ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

সোমবার, ৩০ ডিসেম্বর, ২০১৩

ওয়াশিংটনকে দিল্লির পরামর্শ- বাংলাদেশকে ভারতের চোখে দেখুন

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সালমান খুরশীদ
বাংলাদেশকে ভারতের চোখে দেখুন, ওয়াশিংটনকে দিল্লি বাংলাদেশ ইস্যুতে দিল্লি ও ওয়াশিংটনের দৃষ্টিভঙ্গিতে পার্থক্য রয়েছে বলে স্বীকার করেছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সালমান খুরশীদ। বাংলাদেশকে ভারতের চোখে দেখার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। ভারতের দ্য হিন্দু পত্রিকাকে খুরশীদ বলেন, ‘আমরা তৃতীয় কোনো দেশের গণতন্ত্র নিয়ে আলোচনা করি না।’ ‘কিন্তু আমি সর্বশেষ যখন ওয়াশিংটন সফর করি তখন দেখতে পাই যে (বাংলাদেশ ইস্যুতে) যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের মধ্যে অবশ্যই কিছু মতপার্থক্য রয়েছে, বিশেষ করে বর্তমান সরকারের অভ্যন্তরীণ প্রতিষ্ঠান পরিচালনার নিয়ে’ যোগ করেন তিনি। এই প্রথম ভারতের শীর্ষ কূটনীতিকের মুখ থেকে বাংলাদেশ নিয়ে দিল্লি ও ওয়াশিংটনের মতপার্থক্যের বিষয়টি স্বীকার করে নেয়া হলো। এর আগে অবশ্য ভারতের অন্যান্য কূটনীতিকরা বিষয়টি স্বীকার করেছেন। সোমবার প্রকাশিত এই প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, বাংলাদেশে ক্রমবর্ধমান অস্থিতিশীলতার মধ্যে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের অভিন্ন অবস্থান নেয়ার প্রয়োজনীয়তার ইঙ্গিত দিয়েছেন খুরশীদ। ভারতের চোখে বাংলাদেশকে দেখার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্র কিছুটা দূরে অবস্থিত। কিন্তু আমরা দেশটির সবচেয়ে নিকটে। আমরা যেভাবে এই অঞ্চলকে এবং অঞ্চলের মানুষদের বুঝতে পারি সেটা তাদের (যুক্তরাষ্ট্রের) জন্য সহায়ক হতে পারে।’ খুরশীদ বলেন, ‘বাংলাদেশ পরিস্থিতি নিশ্চয়ই অত্যন্ত অনিশ্চিত এবং জটিল। কারণ, কিভাবে অগ্রগতি হতে পারে তা নিয়ে সরকার ও বিরোধী দলের মধ্যে কোনো সমঝোতা হয়নি।’ এই পরিস্থিতি ভারতের জন্য উদ্বেগজনক জানিয়ে তিনি বলেন, ‘বন্ধু দেশে নির্বাচন নিয়ে কী হয় তা নিয়ে আমরা কোনো পক্ষ নেই না। তবে গণতন্ত্রের বিকাশের জন্য অন্তত একটি অঙ্গীকার থাকা দরকার যে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া বিকৃত করার জন্য সহিংসতাকে প্রশয় দেয়া উচিত নয়।’

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন