ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

রবিবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০১৩

এইচ টি ইমাম ও তার মেয়ের গোপন কাহিনী

কে এই এইচ টি ইমাম যে ১৯৭৫ সালের ২৬ শে আগষ্ট ঘুষ, স্বজনপ্রীতি , ক্ষমতার অপ ব্যাবহার করে সামরিক আইনে গ্রেফতার হয়েছিল। ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট তৎকালীন মন্ত্রীপরিষদ সচিব হিসাবে খন্দকার মোস্তাককে শপথ পড়ায় এই চটি ইমামই ।
এই দাগী অপরাধীকে সবাই সেময় “হেচকি ইমাম” নামে একডাকে চিনত। আজকে শেখ হাসিনার উপদেষ্টা হয়ে সে বাংলাদেশের হর্তাকর্তা বিধাতা হিসাবে কাজ করছেন। বাংলাদেশে গত পাচ বছর যত অপকর্ম শেয়ার বাজার থেকে শুরু করে সাগর রুনি হত্যা সব কিছুর পেছেন এই “হেচকি ইমাম”। এখন অবশ্য তাকে সবাই আদর করে ডাকে এই চটি ইমাম, বিশেষত বেগম জিয়ার ফোন নিয়ে চরম মিথ্যা বলে ধরা খাওয়ার পর থেকে। তার চাপে নাম সর্বস্ব একটি প্রতিষ্ঠানকে কয়েকশ কোটি টাকা প্রকল্প ঋণ দিতে যাচ্ছে রাষ্ট্রমালিকানাধীন বিশেষায়িত ব্যাংক বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক লিমিটেড (বিডিবিএল)। কেননা এই প্রতিষ্ঠানের ১০ ভাগ মালিকানায় প্রধানমন্ত্রীর জনপ্রশাসন উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম। জানা গেছে, গাজীপুরের শ্রীপুরে অবস্থিত পিপিএস প্ল্যাস্টিক এন্ড পাইপ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড নামের একটি প্রতিষ্ঠান মাস তিনেক আগে বিডিবিএলের কারওয়ান বাজার শাখায় ঋণের জন্য একটি আবেদন করে। প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান পদে রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর জনপ্রশাসন উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক পদে রয়েছেন জনৈকা শায়লা শারমীন, যে কিনা এইচটির একজন রক্ষিতা।
গত ৫ বছর সচিবালয়ের সকল পদন্নোতি নিয়ন্ত্রন করেছে এই চটি । সকল হিন্দুদের চোখ বন্ধ করে প্রমোশন থেকে শুরু করে অভিযোগ আছে বিশাল অঙ্কের টাকার বিনিময়ে পোস্টিং এবং পদন্নোতি দেবার। সরকারের শেষ সময়ে তাই সচিবালয়ে অপদস্থও হয়েছে এই চটি। এমনকি ভারত লীগের মনপুতঃ পোস্টিং পায়নি এই চটিকে টাকা দিয়ে খুসি করতে না পেড়ে। ভারত লীগের নির্বাচনের কমিটির কর্ণধার হবার কারনেও মনোনয়ন বানিজ্যে প্রচুর টাকা মেরেছে সে।
এই টাকা কোথায় পাচার হয়েছে ? চটি ইমামের মেয়ে থাকে আমেরিকার ওয়াশিংটন ডিসি তে। নিজের ছেলেগুলা অকর্মার ধারী হলেও চটির মেয়ে আবার বেশ চটপটে খোলামেলা। জানা যায় ২০০৮ এ ভারত লীগকে ক্ষমতায় আনতে চটির এই মেয়ে ভারত লবিকে “খুশী” করতে ভুমিকা রেখে ছিল। বিনিময়ে গত ৫ বছরে মালামাল(!) হয়ে যায় সে। জানা যায়, সব কুকীর্তি ধরা পড়লে এই মেয়ের কাছেই পালিয়ে যাবে চটি। ওয়াশিংটনে এখন বিলাসবহুল এক ভিলা আছে তাদের। এমন কি একতরফা নির্বাচনের সুযোগে নিজের ভাদাইম্মা লম্পট ছেলে তানভীর ইমামকে সিরাজগঞ্জ-৪ থেকে এবার নির্বাচিত করে আনবে এই চটি। উল্লেখ্য ২০০৮ এও অজানা অচেনা এক সামান্য স্কুল শিক্ষিকা জান্নাত আরা হেনরি এর মনোনয়ন লাভের ব্যাপারে চটি কে জড়িয়ে অনেক মুখরোচক কাহিনী প্রচলিত আছে। সোনালী ব্যাঙ্ক ও হলমারকের ব্যাপারে তো আমরা সবাই জানি। এবারও চটির বাসায় রাতে মাঝে মধ্যে হেনরিকে দেখা গেলেও, এবার আর কাজ হয়নি।
তাই এই বুড়া ভাম চটি দেশে বসে নারী সম্ভোগ করে তাদের কিছু দেবার প্রতিশ্রুতিতে, আর বিদেশে নিজের মেয়েকে ভাড়া খাটায় কাজ হাসিলের জন্য। এই হচ্ছে চটি ইমাম ও তার খোলামেলা মেয়ের গোপন কাহিনী। সবাই শেয়ার করে সবাইকে জানিয়ে দিন।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন