সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল
আবদুল কাদের মোল্লা ন্যায়বিচার পাননি। এই রায় আইনের শাসনের পরিপন্থী। এ
ধরনের রায় দিয়ে কাদের মোল্লার ওপর ন্যায়বিচার করা হয়নি।
গতকাল মৃত্যুদণ্ডের রায় পুনর্বিবেচনা (রিভিউ) আবেদন খারিজ করে আপিল বিভাগ আদেশ দেয়ার পর সুপ্রিম কোর্ট বার ভবনে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে কাদের মোল্লার আইনজীবী ও বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন ও জামায়াত নেতাদের প্রধান আইনজীবী ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাক এ কথা বলেন।
খন্দকার মাহবুব হোসেন বলেন, এ আদেশে আমরা ুব্ধ। কাদের মোল্লার ক্ষেত্রে ন্যায়বিচার হয়নি। তিনি ন্যায়বিচার পাননি। সর্বোচ্চ আদালত রায় দিয়েছেন; এ েেত্র আমাদের আর কিছু বলার নেই। যতণ পর্যন্ত পূর্ণাঙ্গ রায় না পাব, রায় না পেয়ে কারা কর্তৃপ কোনো পদপে নেবে নাÑএটিই সাধারণ নিয়ম, সাধারণ আইন। এই রায় দিয়ে কাদের মোল্লাকে ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে। তিনি আরো বলেন, এখন জেল কর্তৃপক্ষের কাছে রায় পৌঁছাতে হবে। আমার বিশ্বাস, রায় পৌঁছানোর আগে জেল কর্তৃপক্ষ রায় কার্যকর করবে না। ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাক বলেন, এই রায় আইনের শাসনের পরিপন্থী। কাদের মোল্লা ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। একজন সাীর ওপর নির্ভর করে (যে সাী তিন জায়গায় তিন ধরনের কথা বলেছেন) মৃত্যুদণ্ড প্রদান করা আইনের শাসনের পরিপন্থী। তিনি বলেন, রায় কার্যকর করতে পূর্ণাঙ্গ রায়ের জন্য অপেক্ষা করতে হবে। তার সাথে যা কিছু হবে তা জেল কোড অনুযায়ী করতে হবে। এ জন্য পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। এ ছাড়া মার্সি পিটিশন বা রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা চাওয়ার বিষয়ে কাদের মোল্লা সিদ্ধান্ত নেননি বলে জানান ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাক। মা প্রার্থনার কথা তিনি ডিনাই (প্রত্যাখ্যান) করেননি। আমরা আদালতে বলেছি, ২৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রাণভিা চাওয়ার জন্য তার হাতে সময় আছে। আগেও বলেছি, তিনি প্রাণভিা চাইবেন কি না, এ বিষয়ে ২১ ও ২২ ডিসেম্বর আমাদের সাথে বসে তিনি চূড়ান্তভাবে সিদ্ধান্ত নেবেন। সেই সময় এখনো আছে বলে আমরা মনে করছি। তিনি আরো বলেন, জেল কোডে মা প্রার্থনার জন্য ১৫ দিন সময় দেয়ার বিধান আছে।
গতকাল মৃত্যুদণ্ডের রায় পুনর্বিবেচনা (রিভিউ) আবেদন খারিজ করে আপিল বিভাগ আদেশ দেয়ার পর সুপ্রিম কোর্ট বার ভবনে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে কাদের মোল্লার আইনজীবী ও বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন ও জামায়াত নেতাদের প্রধান আইনজীবী ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাক এ কথা বলেন।
খন্দকার মাহবুব হোসেন বলেন, এ আদেশে আমরা ুব্ধ। কাদের মোল্লার ক্ষেত্রে ন্যায়বিচার হয়নি। তিনি ন্যায়বিচার পাননি। সর্বোচ্চ আদালত রায় দিয়েছেন; এ েেত্র আমাদের আর কিছু বলার নেই। যতণ পর্যন্ত পূর্ণাঙ্গ রায় না পাব, রায় না পেয়ে কারা কর্তৃপ কোনো পদপে নেবে নাÑএটিই সাধারণ নিয়ম, সাধারণ আইন। এই রায় দিয়ে কাদের মোল্লাকে ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে। তিনি আরো বলেন, এখন জেল কর্তৃপক্ষের কাছে রায় পৌঁছাতে হবে। আমার বিশ্বাস, রায় পৌঁছানোর আগে জেল কর্তৃপক্ষ রায় কার্যকর করবে না। ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাক বলেন, এই রায় আইনের শাসনের পরিপন্থী। কাদের মোল্লা ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। একজন সাীর ওপর নির্ভর করে (যে সাী তিন জায়গায় তিন ধরনের কথা বলেছেন) মৃত্যুদণ্ড প্রদান করা আইনের শাসনের পরিপন্থী। তিনি বলেন, রায় কার্যকর করতে পূর্ণাঙ্গ রায়ের জন্য অপেক্ষা করতে হবে। তার সাথে যা কিছু হবে তা জেল কোড অনুযায়ী করতে হবে। এ জন্য পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। এ ছাড়া মার্সি পিটিশন বা রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা চাওয়ার বিষয়ে কাদের মোল্লা সিদ্ধান্ত নেননি বলে জানান ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাক। মা প্রার্থনার কথা তিনি ডিনাই (প্রত্যাখ্যান) করেননি। আমরা আদালতে বলেছি, ২৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রাণভিা চাওয়ার জন্য তার হাতে সময় আছে। আগেও বলেছি, তিনি প্রাণভিা চাইবেন কি না, এ বিষয়ে ২১ ও ২২ ডিসেম্বর আমাদের সাথে বসে তিনি চূড়ান্তভাবে সিদ্ধান্ত নেবেন। সেই সময় এখনো আছে বলে আমরা মনে করছি। তিনি আরো বলেন, জেল কোডে মা প্রার্থনার জন্য ১৫ দিন সময় দেয়ার বিধান আছে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন