ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

সোমবার, ২ ডিসেম্বর, ২০১৩

ছাত্রদল কর্মীকে না পেয়ে মা ও বোনকে পুলিশের পিটুনি!

ছাত্রদল কর্মীকে না পেয়ে মা ও বোনকে পুলিশের পিটুনি! রাজনৈতিক মামলার আসামি ছেলেকে না পেয়ে রাঙ্গামাটির কাউখালীতে এক ছাত্রদল কর্মী মা ও বোনকে পিটিয়ে থানায় ১৫ ঘণ্টা আটকে রাখে থানা পুলিশ। রবিবার ভোররাতে উপজেলা সদরের বেতছড়ি গ্রামে ঘাগড়া ইউনিয়ন এই ঘটনা ঘটান। তবে দিনভর দেনদরবার শেষে চার হাজার টাকা উৎকোচ আর মুচলেকা নিয়ে তাদের ছেড়ে দেয়া হয়েছে বলে জানা গেছে। এ ঘটনায় পুলিশি নির্যাতনের শিকার ছাত্রদল কর্মী নুর আলমের বোন স্থানীয় মাদ্রাসার ফাজিল বর্ষের শিক্ষার্থী শাহানা আকতার (২০) জানান ভোররাত তিনটার দিকে একদল পুলিশ জোর করে তার ঘরে ঢোকার চেষ্টা করেন। শ্লীলতাহানির ভয়ে দরজা খুলিনি। ‌'ঘরে ঢুকতে না দেয়ায় অপরাধ হয়েছে, ক্ষমা চাই এই মুচলেকা দিয়ে আজ সন্ধ্যায় তাদের ছেড়ে দেয় পুলিশ। নুর আলমের মা জোহরা খাতুন (৫৬) বলেন, মহিলা পুলিশ এনে জোর করে ঘরে ঢুকে পিটুনি দেয়। একপর্যায়ে হাতকড়া পড়িয়ে টেনেহিঁচড়ে থানায় নিয়ে আটকে রাখে। প্রত্যক্ষদর্শী ছেলে দ্বিতীয় শ্রেণিতে পড়ুয়া শহিদুল ইসলাম ঘটনার বর্ণনা দিয়ে জানায়, মহিলা পুলিশ ঘরে ঢুকেই আমার মা ও বোনকে থাপ্পর মারতে থাকে। পরে হাতে থাকা লাঠি দিয়ে পিটুনি দিয়ে তাদের নিয়ে যায়। রাতে অভিযুক্ত ঐ ছাত্রদল কর্মীর পিতা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সামছুদ্দিনে (৭০) কান্না জড়িত কণ্ঠে বলেন, ঘটনার রাতে তিনি বাসায় ছিলেন না। পুলিশ আমার পরিবারকে পিটিয়ে হাতকড়া পড়িয়ে থানায় আটকে রাখেন ! মুচলেকা আর ৪ হাজার টাকা দিয়ে তাদের ছাড়িয়ে আনতে হয়েছে। মারধরের অভিযোগ প্রসঙ্গে কাউখালী থানার ওসি শ্যামল কান্তি বড়ুয়া জানান- অভিযোগ করলে লেখেন না, অসুবিধা কি? মামলার আসামি ধরতে গেলে মা ও মেয়ে পুলিশকে হয়রানি করেছে এমন অভিযোগ তুলে ওসি আরো বলেন ভবিষ্যতে বেতছড়ি এলাকায় কোন কিছু ভাঙচুর হলে তাদেরকেই ধরবো এই শর্তে মুচলেকায় বিকালে ছেড়ে দিয়েছি। তবে টাকা নেয়ার বিষয়টি তিনি অস্বীকার করেন।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন