ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

শুক্রবার, ২০ ডিসেম্বর, ২০১৩

ক্ষুব্ধ নেতাকর্মীদের কবলে পড়ে অর্ধ উলঙ্গ রুহুল!

ক্ষুব্ধ নেতাকর্মীদের কবলে পড়ে অর্ধ উলঙ্গ রুহুল! চরম দ্বিমুখী, ডিগবাজির রাজনীতির কারণে জাতীয় পার্টির (জাপা) মহাসচিব রুহুল আমিন হাওলাদারের ওপর চড়াও হলেন দলের ক্ষুব্ধ কয়েক নেতাকর্মী। তারা রুহুলকে লাঞ্চিত করেছেন। তার শরীরে থাকা কাপড়ও টেনে ছিঁড়ে ফেলেন। এক পর্যায়ে রুহুল প্রায় অর্ধ উলঙ্গ হয়ে পড়েন! আজ শুক্রবার দুপুর দুইটার দিকে জাপার চেয়ারম্যান, সাবেক রাষ্ট্রপতি এইচ এম এরশাদের রাজধানীর বারিধারার প্রেসিডেন্ট পার্কের বাড়ির সামনে এ ঘটনা ঘটে বলে দাবি করেছেন জাপার কয়েক নেতাকর্মী। জাপার কয়েক নেতাকর্মী প্রিয় দেশ ডটনেট’র কাছে দাবি করেন, ‘শুক্রবার দুপুর দুইটার দিকে রুহুল আমিন হাওলাদার গাড়িতে চড়ে এরশাদের বাড়ির সামনে দিয়ে যাচ্ছিলেন। তার গাড়ি দেখে চিনতে পারেন এরশাদের বাড়িতে থাকা জাপার নেতাকর্মীরা। তারা গাড়ির সামনে গেলে গাড়ি থেকে নেমে আসেন রুহুল আমিন। এ সময় নেতাকর্মীরা তার উপর চড়াও হন। পরে রুহুলের সঙ্গে থাকা দলের নেতারা ক্ষুব্ধ নেতাকর্মীদের রোষানল থেকে তাকে রক্ষা করেন।’ জাপার সূত্র জানায়, ‘দলের অনেক নেতা মনে করছেন, জাপার আজকের অবস্থানের জন্য এরশাদসহ তার কয়েক সহযোগি দায়ি। তাদের মধ্যে রুহুল আমিন হাওলাদার অন্যতম। তিনি এরশাদকে কুপরামর্শদাতা। নির্বাচন বজর্নের নামে সরকারের সঙ্গে দরকষাকষির যে খেলা শুরু করেন এরশাদ, এর অন্যতম পরামর্শদাতা হচ্ছেন রুহুল। অথচ, রুহুল নিজেই এখন নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। এতে জাপার অনেকে তার উপর ক্ষুব্ধ।’ জাপার সূত্র জানায়, ‘দলের অনেকের মতে, রুহুল আমিনের সঙ্গে সরকারের অলিখিত একটি চুক্তি হয়েছে। চুক্তি অনুযায়ী জাপার শীর্ষ কয়েক নেতাকে আগামী দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেয়ার সুযোগ করে দিচ্ছেন তিনি। এমনকি তিনি, তার স্ত্রীও অংশ নিচ্ছেন নির্বাচনে। এর বিনিময়ে সরকার গঠন হলে রুহুলক বিশেষ পুরষ্কার দেবে সরকার। জাপার চেয়ারম্যান এরশাদ কাউকে লাঙ্গল প্রতীক বরাদ্দ না দিতে নির্বাচন কমিশনে আবেদন জানালেও রুহুল আমিন আবেদন করেছেন ওই প্রতীক দেয়ার জন্য। তার এ ভূমিকা মেনে নিতে পারছেন না জাপার এরশাদ ঘনিষ্ঠ নেতারা।’ তবে রুহুল আমিনের আজ শুক্রবার দুপুরে লাঞ্চিত হওয়ার খবরটিকে নিশ্চিত করতে পারেনি জাপার দায়িত্বশীল কোনো সূত্র। রুহুল আমিনের ঘনিষ্ঠ জাপার নেতাদের দাবি, ‘এ ধরণের ঘটনা ঘটেনি। তাকে রাজনৈতিকভাবে হেয় করতে চক্রান্তকারীরা এসব গুজব ছড়াচ্ছেন।’ রুহুল আমিনের এ বিষয়ে বক্তব্য জানতে তার মুঠোফোনে কয়েকবার ফোন করলেও তিনি ধরেননি।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন