ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

বুধবার, ৮ জানুয়ারী, ২০১৪

সারাদেশে সরকারের নির্দেশে যৌথবাহিনী ও আওয়ামী ক্যাডারদের হামলা, ভাংচুর, লুটপাট ও গণগ্রেফতারের নিন্দা ও প্রতিবাদ

WEDNESDAY, 08 JANUARY 2014
সারাদেশে সরকারের নির্দেশে যৌথবাহিনী ও আওয়ামী ক্যাডারদের হামলা, ভাংচুর, লুটপাট ও গণগ্রেফতারের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে  বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য জনাব হামিদুর রহমান আযাদ এমপি আজ ০৮ জানুয়ারী’২০১৪ নিম্নোক্ত বিবৃতি প্রদান করেছেনঃ-
“সারাদেশে সরকারের নির্দেশে যৌথবাহিনী ও আওয়ামী ক্যাডাররা হামলা, ভাংচুর, লুটপাট, অগ্নিসংযোগ করে এক ভয়াবহ নৈরাজ্যকর পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছে। বিরোধী দলের উপর চলছে দমন, পীড়ন ও গণগ্রেফতার। ৫ জানুয়ারী ভোটারবিহীন প্রহসনের নির্বাচনে শতকরা ৯০ ভাগ মানুষ নির্বাচন বয়কট করে এ জালেম সরকারকে প্রত্যাখ্যান করেছে। ক্ষমতা আঁকড়ে থাকার জন্য সরকার বেঁছে নিয়েছে দমন, পীড়নের পথ। সরকার দলের মন্ত্রী, এমপিগণ প্রকাশ্যই ঘোষণা দিচ্ছেন বিরোধী দলকে উৎখাত করার। তারই অংশ হিসেবে চলছে গণগ্রেফতার।
সিলেট উত্তর সাংগঠনিক জেলা জামায়াতের আমীর হাফিজ আনোয়ারুল হোসাইন খান ও সেক্রেটারী ইসলাম উদ্দিন, বগুড়া জেলা জামায়াতের আমীর অধ্যক্ষ শাহবুদ্দিন, পটুয়াখালী জেলার ভারপ্রাপ্ত আমীর অধ্যাপক শাহ আলমসহ সারাদেশে জামায়াত, ছাত্রশিবির ও ১৮ দলীয় জোটের ৫ শতাধিক নেতা-কর্মীকে গ্রেফতার করেছে সরকার। 
সরকারের জুলুম, নির্যাতন সকল সীমা ছাড়িয়ে গিয়েছে। ধর্মীয় ও সামাজিক অনুষ্ঠান গুলোতেও ধর্মপ্রাণ মানুষ নিরাপদে অংশগ্রহণ করতে পারছে না। জামায়াতের নায়েবে আমীর মরহুম অধ্যাপক এ.কে.এম নাজির আহমাদের নামাজে জানাযায় আজ অংশগ্রহণ করতে আসা মুসল্লিদের গ্রেফতার করতেও রাষ্ট্রের আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী হানা দেয়। সেখান থেকে ২০ জনকে গ্রেফতার করা হয়। জানাযা কোন রাজনৈতিক অনুষ্ঠান নয়। এটা ধর্মীয় অনুষ্ঠান। এই অনুষ্ঠানে বাধা দিয়ে সরকার ধর্মদ্রোহী কাজ করেছে। জনগণের মধ্যে সংশয় দেখা দিয়েছে, শতকরা ৯০ ভাগ মুসলমানের দেশে কি ধর্মীয় অনুষ্ঠানও পালন করা যাবে না! সরকারের নির্মমতায় মরহুমের অনেক আত্মীয়-স্বজন, গুনগ্রাহী তাকে শেষ বারের মত দেখতেও পারেনি।  এ ঘটনার চাইতে নিষ্ঠুর ও অমানবিক আচরণ আর কি হতে পারে? আমি সরকারের এ সকল অপকর্মের নিন্দা, প্রতিবাদ ও ধিক্কার জানাই। 
সরকারের সকল বাড়াবাড়ি বন্ধ করে গণতান্ত্রিক পরিবেশ নিশ্চিত করার জন্য এবং প্রহসনের নির্বাচন বাতিল, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা সংবিধানে পুনর্বহাল করে পদত্যাগ করার জন্য আমি সরকারের প্রতি আহবান জানাচ্ছি।”

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন