ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৩

রাত ১২ টার পর মাঠে নামছে সেনাবাহিনী!!

দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে বুধবার রাত ১২টার পর থেকে মাঠে নামছে সেনাবাহিনীর সদস্যরা। ৯ জানুয়ারি পর্যন্ত তারা মাঠে থাকবেন। ২০ ডিসেম্বর সশস্ত্রবাহিনী, বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও ৬১ জেলার রিটার্নিং অফিসারদের সঙ্গে বৈঠক শেষে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী রকিব উদ্দিন আহমদ সাংবাদিকদের জানান, নির্বাচনী কাজে সহায়তা করতে ২৬ ডিসেম্বর থেকে সেনাবাহিনী মাঠে নামবে। নির্বাচন কমিশনের পরিকল্পনা মতে, মেট্রোপলিটন এলাকার বাইরে প্রতিটি সাধারণ ভোটকেন্দ্রের জন্য ১৫ জন, ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় ১৬ জন, মেট্রোপলিটন এলাকার ভেতরে সাধারণ ভোটারের জন্য ১৭ জন, ঝুঁকিপূর্ণ ভোটকেন্দ্রের জন্য আইনশৃঙ্খলাবাহিনী বাহিনীর ১৮ জন করে সদস্য মোতায়েন থাকবে। এছাড়া পার্বত্য, দ্বীপএলাকা ও হাওর এলাকায় প্রতিটি সাধারণ ভোটাকেন্দ্রে ১৭ জন ও ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রে ১৯ জন করে সদস্য মোতায়েন করা হবে। অন্যদিকে জেলায় এক ব্যাটালিয়ন ও থানা উপজেলা পর্যায়ে সশস্ত্রবাহিনীর দুই-চার প্লাটুন সেনা জোয়ান মোতায়েন থাকবে। তবে তারা শো অব ফোর্স হিসেবে টহলে নিয়োজিত থাকবে। নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা যায়, নির্বাচনের আগে ও পরে পুলিশ ও আনসার বাহিনী নয় দিন নিয়োজিত থাকবে। এর মধ্যে পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা ভোট গ্রহণের আগের দুদিন, ভোট গ্রহণের দিন এবং ভোট গ্রহণের পরের দিন। আনসারবাহিনী নিয়োজিত থাকবে পাঁচ দিন। অর্থাৎ ভোট গ্রহণের আগের তিন দিন, ভোট গ্রহণের দিন এবং ভোট গ্রহণের পরের দিন। তথ্যমতে, বিজিবি ও কোস্ট গার্ড ৩ জানুয়ারি থেকে ৭ জানুয়ারি পর্যন্ত নিয়োজিত থাকবে। র্যাব ও আমর্ড পুলিশ ১ জানুয়ারি খেকে ৭ জানুয়ারি পর্যন্ত মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে। ইসির ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী আগামী ৫ জানুয়ারি সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহন হবে। তবে ১৫৪ জন প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ায় প্রায় ৫ কোটি ভোটার ভোট দিতে পারছে না। এখন ১৪৬ আসনে ৪ কোটি ৩৬ লাখ ৮৫ হাজার ৬৭০ জন ভোটার ভোট দেওয়ার সুযোগ পাচ্ছে। ভোট হবে ১৮ হাজার ১২৩টি ভোটকেন্দ্রের ৯০ হাজার ৭২৪ টি কক্ষে।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন