২৯ ডিসেম্বর মার্চ ফর ডেমোক্রেসির মাধ্যমে গণজাগরণ ঘটিয়ে এই সরকারের পতন
ঘটানো হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা খন্দকার
মাহবুব হোসেন।
বুধবার বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মৎসজীবীদল আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এই কথা বলেন।
খন্দকার মাহবুব হোসেন বলেন, “নির্দলীয় তত্ত্ববধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন দিলে আওয়ামী লীগের অস্তিত্ব বিলীন হয়ে যাবে। অথচ এই আওয়ামী লীগই এক সময় নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন দেয়ার দাবিতে রক্তের হোলি খেলা বইয়ে দিয়েছিলো।”
তিনি আরো বলেন, “ভোটার বিহীন প্রহসনের নির্বাচন করতে দেয়া হবে না। তফসিল বাতিল করে সমঝোতার ভিত্তিতে গণতন্ত্র রক্ষার জন্য নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে হবে। কথায় কথায় সংবিধানের ভয় দেখাবেন না। ২৪ জানুয়ারীর পরের ৯০ দিনের মধ্যে সংবিধান মোতাবেক নির্বাচন দিতে পারবেন। এই দেশের মানুষ ধর্মভীরু। মুসলমান-হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রীষ্টান সকলে বেগম জিয়ার নেতৃত্বে ২৯ তারিখ যে গণজাগরণ ঘটাবে তার মাধ্যমে এই সরকারের পতন ঘটবে।”
আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে উদ্দেশ্য করে বলেন, “দেশের সাধারণ মানুষের ট্যাক্সের টাকায় আপনাদের পরিবার পরিজন চলে। আপনারা এই দেশের সন্তান, কারো উস্কানিতে নিজ ভাইয়ের বুকে গুলি চালাবেন না।”
বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের মেয়র এবং বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির মৎসজীবী বিষয়ক সম্পাদক আহসান হাবিব কামাল বলেন, “দেশে এখন দুর্বৃত্তায়ন চলছে যার নায়ক হচ্ছে শেখ হাসিনা।”
আগামী ৫ তারিখের পাতানো নির্বাচন কোন অবস্থাতেই হতে দেয়া হবে না। ২৯ তারিখ সমাবেশ সফল করতে তিনি সকলের প্রতি আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন- মৎসজীবীদলের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল আউয়াল চৌধুরী, ঢাকা মহানগর ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি নূরনবী চৌধুরী, বিএনপির সেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক এবিএম মোশাররফ হোসেন প্রমুখ।
বুধবার বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মৎসজীবীদল আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এই কথা বলেন।
খন্দকার মাহবুব হোসেন বলেন, “নির্দলীয় তত্ত্ববধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন দিলে আওয়ামী লীগের অস্তিত্ব বিলীন হয়ে যাবে। অথচ এই আওয়ামী লীগই এক সময় নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন দেয়ার দাবিতে রক্তের হোলি খেলা বইয়ে দিয়েছিলো।”
তিনি আরো বলেন, “ভোটার বিহীন প্রহসনের নির্বাচন করতে দেয়া হবে না। তফসিল বাতিল করে সমঝোতার ভিত্তিতে গণতন্ত্র রক্ষার জন্য নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে হবে। কথায় কথায় সংবিধানের ভয় দেখাবেন না। ২৪ জানুয়ারীর পরের ৯০ দিনের মধ্যে সংবিধান মোতাবেক নির্বাচন দিতে পারবেন। এই দেশের মানুষ ধর্মভীরু। মুসলমান-হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রীষ্টান সকলে বেগম জিয়ার নেতৃত্বে ২৯ তারিখ যে গণজাগরণ ঘটাবে তার মাধ্যমে এই সরকারের পতন ঘটবে।”
আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে উদ্দেশ্য করে বলেন, “দেশের সাধারণ মানুষের ট্যাক্সের টাকায় আপনাদের পরিবার পরিজন চলে। আপনারা এই দেশের সন্তান, কারো উস্কানিতে নিজ ভাইয়ের বুকে গুলি চালাবেন না।”
বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের মেয়র এবং বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির মৎসজীবী বিষয়ক সম্পাদক আহসান হাবিব কামাল বলেন, “দেশে এখন দুর্বৃত্তায়ন চলছে যার নায়ক হচ্ছে শেখ হাসিনা।”
আগামী ৫ তারিখের পাতানো নির্বাচন কোন অবস্থাতেই হতে দেয়া হবে না। ২৯ তারিখ সমাবেশ সফল করতে তিনি সকলের প্রতি আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন- মৎসজীবীদলের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল আউয়াল চৌধুরী, ঢাকা মহানগর ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি নূরনবী চৌধুরী, বিএনপির সেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক এবিএম মোশাররফ হোসেন প্রমুখ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন