মিরপুরের ওই ওসি সালাউদ্দিনের অতীত মনে আছে আপনাদের !!! যে নাকি বাসা
ভাঙচুর করেছে, স্ত্রী, বোন, মেয়ে, এমনকি শিশু কে পর্যন্ত ধরে থানায় নিয়ে
গেছে !!!
সে ওই লোক যে নাকি ২০১২ সালে সিএমএম কোর্টে এক তরুণীকে তার বাবা মার সামনে শ্লীলতাহানির চেষ্টা করে। ওই তরুণীকে পুলিশ আদালত চত্বর থেকে জোর করে থানায় নিতে চাইলে আইনজীবী ও সাংবাদিকেরা এতে বাধা দেন। এ সময় পুলিশ তাঁদের লাঠিপেটা ও মারধর করে। প্রথম আলো, কালের কণ্ঠের সাংবাদিক সহ আহত হয় অনেকে।
এছাড়াও তার বিরুদ্ধে অনেক অনেক অভিযোগ, অনেক মামলা,অনেক নিউজ রিপোর্ট...বরখাস্তও হয়েছিলেন।
কয়দিন আগেও তার বিরুদ্ধে বিচার বিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ জারি করা হয়। বাদী পক্ষকে গুলি করে মারার ভয় দেখিয়ে অলিখিত স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর দিতে বাধ্য করে এই ওসি। এরপর বাদীর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে শারীরিক নির্যাতন চালায়।
সে ওই লোক যে নাকি ২০১২ সালে সিএমএম কোর্টে এক তরুণীকে তার বাবা মার সামনে শ্লীলতাহানির চেষ্টা করে। ওই তরুণীকে পুলিশ আদালত চত্বর থেকে জোর করে থানায় নিতে চাইলে আইনজীবী ও সাংবাদিকেরা এতে বাধা দেন। এ সময় পুলিশ তাঁদের লাঠিপেটা ও মারধর করে। প্রথম আলো, কালের কণ্ঠের সাংবাদিক সহ আহত হয় অনেকে।
এছাড়াও তার বিরুদ্ধে অনেক অনেক অভিযোগ, অনেক মামলা,অনেক নিউজ রিপোর্ট...বরখাস্তও হয়েছিলেন।
কয়দিন আগেও তার বিরুদ্ধে বিচার বিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ জারি করা হয়। বাদী পক্ষকে গুলি করে মারার ভয় দেখিয়ে অলিখিত স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর দিতে বাধ্য করে এই ওসি। এরপর বাদীর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে শারীরিক নির্যাতন চালায়।
এছাড়া খিলক্ষেত থানার ওসি পালিয়ে বিদেশ যাবার পর, দু ডজন ওসির উপর গোয়েন্দা নজরদারি শুরু হয়। এর মধ্যে এই সালাউদ্দিনও আছে.
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন