ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

রবিবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০১৩

আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করছি মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত যেন সত্য কথা বলে যেতে পারি'- পিয়াস করিম

'মেরে ফেলার হুমকি পাচ্ছি: আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করছি মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত যেন সত্য কথা বলে যেতে পারি'- পিয়াস করিম; লাইভ টকশোতে বক্তব্য টুইস্ট করায় শ্যামল দত্তকে ভৎসনা লাইভ টকশোতে বক্তব্য টুইস্ট করায় শ্যামল দত্তকে ভৎসনা করলেন ড. পিয়াস করিম। ৭১ টিভিতে বিশিষ্ট প্রবীণ সাংবাদিক মাহফুজুল্লাহর পর এবার নির্ভীক ও স্পষ্টবাদী বুদ্ধিজীবী ড. পিয়াস করিমের বক্তব্য বিকৃতভাবে উপস্থাপন করায় সাংবাদিক শ্যামল দত্তকে ভৎসনা করলেন ড. পিয়াস করিম। এ সময় ড. পিয়াস করিম অত্যন্ত ক্ষোভের সাথে বলেন, আমি যা বলিনি তা কেন আমার নামে চালিয়ে দিচ্ছেন, আপনাদের সব সময় এরকম ভূমিকার নিন্দা করি। গত রাতের ৭১ টিভির টকশোর আলোচক ছিলেন অধ্যাপক ড. পিয়াস করিম ও শ্যামল দত্ত। শ্যামল দত্ত তার স্বভাবসূলভ বারবার ড. পিয়াস করিমের বক্তব্যকে বিকৃত করছিলেন। এছাড়া উপস্থিত আলোচকদের কথা বলার সময় না দিয়ে টলিফোনে ঘাদানিকের শাহরিয়ার কবিরের নানা অযৌক্তিক বক্তব্যে অধিক সময় দেয়া হয়। শাহরিয়ার কবিরের ক্রমাগত আক্রমনাত্মক, অসংলগ্ন ও অযৌক্তিক বক্তব্যে ড. পিয়াস করিম এক পর্যায়ে উত্তেজিত হয়ে উপস্থাপিকাকে তীব্র ক্ষোভের স্বরে বলেন, টকশোতে এসে অধিক সময় তৃতীয় কারো টেলিফোন আলাপ শুনতে হবে- এটা আগে জানলে আমি আসতাম না। শাহরিয়ার কবির মানবতাবিরোধী বিচারের জন্য আন্তর্জাতিক মানের কোন দরকার নাই। পিয়াস করিমের সমালোচনা করে শাহরিয়ার কবির আরও বলেন, হ্যাকিংয়ের মাধ্যমে বিচারকের সংলাপ যারা চুরি করো চৌর্যবৃত্তি করছে এবং সেই চোরাইকৃত তথ্য দিয়ে বিচারের প্রতিবন্ধকতা তৈরি করছে তাদের বিরুদ্ধে কিছু না বলে বিচারকে ক্ষতিগ্রস্ত করছেন। বিচার প্রক্রিয়ায় ১৬ কোটি মানুষের সমর্থন রয়েছে। জবাবে পিয়াস করিম বলেন, শাহরিয়ার কবির ১৬ কোটি মানুষের প্রতিনিধিত্ব করেন না। ১৬ কোটি মানুষের মধ্যে আমিও একজন। যুদ্ধাপরাধের বিচারের বিরোধীতা করিনি, আমরা বলছি বিচারকে প্রশ্নবিদ্ধ না করে আন্তর্জাতিক মানের করতে। হ্যাকিংকে সমর্থন করছি না, তবে এটি কোন প্রেমালাপ নয়, ট্রাউব্যুনালের বিচারকের সংলাপ। মানুষের ন্যায় বিচার লঙ্ঘনের বিষয় এবং জনগণের ইনটারেস্ট থাকায় তা প্রকাশ করে মাহমুদুর রহমান কোন ভুল করেন নি, বরং সাংবাদিকতার মহান দায়িত্ব পালন করেছেন। আমি দায়িত্ব নিয়ে বলতে পারি মাহমুদুর রহমান হ্যাকিংয়ের সাথে জড়িত নন। তিনি আরও বলেন, কথা বলার কারনে প্রতিদিন টেলিফোন, এসএমএস, মেইল নানাভাবে মেরে ফেলার অসংখ্য হুমকি পাচ্ছি। আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করছি মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত যেন সত্য কথা বলে যেতে পারি। তোষামোদী ও ক্রীমভোগীদের ভীড়ে সমকালিন বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে ফরহাদ মজহার, মাহফুজুল্লাহ, বদরুদ্দীন উমর, ড. পিয়াস করিম, ড. আসিফ নজরুল প্রমুখের সাহস ও দেশপ্রেমের জন্য অভিনন্দন জানাই। Source: Ekattor TV

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন