সাবাশ সাতকানিয়ার দামাল তরুণ ছেলেরা! তোমাদের সাহস দেখে আমি অভিভূত হয়ে
গেছি! আজ বিকাল তিনটার পরে সেনাবাহিনীর কনভয় এসেছিল চট্টগ্রাম সেনানিবাস
থেকে কক্সবাজারের উদ্দেশ্যে। সাতকানিয়ার কেরানীর হাট পার হওয়ার কিছু দূর
পার হয়ে দেখলাম পুলিশ নামক কিছু জড় পদার্থ দাঁড়িয়ে আছে। তাদেরকে দেখে মনে
হলো তারা হতাশায় ভূগতেছে। এর কিছু দূর যাওয়ার পর দেখলাম কিছু তরুণ বীর ছেলে
দাঁড়িয়ে আছে। তারা সেনাবাহিনীর সামনের স্কটের
গাড়ীর স্যারকে স্যালুট দিয়ে বলল, স্যার আপনারা চলে যান। সেনাবাহিনীর
কনভয়ের ভিতরে একটা সিএনজি গাড়ী ঢুকে সেনাবাহিনীর প্রটেকশনে চলে আসতে
চেয়েছিল। তারা সেনাবাহিনীর গাড়ীর কনভয়ের ভিতরে প্রবেশ করা ঐ সিএনজি গাড়ী ও
এর যাত্রীদের ঐ তরুণেরা ইটের টুকরা ও হকিস্টিক দিয়ে যেভাবে আক্রমণ করল; মনে
হল সেনাবাহিনীর গাড়ী ও সৈনিক না থাকলে ঐ গাড়ী এবং এর যাত্রী কেউ অক্ষত
থাকত না। যদিও ঐ গাড়ীর গ্লাস ভেঙ্গে গেছে এবং এক যাত্রী আহত হয়েছে। এর একটু
পরে এক প্লাটুন বিজিবি প্রত্যক্ষদর্শীর ভূমিকায় নিরুপায় হয়ে দাঁড়িয়ে আছে!
তারপর পদুয়া বাজারের পরে একটা হরতালের পক্ষে মিছিলে একপাশে সেনাবাহিনীর কনভয় যাওয়ার জন্য মিছিলকারীরা ছেড়ে দেয় এবং উঞ্চ অভ্যর্থনা জানায়। এটা থেকে বুঝা গেল তারা সেনাবাহিনীকে কত শ্রদ্ধা করে!
তাদের এই দূঃসাহসিকতা ও শ্রদ্ধা দেখে সেনাবাহিনীর সদস্য সহ সবাই বুঝতে পারলো বাংলাদেশের সাতকানিয়া কেমন জায়গা! এখানকার তরুণরা কেমন সাহসী! সাবাশ! সাবাস বীর মুজাহিদেরা তোমরা চালিয়ে যাও।
তারপর পদুয়া বাজারের পরে একটা হরতালের পক্ষে মিছিলে একপাশে সেনাবাহিনীর কনভয় যাওয়ার জন্য মিছিলকারীরা ছেড়ে দেয় এবং উঞ্চ অভ্যর্থনা জানায়। এটা থেকে বুঝা গেল তারা সেনাবাহিনীকে কত শ্রদ্ধা করে!
তাদের এই দূঃসাহসিকতা ও শ্রদ্ধা দেখে সেনাবাহিনীর সদস্য সহ সবাই বুঝতে পারলো বাংলাদেশের সাতকানিয়া কেমন জায়গা! এখানকার তরুণরা কেমন সাহসী! সাবাশ! সাবাস বীর মুজাহিদেরা তোমরা চালিয়ে যাও।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন