সমকাল প্রতিবেদক, ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৩ ২২:১৮:৪৪
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে 'উসকানিমূলক' বক্তব্য দেওয়ার অভিযোগ করেছে জামায়াতে ইসলামী। প্রধানমন্ত্রী 'উসকানিমূলক' বক্তব্য দিচ্ছেন: জামায়াত
বিএনপি নেতৃত্বাধীন ১৮ দল আগামী রোববারের 'ঢাকা অভিমুখে অভিযাত্রা' কর্মসূচি দিয়েছে।
ওই দিন আওয়ামী লীগ নেতাদের রাজপথে থাকতে বলার মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী বিরোধী দলের কর্মসূচিতে বাধা দিচ্ছেন অভিযোগ করে জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল ডা. শফিকুর রহমান এ কথা বলেন।
বুধবার রাতে দেওয়া বিবৃতিতে বলা হয়, "আমরা লক্ষ্য করছি, সরকার শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিক কর্মসূচিতে বাধা দেওয়ার প্রকাশ্য ঘোষণা দিয়েছে। সরকারের মন্ত্রীরা ১৮ দলীয় জোটের এ শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে বাধা দেওয়ার জন্য আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগসহ সব অঙ্গ সংগঠনকে মাঠে থাকার নির্দেশ দিয়েছে। স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী 'উসকানিমূলক' বক্তব্য দিচ্ছেন।" কর্মসূচিতে বাধা এলে তা মোকাবেলা করার ঘোষণা দিয়ে জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি বলেন, "সভা-সমাবেশ করা প্রত্যেক নাগরিক ও রাজনৈতিক দলের বৈধ, গণতান্ত্রিক ও সাংবিধানিক অধিকার। ১৮ দলীয় জোটের এ বৈধ অধিকারের ওপর প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে সরকার দলীয় ক্যাডারদের দিয়ে নৈরাজ্য সৃষ্টির যে ষড়যন্ত্র করছে, জনগণ গণতান্ত্রিক প্রত্রিক্রয়ায় যে কোনো মূল্যে তা মোকাবেলা করবে।"
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে 'উসকানিমূলক' বক্তব্য দেওয়ার অভিযোগ করেছে জামায়াতে ইসলামী। প্রধানমন্ত্রী 'উসকানিমূলক' বক্তব্য দিচ্ছেন: জামায়াত
বিএনপি নেতৃত্বাধীন ১৮ দল আগামী রোববারের 'ঢাকা অভিমুখে অভিযাত্রা' কর্মসূচি দিয়েছে।
ওই দিন আওয়ামী লীগ নেতাদের রাজপথে থাকতে বলার মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী বিরোধী দলের কর্মসূচিতে বাধা দিচ্ছেন অভিযোগ করে জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল ডা. শফিকুর রহমান এ কথা বলেন।
বুধবার রাতে দেওয়া বিবৃতিতে বলা হয়, "আমরা লক্ষ্য করছি, সরকার শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিক কর্মসূচিতে বাধা দেওয়ার প্রকাশ্য ঘোষণা দিয়েছে। সরকারের মন্ত্রীরা ১৮ দলীয় জোটের এ শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে বাধা দেওয়ার জন্য আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগসহ সব অঙ্গ সংগঠনকে মাঠে থাকার নির্দেশ দিয়েছে। স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী 'উসকানিমূলক' বক্তব্য দিচ্ছেন।" কর্মসূচিতে বাধা এলে তা মোকাবেলা করার ঘোষণা দিয়ে জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি বলেন, "সভা-সমাবেশ করা প্রত্যেক নাগরিক ও রাজনৈতিক দলের বৈধ, গণতান্ত্রিক ও সাংবিধানিক অধিকার। ১৮ দলীয় জোটের এ বৈধ অধিকারের ওপর প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে সরকার দলীয় ক্যাডারদের দিয়ে নৈরাজ্য সৃষ্টির যে ষড়যন্ত্র করছে, জনগণ গণতান্ত্রিক প্রত্রিক্রয়ায় যে কোনো মূল্যে তা মোকাবেলা করবে।"
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন