ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

শুক্রবার, ২০ ডিসেম্বর, ২০১৩

বাগেরহাটে প্রকাশ্যে অস্ত্র নিয়ে আওয়ামীলীগ এমপির নেতৃত্বে মিছিল

বাগেরহাট, ১৯ ডিসেম্বর (জাস্ট নিউজ) : বাগেরহাটে আওয়ামী লীগ দলীয় সংসদ সদস্য মীর শওকাত আলী বাদশার নেতৃত্বে প্রকাশ্যে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে বিক্ষোভ মিছিল করেছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন মঞ্চ বাগেরহাট সদর উপজেলা শাখা ও বাগেরহাট জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ড নামের দুটি সংগঠন। মানবতাবিরোধী অপরাধে দন্ডিতদের ফাঁসির রায় বাস্তবায়ন ও জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিতে বৃহস্পতিবার সকালে এই বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ হয়। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, প্রকাশ্যে কয়েকটি একনলা ও দোনলা বন্দুক নিয়ে বিক্ষোভ মিছিলটি শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করার সময় সাধারণ মানুষের মধ্যে আতঙ্কের সৃষ্টি হয়। মিছিল থেকে যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবিতে, পাকিস্তান সরকারের মন্তব্য প্রত্যাহার ও জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিতে স্লোগান দেয়া হয়। মিছিলটি জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কার্যালয়ের সামনে সমাবেশের মধ্য দিয়ে শেষ হয়। সমাবেশে বাগেরহাট-২ আসনের সংসদ সদস্য মীর শওকাত আলী বাদশা ছাড়াও অন্যদের মধ্যে বক্তৃতা করেন মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন মঞ্চের জেলা কমিটির আহ্বায়ক মুক্তিযোদ্ধা শেখ শওকত হোসেন, সদস্যসচিব মুক্তিযোদ্ধা মোস্তাফিজুর রহমান বাদশা, সদর থানা কমিটির সদস্য সচিব মুক্তিযোদ্ধা শেখ হেমায়েত হোসেন, বাগেরহাট মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ডের জেলা সভাপতি মাসুম হাওলাদার প্রমুখ। প্রকাশ্য মিছিলে আগ্নেয়াস্ত্র বহন করে মিছিলের বিষয়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন মঞ্চের সদস্যসচিব মুক্তিযোদ্ধা মোস্তাফিজুর রহমান বাদশা বলেন, মিছিলে চারটি বৈধ আগ্নেয়াস্ত্র ছিল। আগ্নেয়াস্ত্রের বৈধ মালিকরাই তা বহন করেছেন। বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে পাকিস্তান সরকারের নাক গলানোর দুঃসাহস ও তাদের দোসরদের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে এটা ছিল একটি প্রতীকী প্রদর্শন। বাগেরহাটের পুলিশ সুপার মো. নিজামুল হক মোল্লা বলেন, বৈধ আগ্নেয়াস্ত্র হলেও কোনো অবস্থাতেই এভাবে প্রকাশ্য মিছিলে তা প্রদর্শন করা যায় না। মুক্তিযোদ্ধারা শহরে মিছিল করেছেন বলে জানি, কিন্তু তারা আগ্নেয়াস্ত্র বহন করেছেন বলে শুনিনি। বিষয়টি আমি তদন্ত করে দেখব। বাগেরহাট-২ আসনের এমপি মীর শওকাত আলী বাদশা বলেন, বিক্ষোভ মিছিল আহ্বানকারীরা কেন অস্ত্র বহন করেছেন, তা তারাই জানেন। আমি বলতে পারব না।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন