ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

মঙ্গলবার, ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৩

ডেইলী স্টারের সাংবাদিকের ক্যামেরা কেড়ে নিল ঢাবি ভিসি!

এবার ইংরেজি পত্রিকা ডেইলি স্টারের ফটো সাংবাদিকের ক্যামেরা কেড়ে নিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ও গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক। গতকাল সন্ত্রাসীদের হামলায় আহত শিক্ষকদের সঙ্গে তার বাকবিতন্ডার ছবি তুলতে গেলে এ আচরণ করেন তিনি। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, গতকাল দুপুর ১টার দিকে চার দফা দাবি নিয়ে স্মরকলিপি দিতে যান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দেড় শতাধিক শিক্ষক। এসময় ভিসি শিক্ষকদেও সঙ্গে উতপ্ত বাক্যবিনিময় ও বাকবিতন্ডায় লিপ্ত হন। এমন দৃশ্য ধারণ করতে গেলে ডেইলি স্টার পত্রিকার ফটো সাংবাদিক এমরানের ক্যামেরা কেড়ে নেন ভিসি। অনুমতি ছাড়া ছবি তোলার কারণে তার ক্যামেরা আটক রেখে তাকে লাঞ্ছিত করেন তিনি। পরে যেসব ছবি তোলা হয়েছে সেগুলো ডিলিট করতে হবে এ আশ্বাসের ভিত্তিতে ক্যামেরা ফেরত দেয়া হয়। এসময় ভিসি সাংবাদিকের উপর ক্ষেপে গিয়ে বলেন, তোমাকে এখানে কে ডেকেছে? কে বলেছে তোমাকে ছবি তুলতে? ক্যামেরা বন্ধ করো। এমরান ভিসিকে বলেন, ‘আপনি গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষক। গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব। সব সময় গণমাধ্যমের স্বাধীনতার কথা বলেন। অথচ আপনি সাংবাদিকদের ছবি তোলার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করছেন।’ পরে ভিসি বলেন, ‘আমি এখনো গণমাধ্যমের স্বাধীনতার কথা বলছি। তাই বলে অনুমতি ছাড়া তুমি ছবি তুলতে পারো না।’ পরে তাকে ছবি ডেলেট করার শর্তে ক্যামেরা ফেরত দেয়া হয়। ড. আরেফিন সিদ্দিকের ক্যামেরা কেড়ে নেয়ার ঘটনা গতকাল বিভিন্ন মহলে ব্যাপক ভাবে আলোচিত হয়েছে। সাংবাদিকতা বিভাগের অনেক প্রাক্তণ এবং বর্তমান শিক্ষার্থী এ ঘটনায় রীতিমতো হতবাক। অনেকে এ ব্যাপারে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে। গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সাবেক ছাত্র এ সম্পর্কে বলেন, আরেফিন স্যার আমাদের কাছে ছিলেন বিশাল এক ব্যক্তিত্বের অধিকারী। তিনি সব সময় সাংবাদিকতার নীতিমালা নিয়ে কথা বলতেন। অনেক ক্ষেত্রে তিনি ঝুকি নিয়ে হলেও সাংবাদিকাতর নীতি বর্জায় রাখার জন্য শিক্ষার্থীদের উত্সাহীত করতেন। কিন্তু সেই আরেফিন স্যার ক্ষমতার মোহে আওয়ামীলীগের তৃতীয় শ্রেণীর ক্যাডাওে পরিণত হবেন এটা ভাবতেই পারছি না। যে আরেফিন স্যার কে নিয়ে আমরা এক সময় গর্ব বোধ করতাম। আজ তার এ আচরণের পর নিজে লজ্জা বোধ করছি।উৎসঃ আমার দেশ

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন