ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

বৃহস্পতিবার, ১৯ ডিসেম্বর, ২০১৩

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আসছেঃ যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটে সিদ্ধান্ত

বাংলাদেশ সরকারের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যাবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহন করল ওবামা প্রশাসন। আজ বুধবার জরুরী ভিত্তিতে যুক্তরাষ্ট্র সিনেট বাংলাদেশকে নিয়ে আমেরিকান স্হানীয় সময় দুপুর ২.১৫মিনিটে এক জরুরী শুনানীতে এই সিদ্ধান্ত পাশ হয়।
বাংলাদেশের নির্বাচন কালীন সরকারের রাজপথে গনহত্যা ও বিরোধীদলবিহীন নির্বাচন ও সহিংসতা নিয়ে এই শুনানী অনুষ্ঠিত হয়। বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বিশেষ উপদেষ্টা ও বৈদেশীক দূত জাহিদ এফ সরদার সাদী টেলিফোনে বৃহঃবার রাত দুইটায় (বাংলাদেশ সময়) বাংলাপোষ্ট২৪ডট-কে এ সিদ্ধান্তের কথা নিশ্চিত করেন। সিনেটেরজরুরীশুনানীতে সভাপতিত্ব করেন মার্কিন সিনেট পররাষ্ট্র বিষয়ক কমিটির চেয়ারম্যান রবার্ট মেনেনডেজ। এতে উপস্হিত ছিলেন ফরেন এ্যাফেয়ার্স কমিটির প্রভাবশালী ১৮জন সিনেটর। এই শুনানির সিদ্ধান্তে থাকছে বাংলাদেশ বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার। এতে প্রভাব পড়বে গোটা দেশের অর্থনীতির উপর, বিশেষ করে গার্মেন্টস শিল্পখাতের।
বাংলাদেশ সরকারের বিরুদ্ধে আরো কি কি শাস্তিমূলক ব্যাবস্থা থাকছে তা আগামী ২/১ দিনের মধ্যে বিস্তারিত জানা যাবে বলে জানান, বেগম খালেদা জিয়ার বিশেষ উপদেষ্টা ও বৈদেশীক দূত জাহিদ এফ সরদার।
ইতোপুর্বে যুক্তরাষ্ট্র কংগ্রসে শুনানির মাধ্যমে বাংলাদেশ সরকারকে স্পষ্ট ম্যাসেজ দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র কংগ্রেস। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র জন কেরী নিজে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা টেলিফোন করেন, ওবামা প্রশাসনের পদস্থ আমলা নিশা দেশাইকে বাংলাদেশে পাঠিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের অব্যস্থান ব্যাখ্যা করেছেন। যুক্তরাষ্ট সরকার খুবই উদ্ধিগ্ন বাংলাদেশ সরকারের যুদ্ধাপরাধের নিম্নমানের বিচার, ৫ই জানুয়ারী এক তরফা নির্বাচন, গনহত্যা ও সহিংসতা নিয়ে।
তাছাড়া জাতিসংঘ সহকারী মহাসচিব অস্কার ফার্নান্দেজ তারানকোও উল্লেখিত বিষয়ে এবং সংলাপে সরকার পক্ষের এক ঘেয়েঁমী মনোভাব সহজভাবে নেন নাই।
তাছাড়া ব্রিটিশ ফরেন অ্যান্ড কমনওয়েলথ অফিসের সিনিয়র মিনিস্টার সাঈদা ওয়ারসি লন্ডনে ফিরে বলেছেন, নির্বাচনকে সামনে রেখে কম-বেশি সহিংসতা বাংলাদেশে আরো হয়েছে, কিন্তু এবারের মতো ভয়াবহ সহিংসতা আর কখনো দেখিনি।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন