১৮
দলের ডাকা দ্বিতীয় দফায় ৭৪ ঘন্টার অবরোধের ১ম দিন আশাশুনিতে সড়ক কেটে,
গাছ-কাঠের গুঁড়ি ফেলে ও মিছিল করে শান্তিপূর্ণভাবে শেষ হয়েছে। শনিবার ভোর
থেকে আশাশুনি-সাতক্ষীরা সড়ক, বুধহাটা-ব্যাংদহা সড়ক, বুধহাটা শোভনালী
সড়ক, আশাশুনি-ঘোলা সড়ক, দরগাহপুর-সাতক্ষীরা সড়ক,
আশাশুনি-চাম্পাফুল-বদরতলা সড়ক ও প্রতাপনগর সড়কের অনেক স্থানে অবরোধের
সমর্থনে ১৮ দলীয় জোটের নেতাকর্মী মাঠে নামে। আশাশুনি-কালিগঞ্জ সড়কের ধান্যহাটিতে পাকা রাস্তা কেটে ও গাছ ফেলে, আশাশুনি-সাতক্ষীরা সড়কের বুধহাটায় গাছের গুঁড়ি ফেলে, বাঁশ বেধে ও টায়ার জ্বালিয়ে এবং বিভিন্ন সড়কে গাছের গুড়ি, বিদ্যুতের পোষ্ট ফেলে, টায়ার জ্বালিয়ে ও পিকেটিং করে সড়ক অবরোধ করা হয়। বুধহাটা বাজারে ও প্রতাপনগরে অবরোধের সমর্থনে বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়। মিছিল বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে। হলদেপোতা ব্রীজ, প্রতাপনগর, কালীবাড়ী মোড়, শরাফপুর, বদরতলায় পিকেটিং করা হয়। পুলিশ বিভিন্ন পয়েন্টে অবস্থান নিয়ে নাশকতা ও বিশৃংখলা রোধে তৎপর ছিল। বিকালে বুধহাটা বাজারের সড়ক থেকে পুলিশ কাঠের গুড়ি সরিয়ে দেয়।
সমর্থনে ১৮ দলীয় জোটের নেতাকর্মী মাঠে নামে। আশাশুনি-কালিগঞ্জ সড়কের ধান্যহাটিতে পাকা রাস্তা কেটে ও গাছ ফেলে, আশাশুনি-সাতক্ষীরা সড়কের বুধহাটায় গাছের গুঁড়ি ফেলে, বাঁশ বেধে ও টায়ার জ্বালিয়ে এবং বিভিন্ন সড়কে গাছের গুড়ি, বিদ্যুতের পোষ্ট ফেলে, টায়ার জ্বালিয়ে ও পিকেটিং করে সড়ক অবরোধ করা হয়। বুধহাটা বাজারে ও প্রতাপনগরে অবরোধের সমর্থনে বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়। মিছিল বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে। হলদেপোতা ব্রীজ, প্রতাপনগর, কালীবাড়ী মোড়, শরাফপুর, বদরতলায় পিকেটিং করা হয়। পুলিশ বিভিন্ন পয়েন্টে অবস্থান নিয়ে নাশকতা ও বিশৃংখলা রোধে তৎপর ছিল। বিকালে বুধহাটা বাজারের সড়ক থেকে পুলিশ কাঠের গুড়ি সরিয়ে দেয়।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন