ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

মঙ্গলবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০১৩

আলজাজিরার প্রতিবেদন : বাংলাদেশে ‘সিলেক্টেড কিলিং’ শুরু হতে পারে

১৬ ডিসেম্বর ২০১৩,
বাংলাদেশে রাজনৈতিক সহিংসতার আরও অবনতি হতে পারে। সৃষ্টি হতে পারে গণঅভ্যুত্থান। এমনকি আফগানিস্তান ও ইসরাইলের মতো ‘সিলেক্টেড কিলিং’ বা বেছে বেছে হত্যা শুরু হতে পারে। কাতারভিত্তিক জনপ্রিয় টিভি স্টেশন আলজাজিরার এক প্রতিবেদনে এমন আশঙ্কার কথাই ব্যক্ত করা হয়েছে। ‘বাংলাদেশ কুড বি সেট ফর প্রোলংড আনরেস্ট (দীর্ঘস্থায়ী সংঘাতে জড়িত পড়তে পারে বাংলাদেশ)’ শিরোনামে আলজাজিরার ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, শীর্ষস্থানীয় বিরোধী নেতা কাদের মোল্লার ফাঁসি কার্যকর করার পর দেশের ব্যবসায়ী ও স্থানীয় অধিবাসীরা আশঙ্কা করছেন যে, সংঘাত নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে পারে। নিরাপত্তা বাহিনী সর্বোচ্চ সতর্ক থাকলেও ৫ জানুয়ারির আগে সহিংসতা আরও বাড়তে পারে।        

 বিশ্লেষকরা বলছেন, ভয়াবহতম পরিস্থিতি এখনও সামনে রয়েছে। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের বাংলাদেশ বিষয়ক গবেষক আব্বাস ফয়েস বলেন, বাংলাদেশ এখন ‘খুরের ফলার’ ওপর আছে।  
 বাংলাদেশের বতর্মান অবস্থাকে গণঅভ্যুত্থান বা বিচ্ছিন্নতাবাদী (ইন্সার্জেন্সি) আন্দোলনের সঙ্গে তুলনা করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক এম শহিদুজ্জামান বলেন, ‘ধীরে ধীরে আমরা এমন একটি অবস্থার দিকে যাচ্ছি যেখানে সহসাই ‘সিলেক্টেড কিলিং’ শুরু হতে পারে, যেটা দেখা যায় ইসরাইল ও আফগানিস্তানে।’ তিনি বলেন, ঢাকায় নিরাপত্তা বাহিনীর বিপুলসংখ্যক সদস্য মোতায়েন থাকায় এবং ঢাকার বাইরে বিএনপির ব্যাপক জনসমর্থন থাকায় এখন ঢাকার বাইরেই বেশিরভাগ সহিংসতার ঘটনা ঘটছে।      
আলজাজিরা জানায়, ১৮ দলীয় জোটের আন্দোলনে গত ২৫ অক্টোবর থেকে ১১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ১০০ জনের বেশি লোক নিহত হয়েছে। আন্দোলন অব্যাহত থাকবে বলেই আশা করা হচ্ছে।     

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন