ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

রবিবার, ৮ ডিসেম্বর, ২০১৩

৭৪ এর দুর্ভিক্ষ ও অধ্যাপক গোলাম আযম, বাংলাদেশের ইতিহাসের একটা অংশ

৭৪ এর দুর্ভিক্ষ ও অধ্যাপক গোলাম আযম, বাংলাদেশের ইতিহাসের একটা অংশ। কিন্তু কেন এই দুর্ভিক্ষের আগমন? সদ্য স্বাধীন হওয়াবাংলাদেশ মুসলিম বিশ্বের কাছে পৌঁছতে ব্যর্থ ছিল। শাসকগোষ্ঠীর কেবলা ছিল দিল্লী!!মুসলিম বিশ্বও ধরে নিয়েছিলপূর্ব পাকিস্তান পশ্চিম পাকিস্তান থেকে আলাদা হয়ে হিন্দুস্থানের সাথে একীভুত হয়েগেছে! সেই ধারণা থেকে তারা বাংলাদেশকে এড়িয়ে চলেছে। শেখ পরিবার কর্তৃক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মুহসিন হলে সেভেন মার্ডার দিয়ে শিক্ষাঙ্গণে সন্ত্রাসের মহামারি ছড়িয়ে দেয়া, শেখ পরিবার কর্তৃক আর্মিদের সম্ভ্রান্ত স্ত্রীদের শ্লীলতাহানী, শেখ পরিবার কর্তৃক ব্যাংক ডাকাতি; রক্ষী বাহিনী দ্বারা হাজার হাজার মুক্তিযোদ্ধাকে নির্যাতন; ৩২ হাজার জাসদের কর্মী হত্যা, চলচ্চিত্রকার জহির রায়হানকে গুমকরে হত্যা; সিরাজ সিকদারকে হত্যা ইত্যাদি ইত্যাদি কর্মে শাসকগোষ্ঠী ব্যস্ত ছিল। এই সুযোগে দুর্ভিক্ষও হাজির; হাজির ১৫ আগস্টের দানব! যে দানবে মানুষ ইন্নানিল্লাহ্ পড়তে আগ্রহ পায়নি! তারপর মোশতাক! মোশতাক হয়ে খালেদ মোশারফ-তাহের। অবশেষে জিয়াউর রহমান। ইতিহাস নতুন ভাবে শুরু। ঘুরে দাঁড়ানোর পথচলা। জিয়াউর রহমান ঠিকই ধরেছেন- কেবলা বদলাতে হবে। কেবলাকে মক্কামূখী করতে হবে। শুরু হলো প্রাণান্তকর প্রচেষ্টা। দেশ গড়ার সেই চেষ্টায় তিনি সবার সহযোগিতা চাইলেন। সৌদিতে তখন কিং ফয়সল উত্তর শাসকরাও মাওলানা মওদূদী প্রভাবে প্রভাবিত। মওদূদীকে দিয়ে মদিনা ভার্সিটি প্রতিষ্ঠা; মওদূদীর নামে সড়কের নাম করণ ইত্যাদি ইত্যাদি। জিয়াউর রহমান মধ্য প্রাচ্যে ঢুকতে গিয়ে টের পেলেন জামায়াতের মধ্য প্রাচ্য কানেকশন। অনেকটা বন্দি বিনিময়ের মতোই জিয়াউর রহমান গোলাম আজমকে ভিসা দিলেন আর খুলে দেয়া হলো মধ্যপ্রাচ্যের শ্রম বাজার।আরবের শেখগণও জিয়াকে পাশে বসানো শুরু করলেন। পরের ইতিহাস শুধুই এগিয়ে যাওয়ার। মজার ব্যাপার হলো- আজকাল টকশোগুলোতে বিএনপির সুবিধাবাদী নেতারাও গোলাম আজমকে জিয়াউর রহমান দেশে ফিরার ভিসা দেয়ায় লজ্জা পান। কিন্তু মামুরা শাদা সাদা জামা পড়ে রঙিন টিভির ক্যামেরার সামনে পোজ দিচ্ছেন, জিয়া যদি এই বিচক্ষণতার পরিচয় না দিতেন তবে বাসন্তীর মতো গাছের চামড়া পড়তে হতো! ডাস্টবিন থেকে কুকুরের সাথে খাবার ভাগা-ভাগি করে খেতে হত! জাতির সামনে বিষয়টি সঠিকভাবে উপস্থাপনের ব্যর্থতার দায়ে জামায়াত নেতাদের সাজা হওয়া উচিত। # আমাদের ইতিহাস লিখে- রাজাকার মেজবাহ উদ্দিনের ছেলে মুনতাসির মামুন, ইতিহাস লিখে পাক হানাদারদের প্রিয় জিনিস সাপ্লাইয়ার শাহরিয়ার কবির। যারা শাহরিয়ার কবিরের উম্মত, যাদের খোদা ফেরেস্তাদের সাবেক সর্দার ইবলিস তারা এই স্ট্যাটাস নিয়ে কথা বলার প্রয়োজন নেই। কেউ যদি যুক্তি সংগত কথা বলতে পারেন তবে স্বাগতম

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন