ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

রবিবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০১৩

৫ ই মে হেফাজতের পর রাজধানীতে সবচেয়ে বড় সংঘর্ষ

 ১৩ ডিসেম্বর ২০১৩, দুপুর ১ টা ৪০ মিনিটে জুম্মার নামাজের পর রাজধানির মতিঝিলে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে । ১০ হাজারের অধিক জামাত শিবিরকর্মি পুরো মতিঝিল, ফকিরাপুল ,কমলাপুর, আরামবাগ এলাকা তছনছ করে ফেলে । সবগুলো স্থানে ধাউ ধাউ করে আগুন জলতে থাকে। ঘন্টা ব্যাপি কোনোরকম বিরতি বিহীন চলে তুমুল সংঘর্ষ। এখন পর্যন্ত বিভিন অলিগলি থেকে আক্রমন চালাচ্ছে শিবিরকর্মিরা। এসময় মতিঝিল আওমিলীগের অফিস ও স্থানীয় সাস্থ অধিদপ্তরের অফিস জালিয়ে দেয়া হয় । পুলিশের গাড়ি সহ কমক্ষে ৫০ টি গাড়ি তে আগুন দেয় বিক্ষুদ্ধ শিবির কর্মিরা । সরেজমিন পুরো ঘটনার শুরু থেকে এখন পর্যন্ত সেখানে অবস্থান করে আমাদের এই স্পেশাল রিপোর্টারের ভাষায় বিস্তারিত বিবরণ । জুম্মার নামজের পর মতিঝিল আইডিয়াল স্কুলের সামনে থেকে সর্বোর্ধ পাচ-ছয়শো শিবিরকর্মি কাদের মোল্লার মৃত্যুদণ্ডের প্রতিবাদে একটি মিছিল বের করে। মিছিলটি সামনে এগিয়ে আসলে মোরে থাকা পুলিশ তাদের দিকে গুলি করা শুরু করে। মুহুর্তেই পুরো এলাকায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা হাজার হাজার শিবিরকর্মি লাঠিসোটা হাতে মুখে অত্যাধুনিক গ্যাসমাস্ক লাগিয়ে পুলিশের উপর মোরের চতুর্দিক থেকে গগনবিদারী আক্রমন শুরু করে। শুরু হয় প্রচন্ড জালাওপোড়াও আর ভাংচুর । সমস্ত এলাকা ধোয়ায় কাল হয়ে যায়। শিবির কর্মিরা ৬ ভাগে ভাগ হয়ে চারিদিকে পুলিশকে ধাওয়া করে। দুইটি গ্রুপ মোরে অবস্থান করে সাস্থ অধিদপ্তর ও মোরে আটকা পড়া ২০-৩০ টি গাড়ি সহ সবকিছু জালীয়ে দেয় । এসময় পুলিশের অত্যাধুনিক রায়ার্ট কারকেও ধাওয়া করে আগুন দেয়ার চেষ্টা চালায় শিবিরকর্মিরা। শিবিরকর্মিদের ধাওয়া খেয়ে দ্রুত পালায়ন করে রক্ষা পায় অত্যাধুনিক রায়ার্ট কারটি। চারিদিকে শিবিরের চার গ্রুপ মতিঝিল, ফকিরাপুল, আরামবাগ এবং কমলাপুর এলাকা এলাকা দখলে নিয়ে নেয় । ১ ঘন্টা সংঘর্ষ চলার পর উপরের নির্দেশে শিবিরকর্মিরা স্থান ত্যগ করা শুরু করলেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কর্মিরা এখনও বিক্ষোভ চালিয়ে যাচ্ছে । ঘটনার পর রাজধানির এই চার এলাকায় এখন পর্যন্ত যান চলাচল সম্পুর্ন বন্ধ রয়েছে। পুলিশ সমস্ত গাড়ি সরিয়ে দিচ্ছে। গোটা এ ঘটনায় রাজধানি জুড়ে ভয়াভহ আতঙ্ক বিরাজ করছে ।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন