আমি আজ থেকে এখন থেকে জামায়াতকে এই জন্য সমর্থন করছি কারন যে অপরাধীদের
শেখ সাহেব রাষ্ট্রীয় ভাবে ক্ষমা করে দিয়েছেন তাদের কে আজ আবার রাষ্টীয় ভাবে
হত্যা করা হচ্ছে –
‘১৯৭৩ সালে যে অপরাধের জন্য বঙ্গবন্ধু ক্ষমা করে গেলেন, সেই নিষ্পন্ন হওয়া বিষয়টি আজ আবার সামনে জামায়াতের ওপর অবিচার করা হচ্ছে’
‘জামায়াতের পাশে বিএনপি না দাঁড়ালে বিশ্বাসঘাতকতা করা হবে’- আজ চ্যানেল আইয়ের মধ্যরাতের লাইভ টকশো তৃতীয় মাত্রায় মেজর মো. আখতারুজ্জামান (অব.) একথা বলেন। তিনি বলেন, ১৮ দলীয় জোটের শরীক হিসেবে বিএনপির নেতাকর্মীরা অবশ্যই জামায়াতের পাশে দাঁড়াবে। তিনি বলেন, বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও এক সময় জামায়াতের আমীরের পা ছুঁয়ে দোয়া নিতে গিয়েছিলেন। তিনি আরো বলেন, ১৯৫ জন মূল যুদ্ধাপরাধীকে মাফ করার মধ্যদিয়ে মূলত সকল যুদ্ধাপরাধীকে মাফ করে দেওয়া হয়েছিল। তিনি বলেন, আজ জামায়াতের ওপর অবিচার করা হচ্ছে, জুলুম করা হচ্ছে। তাই তাদের পক্ষে বলছি। ১৯৭৩ সালে যে অপরাধের জন্য বঙ্গবন্ধু ক্ষমা করে গেলেন, সেই নিষ্পন্ন হওয়া বিষয়টি আজ আবার সামনে জামায়াতের ওপর অবিচার করা হচ্ছে। অনুষ্ঠানের অপর আলোচক ব্যারিস্টার পারভেজ আহমেদ বলেন, মূল অপরাধীদের ছেড়ে দিয়ে সহযোগীদের বিচার করার কোনো আইনগত ভিত্তি থাকে না। তিনি বলেন, আমি দায়িত্ব নিয়ে বলছি আজ যাদের বিচার করা হচ্ছে তাদের কারো নাম ১৯৭৩ সালের যুদ্ধাপরাধীদের তালিকায় ছিল না।
‘১৯৭৩ সালে যে অপরাধের জন্য বঙ্গবন্ধু ক্ষমা করে গেলেন, সেই নিষ্পন্ন হওয়া বিষয়টি আজ আবার সামনে জামায়াতের ওপর অবিচার করা হচ্ছে’
‘জামায়াতের পাশে বিএনপি না দাঁড়ালে বিশ্বাসঘাতকতা করা হবে’- আজ চ্যানেল আইয়ের মধ্যরাতের লাইভ টকশো তৃতীয় মাত্রায় মেজর মো. আখতারুজ্জামান (অব.) একথা বলেন। তিনি বলেন, ১৮ দলীয় জোটের শরীক হিসেবে বিএনপির নেতাকর্মীরা অবশ্যই জামায়াতের পাশে দাঁড়াবে। তিনি বলেন, বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও এক সময় জামায়াতের আমীরের পা ছুঁয়ে দোয়া নিতে গিয়েছিলেন। তিনি আরো বলেন, ১৯৫ জন মূল যুদ্ধাপরাধীকে মাফ করার মধ্যদিয়ে মূলত সকল যুদ্ধাপরাধীকে মাফ করে দেওয়া হয়েছিল। তিনি বলেন, আজ জামায়াতের ওপর অবিচার করা হচ্ছে, জুলুম করা হচ্ছে। তাই তাদের পক্ষে বলছি। ১৯৭৩ সালে যে অপরাধের জন্য বঙ্গবন্ধু ক্ষমা করে গেলেন, সেই নিষ্পন্ন হওয়া বিষয়টি আজ আবার সামনে জামায়াতের ওপর অবিচার করা হচ্ছে। অনুষ্ঠানের অপর আলোচক ব্যারিস্টার পারভেজ আহমেদ বলেন, মূল অপরাধীদের ছেড়ে দিয়ে সহযোগীদের বিচার করার কোনো আইনগত ভিত্তি থাকে না। তিনি বলেন, আমি দায়িত্ব নিয়ে বলছি আজ যাদের বিচার করা হচ্ছে তাদের কারো নাম ১৯৭৩ সালের যুদ্ধাপরাধীদের তালিকায় ছিল না।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন