বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারী জেনারেল ডা. শফিকুর
রহমান বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সহ জামায়াত ও
বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের বিরুদ্ধে সরকারের মিথ্যা মামলা দায়েরের
নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ভারপ্রাপ্ত আমীর জনাব
মকবুল আহমাদ নিম্নোক্ত বিবৃতি দিয়েছেনঃ-
“বাংলামটরে বাসে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ করে পুলিশ হত্যার ঘটনার আমি তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। আমরা লক্ষ্য করছি সরকার জনগণের গড়ে ওঠা আন্দোলন থেকে দেশবাসী ও বিশ্ব সম্প্রদায়ের দৃষ্টি ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার জন্য সরকারের এজেন্টদের দ্বারা একের পর এক নাশকতামূলক কর্মকা- সংঘটিত করছে। বিচারপতির বাসভবনে বোমা হামলা, ফেনীতে সেনাবাহিনীর গাড়ীতে হামলা, সাতক্ষীরায় সংখ্যালঘুদের উপাসনালয়ে অগ্নিসংযোগ করতে গিয়ে যুবলীগের ক্যাডাররা হাতেনাতে ধরা পড়েছে।
আমরা নিরপেক্ষ তদন্ত কমিটি গঠনের মাধ্যমে বাসে অগ্নিসংযোগ, বোমা হামলা ও নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডের জন্য দায়ী ব্যাক্তিদের খুজে বের করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়ার জন্য সরকারের প্রতি বারবার আহ্বান জানিয়েছি। কিন্তু সরকার দোষী ব্যক্তিদের খুজে বের না করে রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার জন্য ১৮ দলীয় জোটের নেতৃবৃন্দের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে প্রকৃত ঘটনাকে আড়াল করার চেষ্টা চালাচ্ছে।
আমি সুস্পষ্ট ভাষায় বলতে চাই, বাংলামটরে বাসে পেট্রোল বোমা হামলা, অগ্নিসংযোগ ও কোন ধরনের নাশকতার সাথে জামায়াত ও ১৮ দলীয় জোটের কোন সম্পর্ক নেই। আজ সরকার জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল ডা. শফিকুর রহমান ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের করে তাদের রাজনৈতিক প্রতিহিংসার বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়েছে। মূলত চলমান গণআন্দোলন ও ২৯ ডিসেম্বরের ‘ঢাকা অভিমুখে অভিযাত্রা’ কর্মসূচী বানচালের জন্যই সরকার পরিকল্পিতভাবে নিজের এজেন্টদের দ্বারা পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ করে ১৮ দলীয় জোটের নেতৃবৃন্দের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের করেছে। আমি এ ঘটনার তিব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। সরকারকে বলছি অবিলম্বে নৈরাজ্য সৃষ্টির পথ পরিহার করে গণতন্ত্রের পথে আসুন। হামলা, মামলা, গণহত্যা, গণনির্যাতন, গণগ্রেফতার বন্ধ করুন। আপনারা বিএনপি-জামায়াতকে উৎখাত করার যে ঘোষণা দিয়েছেন তা সন্ত্রাসী ও ফ্যাসিবাদী। কোন ধরনের নৈরাজ্য সৃষ্টি করে জনগণের আন্দোলন দমন করা যাবে না। আমি জামায়াত ও বিএনপির নেতৃবৃন্দের বিরুদ্ধে দায়ের করা মিথ্যা মামলাসহ ষড়যন্ত্রমূলক সকল মামলা প্রত্যাহার, এক দলীয় প্রহসনের নির্বাচন বন্ধ, কেয়ারটেকার সরকার ব্যবস্থা সংবিধানে পুনর্বহাল করে অবিলম্বে পদত্যাগ করে দেশে শান্তি ফিরিয়ে আনার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।”
“বাংলামটরে বাসে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ করে পুলিশ হত্যার ঘটনার আমি তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। আমরা লক্ষ্য করছি সরকার জনগণের গড়ে ওঠা আন্দোলন থেকে দেশবাসী ও বিশ্ব সম্প্রদায়ের দৃষ্টি ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার জন্য সরকারের এজেন্টদের দ্বারা একের পর এক নাশকতামূলক কর্মকা- সংঘটিত করছে। বিচারপতির বাসভবনে বোমা হামলা, ফেনীতে সেনাবাহিনীর গাড়ীতে হামলা, সাতক্ষীরায় সংখ্যালঘুদের উপাসনালয়ে অগ্নিসংযোগ করতে গিয়ে যুবলীগের ক্যাডাররা হাতেনাতে ধরা পড়েছে।
আমরা নিরপেক্ষ তদন্ত কমিটি গঠনের মাধ্যমে বাসে অগ্নিসংযোগ, বোমা হামলা ও নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডের জন্য দায়ী ব্যাক্তিদের খুজে বের করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়ার জন্য সরকারের প্রতি বারবার আহ্বান জানিয়েছি। কিন্তু সরকার দোষী ব্যক্তিদের খুজে বের না করে রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার জন্য ১৮ দলীয় জোটের নেতৃবৃন্দের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে প্রকৃত ঘটনাকে আড়াল করার চেষ্টা চালাচ্ছে।
আমি সুস্পষ্ট ভাষায় বলতে চাই, বাংলামটরে বাসে পেট্রোল বোমা হামলা, অগ্নিসংযোগ ও কোন ধরনের নাশকতার সাথে জামায়াত ও ১৮ দলীয় জোটের কোন সম্পর্ক নেই। আজ সরকার জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল ডা. শফিকুর রহমান ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের করে তাদের রাজনৈতিক প্রতিহিংসার বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়েছে। মূলত চলমান গণআন্দোলন ও ২৯ ডিসেম্বরের ‘ঢাকা অভিমুখে অভিযাত্রা’ কর্মসূচী বানচালের জন্যই সরকার পরিকল্পিতভাবে নিজের এজেন্টদের দ্বারা পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ করে ১৮ দলীয় জোটের নেতৃবৃন্দের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের করেছে। আমি এ ঘটনার তিব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। সরকারকে বলছি অবিলম্বে নৈরাজ্য সৃষ্টির পথ পরিহার করে গণতন্ত্রের পথে আসুন। হামলা, মামলা, গণহত্যা, গণনির্যাতন, গণগ্রেফতার বন্ধ করুন। আপনারা বিএনপি-জামায়াতকে উৎখাত করার যে ঘোষণা দিয়েছেন তা সন্ত্রাসী ও ফ্যাসিবাদী। কোন ধরনের নৈরাজ্য সৃষ্টি করে জনগণের আন্দোলন দমন করা যাবে না। আমি জামায়াত ও বিএনপির নেতৃবৃন্দের বিরুদ্ধে দায়ের করা মিথ্যা মামলাসহ ষড়যন্ত্রমূলক সকল মামলা প্রত্যাহার, এক দলীয় প্রহসনের নির্বাচন বন্ধ, কেয়ারটেকার সরকার ব্যবস্থা সংবিধানে পুনর্বহাল করে অবিলম্বে পদত্যাগ করে দেশে শান্তি ফিরিয়ে আনার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।”
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন