ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

রবিবার, ১ ডিসেম্বর, ২০১৩

একমাত্র জামায়াতে ইসলামীই পারে বাংলাদেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে-উইলিয়াম গোমেজ

একমাত্র জামায়াতে ইসলামীই পারে বাংলাদেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে। হাফিংটন পোস্টে এবার জামায়াত বন্দনা শেখ হাসিনা ও সজীব ওয়াজেদ জয়ের মৃত্যু কামনার পর জামায়াতে ইসলামকে, আওয়ামী লীগ-বিএনপির বিকল্প শক্তি হিসেবে প্রমাণ করতে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে প্রচারণায় নেমেছেন সাংবাদিক উইলিয়াম নিকোলাস গোমেজ। সম্প্রতি বিশ্বব্যাপী সমাদৃত হাফিংটন পোস্টে লেখা একটি নিবন্ধে উইলিয়াম গোমেজ লিখেন, বর্তমানের দুঃশাসনের রাষ্ট্রব্যবস্থা ছুড়ে ফেলে দিয়ে একমাত্র জামায়াতে ইসলামীই পারে বাংলাদেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে। কবি ফরহাদ মজহারকে মাওলানা ভাসানীর সাথে তুলনা করে উইলিয়াম গোমেজ তার নিবন্ধে লেখেন, বর্তমানে বাংলাদেশে এমন অনেক নেতাই আছেন, যাদের রাজনৈতিক আদর্শ মাওলানা ভাসানীর মতো। উদাহরণ স্বরুপ, ফরহাদ মজহারের নাম বলা যায়। যিনি চলমান ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে লড়াই করছেন ও ভয়হীনভাবে গণমাধ্যমের পূর্ণ স্বাধীনতা দাবি করছেন। ৬ মে ঢাকায় রাতের আঁধারে ঘুমন্ত ও প্রার্থনারত মুসল্লিদের উপরে আইন শৃঙ্খলাবাহিনীর হামলায় নাম না জানা অসংখ্য মানুষ হত্যাযজ্ঞের বিরুদ্ধে তিনি একাই প্রতিবাদ জানিয়েছেন। ওই নিবন্ধে সাংবাদিক উইলিয়াম নিকোলাস গোমেজ লিখেন, দলটি যদি গণতান্ত্রিক পদ্ধতির সাথে ইসলামের সংমিশ্রণ ঘটাতে পারে ও একক ভাবে রাজনীতি করে তবে অদূর ভবিষ্যতে দলটি সংসদীয় রাজনীতিতে অতি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারবে’। জামায়াতে ইসলামীকে বিকল্প শক্তি হিসেবে উপস্থাপন করতে গিয়ে গোমেজ বাংলাদেশের প্রধান দুই দলেরই সমালোচনা করেছেন। তিনি লেখেন, ‘আওয়ামী লীগ ও বিএনপি এখন পরিবার তন্ত্রের কবলে আক্রান্ত। শেখ হাসিনা, শেখ মুজিবুর রহমানের মতোই কখনও ভারতের প্রভাব বলয় থেকে বের হতে পারেনি। একইভাবে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানকে নিয়েও মানুষের মনে প্রত্যাশা সৃষ্টি হয়েছিল। তিনি জনগণের নেতা হিসেবে পরিচিত হয়েছিলেন। কিন্তু জিয়াও রাজনীতিকে ক্যান্টনমেন্টের ভেতর ঢুকিয়ে ফেলেছিলেন। একারণে বিএনপি সমালোচিত হয়েছে। এই দুইয়ের বাইরে এসে বাংলাদেশের সুন্দর আগামীর জন্য একমাত্র দল হতে পারে জামায়াতে ইসলাম’

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন