ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

সোমবার, ৯ ডিসেম্বর, ২০১৩

দেশের মানুষ আওয়ামী লীগের দেশ ও গণতন্ত্রবিরোধী ষড়যন্ত্র কখনোই মেনে নেবে না...নূরুল ইসলাম বুলবুল

জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী সেক্রেটারি নূরুল ইসলাম বুলবুল বলেছেন, দেশে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে দীর্ঘ নয় বছরের লড়াই সংগ্রাম ও বহু ত্যাগ-কুরবানীর মাধ্যমে এ দেশের ছাত্রজনতা ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর কেয়ারটেকারের দাবি প্রতিষ্ঠিত করেছিল। এ কেয়ারটেকার সরকারের রূপকার ছিলেন অধ্যাপক গোলাম আযম। ১৯৯১ সালে কেয়ারটেকার সরকারের অধীনে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় ১৯৯৬ সালে কেয়ারটেকার সরকার পদ্ধতি সাংবিধানিক রূপ পেয়েছে। কিন্তু আওয়ামী লীগের ক্ষমতালিপ্সা ও অপরাজনীতির মাধ্যমে গণতন্ত্রতান্ত্রিক ধারাবাহিকতাকে ধ্বংস করে ক্ষমতা পাকাপোক্ত করতেই কেয়ারটেকার সরকার পদ্ধতিকে নির্বাসনে পাঠানো হয়েছে। কিন্তু দেশের মানুষ আওয়ামী লীগের দেশ ও গণতন্ত্রবিরোধী ষড়যন্ত্র কখনোই মেনে নেবে না। তাই তিনি ’৯০-এর গণঅভ্যুত্থানের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে আরেকটি গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে কেয়ারটেকার সরকার ব্যবস্থাকে ফিরিয়ে আনতে সর্বস্তরের ছাত্র-জনতাকে ঝাঁপিয়ে পড়ার আহ্বান জানান। তিনি গতকাল শুক্রবার রাজধানীতে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরী আয়োজিত কেয়ারটেকার সরকার দিবসের আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে একথা বলেন। সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরীর সহকারী সেক্রেটারি মঞ্জুরুল ইসলাম ভূঁইয়া, ঢাকা মহানগরীর কর্মপরিষদ সদস্য এডভোকেট হেলাল উদ্দীন, মজলিসে শূরা সদস্য অধ্যক্ষ এসএম আহসান উল্লাহ, জামায়াত নেতা এম আলম ও আব্দুর রহমান প্রমুখ। নূরুল ইসলাম বুলবুল বলেন, অপশাসন, দুঃশাসনের কারণে সরকার এখন গণবিচ্ছিন্ন হয়ে ক্ষমতা কুক্ষিগত করার জন্য অপরাজনীতি ও ষড়যন্ত্রের পথ বেছে নিয়েছে। জনগণের ম্যান্ডেড ছাড়াই সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে তারা কেয়ারটেকার সরকার পদ্ধতি বাতিল করেই ক্ষান্ত হয়নি বরং দেশের গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকেও ধ্বংস করে দিয়েছে। কেয়ারটেকার সরকার পদ্ধতি বাতিল করে আওয়ামী লীগ একদলীয় প্রহসনের নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে ধ্বংস করে আবারো বাকশাল কায়েমের মাধ্যমে আজীবন ক্ষমতায় থাকতে চায়। তাদের সেই দুঃস্বপ্ন এ দেশের জনগণ জীবন বাজি রেখে প্রতিহত করবে

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন