ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০১৩

প্রতিমন্ত্রী মান্নান খানের লাঞ্চিত : কিল-ঘুষি খেয়ে দৌড়ে পালালেন

ক্ষমতাসীন মন্ত্রী-এমপিদের একের পর এক লাঞ্চিত হবার মিছিলে এবার যোগ হল সাবেক গৃহায়ন ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী আবদুল মান্নান খানের নাম। ঢাকা জেলার নবাবগঞ্জ উপজেলার শোল্লা ইউনিয়ন সাবেক গৃহায়ন ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী আবদুল মান্নান খান এবং তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে সেখানকার আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনগুলো শুক্রবার বিক্ষোভ মিছিল করেছে। মিছিলকারীরা বলেন, মন্ত্রী থাকাকালে মান্নান খান অনিয়ম, দুর্নীতি, নির্যাতন, নিপীড়ন, ক্ষমতার অপব্যবহার, আর দলীয় নেতাকর্মীদের অবমূল্যায়ন করেছেন। তার ভাই মোতালেব খান, এপিএস দীপু ও সবুজ স্বেচ্ছাচার করেছেন। মিছিলে অংশ নেয় শোল্লা ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, কৃষকলীগ ও ছাত্রলীগ। মিছিলের সময় আবদুল মান্নান খান শোল্লা স্কুল অ্যান্ড কলেজের দিকে যাচ্ছিলেন। তাকে দেখে মিছিলকারীরা ছুটে গিয়ে কিল-ঘুষি মারে। তিনি দৌড় দিলে তারা ধর ধর আওয়াজ দেয়। তখন মান্নান খানকে অন্য নেতাকর্মীরা এগিয়ে এসে নিরাপত্তা দেন। স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও একাধিক সূত্রে জানা গেছে, সন্ধ্যা সাড়ে ৫টায় আবদুল মান্নান খানের অনিয়ম, নেতাকর্মীদের অবমূল্যায়ন ও কয়েক হাজার কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগবিষয়ক সংবাদ পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত হলে নবাবগঞ্জ আওয়ামী নেতাকর্মীদের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়। তারই বহিঃপ্রকাশ ঘটল শোল্লায় শুক্রবার বিকাল সাড়ে ৫টায়। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আওয়ামী লীগের এক নেতা বলেন, বাম রাজনীতি করে উড়ে এসে জুড়ে বসে মন্ত্রিত্ব পেয়ে হাজার কোটি টাকার লোভ সামলাতে না পেরে দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন তিনি। উল্লেখ্য, এর আগে তিনি বলেন, হাইব্রিড আওয়ামী লীগ দেখতে চাই না। তার নির্বাচন বয়কট করে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করব। দোহার আওয়ামী লীগের নেতারা তার নির্বাচন বর্জন করেছেন।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন