ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

রবিবার, ৮ ডিসেম্বর, ২০১৩

আদালতের বেআইনি রিমান্ডের শিকার মাহমুদুর রহমান

আদালতের বেআইনি রিমান্ডের শিকার মাহমুদুর রহমান : খাস কামরায় বসে ম্যাজিস্ট্রেট অবৈধ আদেশ দেন, নির্যাতনকারীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেয়ার ঘোষণা আইনজীবীদের আমার দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে অবৈধ ও বেআইনিভাবে ৬ দিনের রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ। বর্তমানে তাকে তেজগাঁও থানার একটি বদ্ধ স্যাঁতসেঁতে কক্ষের মেঝেতে ফেলে রেখে শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতন করা হচ্ছে। সেখানে তাকে খাবারও দেয়া হচ্ছে না। মাহমুদুর রহমানকে আদালতে না তুলেই পুলিশের গোপন আবেদনের ভিত্তিতে ঢাকা মহানগর ম্যাজিস্ট্রেট আবদুস সালাম খাস কামরায় বসে মাহমুদুর রহমানকে রিমান্ডে নেয়ার আদেশ দেন। সিএমএম আদালতের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা এ তথ্য জানিয়েছেন। পুলিশের আবেদন ও ম্যাজিস্ট্রেটের আদেশকে অবৈধ ও বেআইনি বলে উল্লেখ করে আইনজীবীরা বলেন, পুলিশ ও ম্যাজিস্ট্রেট উভয়ে আইন ভঙ্গের পাশাপাশি রিমান্ডের বিষয়ে উচ্চ আদালতের দেয়া নির্দেশনা লঙ্ঘন করেছে। আইনজীবীরা বলেন, ৮ মাস আগের তামাদি হয়ে যাওয়া দুটি আদেশ ফের বেআইনিভাবে সচল করে মাহমুদুর রহমানকে রিমান্ডে নেয়া হয়েছে। এটি বিচার ইতিহাসের এক জঘন্যতম নজির। বেআইনি এই রিমান্ডের তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন সাংবাদিক নেতারা। আইনজীবীরা মাহমুদুর রহমানের ওপর নির্যাতনকারী ও রিমান্ড প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। বেআইনিভাবে মাহমুদুর রহমানকে রিমান্ডে নিয়ে নির্যাতন করা হচ্ছে বলেও অভিযোগ আইনজীবীদের। তারা বলেন, আমরা তেজগাঁও থানা ও সংশ্লিষ্ট জায়গায় খোঁজ নিয়ে দেখেছি যে, প্রথম শ্রেণীর একটি জাতীয় দৈনিক পত্রিকার সম্পাদক ও সাবেক জ্বালানি উপদেষ্টা মাহমুদুর রহমানকে তেজগাঁও থানায় রিমান্ডের নামে নিয়ে একটি বদ্ধ ঘরের মধ্যে আটকে নির্যাতন করা হচ্ছে। তার ওপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন চালানো হয়েছে। আমরা রিমান্ডের আদেশ প্রদানকারী ও রিমান্ডে নিয়ে নির্যাতনকারীদের চিহ্নিত করে রেখেছি। অবশ্যই তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে। তারা আরও বলেন, এই সরকারের পুলিশ বাহিনী সব সময় বলে আসছে তারা উপরের নির্দেশে সবকিছু করছে। এখন নির্বাচনকালীন সরকার। এখনও কেন উপরের নির্দেশে নির্যাতন চলছে তারও বিচার একদিন হবে। প্রসঙ্গত, আমার দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে গত ১১ এপ্রিল সকাল ৯টায় আমার দেশ কার্যালয় থেকে কমান্ডো স্টাইলে তুলে নিয়ে যায় সরকারের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। এরআগে তিনি চার মাস ধরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কর্তৃক আমার দেশ কার্যালয়ে অবরুদ্ধ ছিলেন। ১১ এপ্রিল আটকের পর তাকে ঢাকার সিএমএম আদালতে হাজির করে। তিনটি মামলায় মোট ২৪ দিনের রিমান্ড আবেদন করে পুলিশ। এরমধ্যে তেজগাঁও থানার স্কাইপ কেলেঙ্কারি প্রকাশের মামলায় ৭ দিন এবং গত ফেব্রুয়ারি মাসে গাড়ি পোড়ানোর দুটি মামলায় তিন দিন করে মোট ১৩ দিন রিমান্ড মঞ্জুর করে আদালত। ওইদিনই তাকে রিমান্ডের নামে ডিবি অফিসে নিয়ে অমানবিক ও বর্বর নির্যাতন চালানো হয় তার ওপর। নির্যাতনে তিনি গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লে ৭ দিনের মাথায় তাকে আদালতে হাজির করা হয়। আদালতের আদেশে তাকে চিকিত্সার জন্য পিজি হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। সেখানে মাসাধিকাল চিকিত্সার পর মাহমুদুর রহমানকে কাশিমপুর কারাগারে পাঠানো হয়। হঠাত্ করে দীর্ঘ ৮ মাস পর পুলিশ কাশিমপুর কারাগারে হাজির হয়ে মাহমুদুর রহমানকে রিমান্ডে আনতে চাইলে কিন্তু কারাকর্তৃপক্ষ আদালতের আদেশ দেখতে চায়। আদালতের হালনাগাদ আদেশ ছাড়া কারাকর্তৃপক্ষ মাহমুদুর রহমানকে পুলিশের হাতে তুলে দিতে রাজি না হওয়ায় গত ৩ ডিসেম্বর পুলিশ দুটি মামলায় ৬ দিন রিমান্ড পাওনা রয়েছে উল্লেখ করে আদালতে অতি গোপনে একটি আবেদন করে। আদালত সূত্র জানিয়েছে যে, মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা গত ১১ এপ্রিল দেয়া রিমান্ড আদেশ তামিলের জন্য একটি আবেদন নিয়ে ম্যাজিস্ট্রেটের খাস কামরায় দেখা করেন। ম্যাজিস্ট্রেট আবদুস সালাম তার পেশকারকে ডেকে মামলা দুটির নথি নিয়ে আসতে বলেন, খাস কামরায় বসেই তিনি বেআইনিভাবে মাহমুদুর রহমানকে ৬ দিন রিমান্ডে রেখে জিজ্ঞাসাবাদের বেআইনি আদেশ দেন। মাহমুদুর রহমানকে রিমান্ডে নেয়ার বিষয়ে বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান ও সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন আমার দেশ-কে বলেন, সত্যের সৈনিক মাহমুদুর রহমান সরকারের জুলুম-নির্যাতনের শিকার। তিনি এখন নির্যাতনের প্রতীকে পরিণত হয়েছেন। নির্যাতনের অসত্ উদ্দেশেই তাকে বেআইনিভাবে ছলচাতুরির মাধ্যমে রিমান্ডে আনা হয়েছে। তিনি বলেন, মাহমুদুর রহমানকে গত এপ্রিল মাসে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন মামলায় রিমান্ডের আদেশ দেয়া হয়েছে। আমার জানামতে এ মামলার অন্য সব আসামি জামিনে রয়েছেন। এ মামলায় মাহমুদুর রহমান এজাহারভুক্ত আসামিও নন। শুধু তাকে রাজনৈতিকভাবে নিপীড়নের উদ্দেশেই পরে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে। এ মামলা দুটি যে তারিখে করা হয়েছে, ওই সময় মাহমুদুর রহমান নিজ কার্যালয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দ্বারা অবরুদ্ধ ছিলেন। কাজেই এপ্রিল মাসে তার বিরুদ্ধে দেয়া রিমান্ড ছিল অন্যায়। ওই অন্যায় আদেশ এখন পুলিশ আরেকটি অন্যায়ের মাধ্যমে তামিল করছে। রিমান্ড আদেশ এখন আর কার্যকর নেই। এটি আগেই তামাদি হয়ে গেছে। তামাদি হওয়া আদেশ কার্যকর করার জন্য ম্যাজিস্ট্রেট খাস কামরায় বসে আবার যে আদেশ দিয়েছেন, তা বেআইনি। পুলিশ এ আদেশ পালনের মাধ্যমেও বেআইনি কাজ করেছে। তিনি বলেন, আমার অভিজ্ঞতা বলছে- বেআইনি আদেশদাতা ম্যাজিস্ট্রেট ও নির্যাতনকারী পুলিশ উভয়ই ভবিষ্যতে বিচারের মুখোমুখি হবে। সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি ও সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এজে মোহাম্মদ আলী আমার দেশ-কে বলেন, ম্যাজিস্ট্রেট আবদুস সালাম যে আদেশটি দিয়েছেন, তা শুধু আইনেরই লঙ্ঘন নয়। এটি রিমান্ড বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের দেয়া আদেশের স্পষ্ট লঙ্ঘন। সুপ্রিমকোর্টের আদেশে বলা হয়েছে- কোনো ব্যক্তিকে রিমান্ডে নেয়ার আগে প্রকাশ্য আদালতে ম্যাজিস্ট্রেটের সামনে হাজির করতে হবে। আদালত তার শারীরিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ করে রিমান্ডে নেয়ার আদেশ দেবেন। একসঙ্গে তিন দিনের বেশি রিমান্ড মঞ্জুর করতে পারবেন না। কিন্তু মাহমুদুর রহমানের বিষয়ে পুলিশ ও সংশ্লিষ্ট ম্যাজিস্ট্রে সেই নির্দেশনা অমান্য করেছেন। আইন ও উচ্চ আদালতের নির্দেশনা লঙ্ঘন করে যারা মাহমুদুর রহমানকে নির্যাতন করছে, তাদের অবশ্যই বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে। সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি সিনিয়র আইনজীবী অ্যাডভোকেট জয়নাল আবেদীন বলেন, মাহমুদুর রহমান ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকারের দুর্নীতি, অগণতান্ত্রিক কর্মকাণ্ড ও সংবিধান লঙ্ঘনের বিষয়ে সঠিক তথ্য তুলে ধরার কারণেই নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন। সরকার তার কণ্ঠরোধ করার জন্যই পুলিশ ও বিচার বিভাগকে বেআইনিভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে। তিনি বলেন, জাতির বিবেক ও সত্যের সৈনিক মাহমুদুর রহমান তার নিজের জীবন বিপন্ন করে সরকারের জুলুম-নির্যাতন ভোগ করে জাতির কান্ডারি হিসেবে নিজেকে প্রমাণ করেছেন। তার ওপর নির্যাতনকারী পুলিশ ও বিচার বিভাগের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বিচারের মুখোমুখি দাঁড়াতে হবে। সাংবাদিক নেতাদের নিন্দা বেআইনিভাবে মাহমুদুর রহমানকে রিমান্ডে নিয়ে তেজগাঁও থানায় রেখে নির্যাতনের প্রতিবাদ করেছেন সাংবাদিক নেতারা। বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি রুহুল আমিন গাজী বলেন, শেখ মুজিবের ছেলে শেখ কামালের ব্যাংক ডাকাতির খবর প্রকাশের অভিযোগে ১৯৭৫ সালেও আওয়ামী লীগ সংবাদপত্র বন্ধ করেছিল। এবারও শেখ হাসিনা সরকারের লুটপাট, ডাকাতি, চুরি-চামারি ও অগণতান্ত্রিক কর্মকাণ্ডের তথ্যভিত্তিক সংবাদ প্রকাশের কারণে আমার দেশ-সহ বেশ কয়েকটি মিডিয়া বন্ধ করা হয়েছে। সাংবাদিক নির্যাতন ও সম্পাদকদের রিমান্ডে নেয়ার ক্ষেত্রে শেখ হাসিনা তার পিতা বাকশাল নেতা শেখ মুজিবকেও ছাড়িয়ে গেছেন। শেখ মুজিব কোনো সম্পাদককে রিমান্ডের নেয়ার সাহস পাননি। কিন্তু শেখ হাসিনা এ দুঃসাহস দেখিয়েছেন। তিনি বলেন, মাহমুদুর রহমানকে রিমান্ডে নিয়ে নির্যাতন করা হচ্ছে বলে আমরা জানতে পেরেছি। আমরা হুুশিয়ার করে দিতে চাই- রিমান্ডে মাহমুদুর রহমানের কোনো ক্ষয়ক্ষতি হলে এর দায় শেখ হাসিনাকেই নিতে হবে। বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের মহাসচিব ও জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি শওকত মাহমুদ বলেন, আওয়মী লীগ কোনোদিনই গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করেনি। তাদের কর্মকাণ্ডে এর প্রমাণ তারা রেখে চলেছে। আওয়ামী লীগ যখনই ক্ষমতায় আসে তখনই সাংবাদিক, সম্পাদক ও সংবাদ মাধ্যমের ওপর পৈশাচিক হামলা চালায়। এটা কোনো সভ্য দেশে চলতে পারে না। মাহমুদুর রহমানের ওপর সরকার তাদের প্রতিহিংসা চরিতার্থ করছে। নির্যাতন করে সরকার মাহমুদুর রহমানের কণ্ঠরোধ করার হীন চেষ্টা চালাচ্ছে। ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি কবি আবদুল হাই শিকদার বলেন, বর্তমানে যেসব মিডিয়া সরকারের দালালি করছে, সরকার তাদের পৃষ্ঠপোষকতা দিয়ে চলেছে। অপরদিকে সরকারের লুটপাট ও ফ্যাসিবাদী আচরণের কঠোর সমালোচক আমার দেশ পত্রিকা বন্ধ করেই ক্ষান্ত হয়নি সরকার। পত্রিকাটির সাহসী সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে দানবীয় কায়দায় গ্রেফতার করে মিথ্যা মামলা দিয়ে গত ৮ মাস ধরে বন্দি করে রেখেছে। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা যখন তার মুক্তির দাবিতে সোচ্চার তখনই সরকার আবারও তাকে রিমান্ডে নিয়ে নির্যাতন করছে। নির্যাতন বন্ধ করে অবিলম্বে তাকে মুক্তি না দিলে সাংবাদিকদের চলমান আন্দোলন-কর্মসূচিকে আরও বেগবান করা হবে বলে জানান তিনি। জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ও আমার দেশ-এর নির্বাহী সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমদ বলেন, কোনো সুনির্দিষ্ট অভিযোগ ছাড়াই গত ৮ মাস ধরে মাহমুদুর রহমানকে আটকে রেখেছে সরকার। এখন মিথ্যা ও ভিত্তিহীন মামলায় আদালতে তাকে উপস্থিত না করেই ম্যাজিস্ট্রেটের বেআইনি আদেশের মাধ্যমে আবারও রিমান্ডে আনা হয়েছে। বর্তমানে তাকে তেজগাঁও থানার একটি বদ্ধ কক্ষের স্যাঁতসেঁতে মেঝেতে ফেলে রাখা হয়েছে। আফ্রিকার কোনো অসভ্য দেশেও একজন সম্পাদককে এভাবে নির্যাতনের রেকর্ড নেই। অথচ শেখ হাসিনার আমলেও জাতি এটাও দেখছে। তিনি বলেন, মাহমুদুর রহমান একজন সাহসী সম্পাদক। সরকারের জুলুম-নির্যাতন, লুটপাট, টেন্ডারবাজিসহ যাবতীয় অপকর্ম ঢাকতেই সরকার মাহমুদুর রহমানের নামে মিথ্যা মামলা দিয়েছে। জুলুম-নির্যাতনের মাধ্যমেও সরকারের শেষ রক্ষা হবে না বলে উল্লেখ করেন তিনি। http://amardeshonline.com/pages/details/2013/12/08/227619

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন