ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

বুধবার, ১ জানুয়ারী, ২০১৪

নির্বাচন বাতিলের গুঞ্জন

01 Jan, 2014 হঠাৎ পাল্টে যেতে পারে রাজনৈতিক দৃশ্যপট। দেশের মানুষকে ‘চমক’ দেখাতে অভ্যস্ত আওয়ামী লীগ যে কোনো সময় ‘চমক’ দেখাতে পারে। জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক চাপ, দেশের পেশাজীবী, ব্যবসায়ী এবং সুশীল সমাজের চাপে সংবিধানের মধ্যে থেকে সব দলের অংশগ্রহণে নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টিতে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন বাতিল করা হতে পারে। নির্বাচন বাতিলের সে গুঞ্জন শুরু হয়ে গেছে। ক্ষমতাসীন দলের ভিতরে নীতি নির্ধারকদের মধ্যে যেমন এ নিয়ে আলোচনা চলছে তেমনি ঢাকায় কর্মরত বিদেশি কূটনীতিকদের নতুন করে দৌড়ঝাঁপ শুরু হওয়ায় এ গুঞ্জন জোরদার হচ্ছে। দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর এগারতম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বিষয়ে বিরোধী দলের সঙ্গে সংলাপ-সমঝোতার ব্যাপারে সরকারের দায়িত্বশীল মন্ত্রীরা যে প্রস্তাবনা দিয়েছেন। সেই প্রস্তাবের সূত্র ধরেই প্রার্থীবিহীন দশম নির্বাচন বাতিল করে সংবিধানের মধ্যে থেকেই আগামী চার মাসের মধ্যেই নির্বাচন হতে পারে সংবিধান বিশেষজ্ঞরা এ মতামত দেয়ায় এ গুঞ্জন শুরু হয়। প্রবীণ আইনজীবী ব্যারিস্টার রফিক-উল হক ৫ জানুয়ারি নির্বাচন বাতিলের দাবি জানিয়ে বলেন, সংবিধানের মধ্যে থেকেই দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন দেয়ার জন্য এপ্রিলের ২৪ তারিখ পর্যন্ত সময় আছে। ৫ জানুয়ারি নির্বাচন দেয়ার তেমন কোনো দরকার ছিল না। দুই পক্ষ আন্তরিক হলে এখনো নির্বাচন বাতিল করে ২৪ জানুয়ারির পরবর্তী ৩ মাসের মধ্যে নির্বাচন করা যায়। তিনি দুনেত্রীকে সংলাপে বসে দেশের বর্তমান রাজনৈতিক সংকট সমাধানের জন্য আহ্বান জানান। নির্বাচনকালীন সর্বদলীয় সরকারের মন্ত্রী ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন বলেছেন, বিরোধী দল যদি নির্বাচনে অংশ নেয়ার কথা জানায় তাহলে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে এখনও নতুন করে ভাবা যাবে। প্রকৃতপক্ষে বিএনপি নির্বাচনে অংশ নিতে চায় না। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক এম শাহাদুজ্জামান বলেন, দশম নির্বাচনের পর সংলাপে সমঝোতা হলে এখন হবে না কেন? একই মন্তব্য করেছেন অধ্যাপক আসিফ নজরুল ও মাহমুদুর রহমান মান্না। সুজনের সভাপতি বদিউল আলম মজুমদার বলেছেন, অবশ্যই সংবিধানের ভিতরে থেকেই সব দলের অংশগ্রহণে নির্বাচন সম্ভব। আওয়ামী লীগের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির কো-চেয়ারম্যান এইচ টি ইমাম বলেছেন, ৫ জানুয়ারির নির্বাচন পুরোপুরি শান্তিপূর্ণ হবে সে নিশ্চয়তা দিতে পারছি না। এর আগে ২২ জানুয়ারি অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন, দশম সংসদ নির্বাচনকে কোন নির্বাচনই বলা যায় না। আমি আগেই বলেছি ভোটার ছাড়া এ নির্বাচন গ্রহণযোগ্য নয়। টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, লগি-বৈঠার পর দেশে এবার দা, কুড়াল ও পেট্রোলবোমা চালু হয়েছে। ৫ জানুয়ারির নির্বাচন স্থগিত করে সংঘাত এড়িয়ে সংবিধানের মধ্যে থেকেই আলোচনার সমঝোতায় আসা উচিত। আওয়ামী লীগপন্থী বুদ্ধিজীবী হিসেবে পরিচিত স্থপতি মোবাশ্বের হোসেন বলেন, কিছু লুটেরা প্রধানমন্ত্রীর চারপাশে জেঁকে বসায় তিনি পাতানো নির্বাচন থেকে সরে আসতে পারছেন না। কারণ শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী না থাকলে দুর্নীতিগ্রস্ত ওই সব নেতাকে চরম মূল্য দিতে হবে। তবে এখনো সময় আছে বঙ্গবন্ধুর কন্যা মানুষের মনোভাব বুঝে তার সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করবেন বলে আমার বিশ্বাস। আওয়ামী লীগপন্থী এক বুদ্ধিজীবী বলেন, প্রধানমন্ত্রী কখনো এদেশের মানুষের প্রত্যাশার বাইরে যাবেন না। আওয়ামী লীগের মতো তৃর্ণমূলে যার ভিত্তি এ দলকে গণবিচ্ছিন্ন করবেন না। তিনি হয়তো ৩ জানুয়ারি জাতির উদ্দেশ্যে দেয়া ভাষণে নির্বাচন বাতিলের মতো চমক লাগানো ঘোষণা দিতে পারেন। জাতিসংঘসহ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ প্রভাবশালী দেশগুলো বাংলাদেশের সার্বিক অবস্থা নিয়ে উদ্বিগ্ন। রাজনৈতিক সহিংসতা ও ক্ষমতাসীনদের জুলুম নির্যাতনে দেশি বিদেশি মানবাধিকার সংস্থাগুলো উদ্বিগ্ন। তারা সকলেই চায় সব দলের অংশগ্রহণে নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনৈতিক সংকটের স্থায়ী সমাধান। ৫ জানুয়ারি এককভাবে নির্বাচন করা হলে বাংলাদেশে রাজনৈতিক সংকট দীর্ঘস্থায়ী হবে। বিরোধী দলের আন্দোলনে আরো প্রাণহানি ঘটবে। পাশাপাশি দেশের অর্থনীতি ভেঙে পড়বে। আমেরিকা ও ইউরোপীয় ইউনিয়নে জিএসপি বাতিল হলে গার্মেন্ট শিল্প পথে বসবে এবং বেকার হয়ে যাবে গার্মেন্টেসে কর্মরত লাখ লাখ মহিলা শ্রমিক। জাতিসংঘের সহকারী মহাসচিব অস্কার ফার্নান্দেজ তারানকো তিন দফায় ঢাকা সফর করে রাজনৈতিক দল ও বিভিন্ন জনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। তিনি বাংলাদেশ সম্পর্কে মান কি মুনকে যে রিপোর্ট দিয়েছেন তা বাংলাদেশের জন্য খুবই উদ্বেগজনক মনে করছেন সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা। একটি টিভি চ্যানেলে প্রবীণ সাংবাদিক আমানুল্লাহ কবির তারানকোর রিপোর্টের ৪ প্রস্তাব তুলে ধরলে উপস্থিত সকলেই গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেন। সত্যিই যদি জাতিসংঘ বাংলাদেশ সম্পর্কে এ ধরনের সিদ্ধান্তের দিকে যায় তা হবে স্বাধীন দেশের জন্য দুর্ভাগ্যজনক বলেও আলোচকরা মত দেন। সংকট সমাধানে গতকালও ঢাকায় কর্মরত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ও বৃটেনের রাষ্ট্রদূত সংকট সমাধানে নতুন করে দৌড়ঝাঁপ শুরু করেছেন। মার্কিন রাষ্ট্রদূত ড্যান ডব্লিউ মজিনা বিরোধীদলীয় নেতার সঙ্গে দেড় ঘণ্টা বৈঠক করেছেন। বৃটেনের রাষ্ট্রদূত রবার্ট গিবসন বেগম খালেদা জিয়া ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্ট বাংলাদেশ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। বাংলাদেশে আগামী সপ্তাহে অনুষ্ঠিতব্য সাধারণ নির্বাচনকে সামনে রেখে সহিংসতা গ্রহণযোগ্য নয় জানিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের সহ মুখপাত্র ম্যারি হার্ফ বলেন, অবাধ সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানের স্বার্থে প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর প্রয়োজন গঠনমূলক আলোচনার পথ বের করা, যেখানে বাংলাদেশের মানুষের প্রত্যাশার বহিঃপ্রকাশ ঘটবে। অবাধ সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে প্রধান রাজনৈতিক দলগুলো এখনও ঐকমত্যে পৌঁছতে পারেনি দেখে যুক্তরাষ্ট্র হতাশ। তিনি আরও বলেন, আমরা আমাদের উদ্যোগ আরও বেগবান করতে প্রস্তুত। বিশেষ করে পরবর্তী সময়ে যদি সহায়ক পরিস্থিতি সৃষ্টি হয় আমাদের পর্যবেক্ষণ প্রচেষ্টা জোরদার করার ক্ষেত্রে। তবে আমরা হতাশ যে তারা এখনও এটা করতে সক্ষম হননি। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে বাংলাদেশ নিয়ে শুনানি হবে জানুয়ারির প্রথম সাপ্তাহে। এসব নিয়ে ব্যবসায়ী এবং অর্থনীতিবিদদের মধ্যে উদ্বেগ উৎকণ্ঠার ক্রমান্বয়ে বাড়ছে। এফবিসিসিআই এর নেতারা এসব থেকে পরিত্রাণের জন্য দুই পক্ষ্যের প্রতি সমঝোতার অনুরোধ জানিয়েছেন। দেশের সিনিয়র নাগরিক ও সুশীল সমাজের প্রায় দুই শতাধিক প্রতিনিধি দেশের চলমান সংকট নিরসনে দুই পক্ষ্যকে সমাঝোতায় আসতে বাধ্য করার চিন্তাভাবনা নিয়ে আলোচনায় বসেছিলেন। ‘সংকটে বাংলাদেশ নাগরিক ভাবনা’ শীর্ষক আলোচনায় তারা চলমান রাজনৈতিক সংকট সমাধানে আগামী ৫ জানুয়ারির দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন স্থগিতের দাবি জানিয়েছেন। নির্বাচন বন্ধ করতে হাইকোর্ট বা সুপ্রিম কোর্টের বিচারকদের বিশেষ ভূমিকা নেয়ার অনুরোধ জানানো হয় ওই সংলাপ থেকে। প্রায় ৬০ বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব আলোচনায় নিজ নিজ মতামত তুলে ধরেন। সিনিয়র সিটিজেন এবং সংবিধান বিশেষজ্ঞরা বর্তমান সংবিধানের মধ্যে থেকে ৫ জানুয়ারির নির্বাচন বাতিল করে এপ্রিল মাসের মধ্যে কিভাবে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন করা যায় সে ফর্মুলা তুলে ধরেন। কেউ কেউ দুই দল চাইলে নবম জাতীয় সংসদের অধিবেশন ডেকে সংবিধান সংশোধন করেও সব দলের অংশগ্রহণে নির্বাচন করা যায় বলে মত দেন। শুধু মতামত নয় ৫ জানুয়ারির নির্বাচন বাতিল করে কিভাবে সংবিধানিকভাবে সব দলের অংশগ্রহণে নির্বাচন করা যায় সে পথও দেখিয়ে দেন। গুলশানে লেকশোর হোটেলে এ আলোচনার যৌথভাবে আয়োজন করে গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি), আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক), সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) এবং ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল অব বাংলাদেশ (টিআইবি)। সিপিডির সম্মানীয় ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, নির্বাচনের আগে এখনো যেটুকু সময় আছে, তাতে সব হিংসা-বিদ্বেষ ভুলে দুই দলের নেত্রীকে সমঝোতায় পৌঁছালে এখনো সব দলের অংশগ্রহণে নির্বাচন করা সম্ভব। ডেইলি স্টারের সম্পাদক মাহফুজ আনাম ৫ জানুয়ারির নির্বাচন স্থগিত করতে হাইকোর্ট বা সুপ্রিম কোর্টের কোনো বিচারপতিকে স্বপ্রণোদিত হয়ে বিশেষ ভূমিকা নিতে অনুরোধ জানান। পাশাপাশি আইনগতভাবে এই নির্বাচন বন্ধ করা যায় কি না তা খতিয়ে দেখতে আইনজীবীদের প্রতি আহ্বান জানান। অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সাইয়িদ বলেন, ক্ষমতায় থাকা এবং ক্ষমতার যাওয়ার রাজনীতি বন্ধ করতে হবে। মানুষের কথা মতো রাজনীতি করতে রাজনৈতিক দলগুলোকে বাধ্য করা হবে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারে সাবেক উপদেষ্টা ড. হোসেন জিল্লুর রহমান বলেন, ৫ জানুয়ারির নির্বাচন স্থগিতের দাবিতে মানিক মিয়া এভিনিউতে অহিংস আন্দোলন করতে আয়োজকদের প্রতি অনুরোধ জানান। তিনি বলেন, দেশের বিশিষ্টজনেরা ৫ জানুয়ারীর পাতানো নির্বাচন বাতিলের দাবিতে সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টির জন্য অহিংস আন্দোলন করবে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ব্যারিস্টার মঈনুল হোসেন বলেন, দশম জাতীয় সংসদ নিয়ে কোনো সমস্যা নয়। প্রধান সমস্যা হলো পঞ্চদশ সংশোধনী নিয়ে। তাই পঞ্চদশ সংশোধনীর বিরুদ্ধে লড়তে হবে। অন্যান্য বক্তারাও ৫ জানুয়ারির প্রার্থীবিহীন নির্বাচন বাতিল করে সংকট সমাধানের প্রস্তাবনা তুলে ধরেন। এর আগে ১৩ জানুয়ারি মহাখালীর ব্র্যাক সেন্টারে সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা বৈঠক করে সংকট সমাধানের ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও বিরোধী দল বিএনপির প্রতি চাপ সৃষ্টির সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। তারা বলেন, দেশের সংকটময় মুহূর্তে সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরাই এগিয়ে এসে রাজনীতিকদের সঠিক পথ দেখান। আমরাও সেটাই করব। সংকট সমাধানে বিদেশীদের নতুন করে দৌড়ঝাঁপ, বিশিষ্টজন ও ব্যবসায়ীদের উদ্যোগে অনেকেই মনে করছেন রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট পাল্টে যেতে পারে। কারণ গণতন্ত্রের মানসকন্যা শেখ হাসিনা সব সময় বলে থাকেন ক্ষমতার মোহ তার নেই। তিনি এদেশের মানুষের ভোট ও ভাতের অধিকার নিশ্চিত করতে রাজনীতি করছেন। তিনি অতীতে অনেক সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত নিয়েছেন একাই। এবার হয়তো তিনি চারপাশের পরিবেষ্টিত চাটুকারদের অন্ধকারে রেখেই ৫ জানুয়ারির নির্বাচন বাতিল করে সব দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করবেন। কারণ সংবিধানের বাইরে তিনি যেতে আগ্রহী নন। কিন্তু দেশের সংবিধান বিশেষজ্ঞরা মত দিয়েছেন আসন্ন নির্বাচন বাতিল করে সংবিধানের মধ্যে থেকেই আগামী চার মাসের মধ্যে নির্বাচন করা সম্ভব। এসব উদ্যোগ ও কথাবার্তার ডালপালা ছড়িয়ে পড়ায় নির্বাচন বাতিল করা হতে পারে এমন গুঞ্জন সবখানে উচ্চারিত হচ্ছে। তবে মানুষ ৩ জানুয়ারী জাতির উদ্দেশ্যে প্রধানমন্ত্রী কী বার্তা দেন সেটা শোনার জন্য দেশবাসীকে অপেক্ষা করতে হবে। উৎসঃ inqilab Share on facebook Share on email Share on print 14

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন