করার জন্য সম্মতি প্রকাশ করেছেন সিনেট ।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র একতরফাভাবে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের পক্ষে নয়। কাদের মোল্লার ফাঁসি কার্যকরের পর গত পাঁচ দিন ধরে তাদের নির্বাচনের বিপক্ষে অবস্থান নানা আচরণে স্পষ্ট হয়ে উঠেছে সরকারের কাছে।’ ইউরোপীয় ইউনিয়নও পার্লামেন্টে দুঃখ প্রকাশ করেছেন । এছাড়া বিশ্ব ব্যাপী নিন্দার ঝড় উঠেছে এই সরকারের অন্যায় আচরণের বিরুদ্ধে । সবকিছু মিলিয়ে কাদের মোল্লার ফাঁসি ইস্যুতে শক্ত বিপদে পড়তে যাচ্ছে হাসিনা!
তিনি হাসিনাকে হুঁশিয়ারী দিয়ে এর ফল ভালো হবে না। ফাঁসি পরবর্তীতে তুরস্ক দুঃখ প্রকাশ করেছে এবং কাদের মোল্লার বিচার ও রায় নিয়ে জাতিসংঘের মাধ্যমে তদন্ত করার উদ্যোগ নিতে যাচ্ছে তুরস্ক। ইতোমধ্যেই এরদোগান ৮/১০ টি রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানের সাথে কথা বলেছেন। যুক্তরাষ্ট্র এবং জাতিসংঘ থেকেও ফাঁসি কার্যকর না করতে অনুরোধ করা হয়েছিল।
জন কেরি এবং বান কি মুনের শক্ত টেলিফোনকেও উপেক্ষা করা হয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি গত ১১ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে টেলিফোনে জানান কথিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত কাদের মোল্লার ফাঁসি স্থগিত রাখতে। এর পরদিন ১২ ডিসেম্বর রাত দশটা এক মিনিটে কাদের মোল্লার অন্যায় ভাবে সকল জেলকোড অমান্য করে ফাঁসির রায় কার্যকর করে সরকার । এই অন্যায় ভাবে ফাঁসি দেওয়াতে যুক্তরাষ্ট্রের সরকার ক্ষেপে যায়। আবদুল কাদের মোল্লাকে ফাঁসি দেয়ায় দুঃখ প্রকাশ করেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুন। এরই মধ্যে বাংলাদেশকে নিষেধাজ্ঞা করার জন্য সম্মতি প্রকাশ করেছেন সিনেট ।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র একতরফাভাবে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের পক্ষে নয়। কাদের মোল্লার ফাঁসি কার্যকরের পর গত পাঁচ দিন ধরে তাদের নির্বাচনের বিপক্ষে অবস্থান নানা আচরণে স্পষ্ট হয়ে উঠেছে সরকারের কাছে।’ ইউরোপীয় ইউনিয়নও পার্লামেন্টে দুঃখ প্রকাশ করেছেন । এছাড়া বিশ্ব ব্যাপী নিন্দার ঝড় উঠেছে এই সরকারের অন্যায় আচরণের বিরুদ্ধে । সবকিছু মিলিয়ে কাদের মোল্লার ফাঁসি ইস্যুতে শক্ত বিপদে পড়তে যাচ্ছে হাসিনা!
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন