ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৩

'দেশকে অপর একটি দেশের দাসে পরিণত করা হয়েছে' ....ড. আসিফ নজরুল

‘আওয়ামী লীগের আমলে জঙ্গিবাদের উত্থান হয়েছে’ খালেদা জিয়া তার ভাষণে প্রজ্ঞার পরিচয় দিয়েছেন : ড. আসিফ নজরুল সেনাবাহিনীর সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ড কোনোভাবেই শীতকালীন মহড়ার মধ্যে পড়ে না : মেজর জে. মুনিরুজ্জামান (অব) ‘খালেদা জিয়া তার ভাষণে প্রজ্ঞার পরিচয় দিয়েছেন’- আজকের তৃতীয় মাত্রায় ড. আসিফ নজরুল একথা বলেন। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগও এটা ভালো করেই জানে দেশের ৮০ শতাংশের বেশি মানুষ তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থা চায়। তাছাড়া আওয়ামী লীগেরও সবাই তত্ত্বাবধায়কের পক্ষে ছিলেন। শুধুমাত্র শেখ হাসিনার কারনে এটি বাতিল করা হয়েছে। তিনি বলেন, খালেদা জিয়ার বক্তব্যের বিষয়ে গোটা জাতির আগ্রহ ছিল। তার ভাষণের মাধ্যমে জনগণের মাঝে একটা সঞ্চার হয়েছে। তিনি বলেন, সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা ও পাকিস্তানের বিষয়ে খালেদা জিয়ার বক্তব্য অবশ্যই প্রশংসার যোগ্য। তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার অপব্যাখ্যা করা হচ্ছে। মুক্তিযুদ্ধের মূল চেতনা ছিল গণতন্ত্র। আজকে বলা হচ্ছে নির্দলীয় সরকার কিংবা নিরপেক্ষ নির্বাচন আমাদের মূল ইস্যু নয়, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যুদ্ধাপরাধীদের বিচার। অবশ্যই যুদ্ধাপরাধের বিচার হতে হবে। কারন ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার মধ্যে ছিল। কিন্তু কেবল একটি অপরাধের বিচার করলেই হবে না। সাগর-রুনির হত্যা থেকে শুরু করে সকল অপরাধেরই ন্যায় বিচার করতে হবে। তাছাড়া যুদ্ধাপরাধের বিচারকে নির্বাচন পর্যন্ত টেনে আনা হলো কেন? তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের আমলে জঙ্গিবাদের উত্থান হয়েছে। জঙ্গিবাদের সাথে জড়িতদের সাথে আওয়ামী লীগের আত্মীয়তা ও যোগাযোগই বেশি। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ বিগত ৫ বছরের শাসনামলে কুশাসন, দু:শাসন, মানবাধিকার লঙ্ঘন, দুর্নীতি ও জনগণের ওপর জুলুম অনেক বেশি হয়েছে। সবচেয়ে দু:খ লাগে এসময়ে দেশকে অপর একটি দেশের দাসে পরিণত করা হয়েছে। অনুষ্ঠানের অপর আলোচক মেজর জে. মুনিরুজ্জামান (অব) বলেন, সেনাবাহিনীর সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ড কোনোভাবেই শীতকালীন মহড়ার মধ্যে পড়ে না। এ বিষয়ে সরকার ও সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে স্পষ্ট বক্তব্য আসা দরকার।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন