ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

শনিবার, ১১ জানুয়ারী, ২০১৪

হাসিনা-খালেদাকে মার্কিন সিনেটের চিঠি

হাসিনা-খালেদাকে মার্কিন সিনেটের চিঠি

বাংলামেইল ডেস্ক, Sat, 11 Jan, 2014 05:42 PM
ঢাকা: বাংলাদেশের চলমান রাজনৈতিক সংকট নিরসনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে চিঠি দিয়েছে মার্কিন সিনেট। যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটের বৈদেশিক সম্পর্ক কমিটির প্রধান রবার্ট মেনেনদেজ এই চিঠি পাঠান।
আলাদা আলাদা করে পাঠানো চিঠিতে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে মেনেনদেজ লিখেছেন, ‘বাংলাদেশের চলমান রাজনৈতিক সঙ্কটে আমরা উদ্বেগ ব্যক্ত করছি। প্রতিপক্ষের সঙ্গে আলোচনায় বসে সমঝোতার ভিত্তিতে দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। দেশের রাজনৈতিক অবস্থা বর্তমানের মতো বহাল থাকলে অবস্থা আরো অস্থিতিশীল হতে পারে যা বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ও অর্থনীতির ওপর দীর্ঘমেয়াদী নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
চিঠিতে আরো বলা হয়, ‘ভবিষ্যত নেতৃত্বকে নির্বাচিত করতে পারে এমন একটি স্বচ্ছ ও বিশ্বাসযোগ্য রাজনৈতিক প্রক্রিয়া বাংলাদেশের প্রাপ্য। নির্বাচনের আগে ও পরে যে সহিংস ঘটনা ঘটেছে তার নিন্দা জানাই। রাস্তা-ঘাটের সহিংসতা অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে। দেশের এই অবস্থা চলতে থাকলে অর্থনীতির ওপর গুরুতর প্রভাব পরবে ও বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আস্থাকে আরো দুর্বল করবে। এই পরিস্থিতি অবসানের জন্য দৃঢ়ভাবে আপনাকে নতুন অবাধ, নিরপেক্ষ, শান্তিপূর্ণ ও অংশগ্রহনমূলক নির্বাচনের আহ্বান জানাচ্ছি।’
উল্লেখ্য, মার্কিন সিনেটর রিচার্ড ডারবিন, মাইকেল বি এনজি ও ক্রিস্টোফার এস মারফি গত ১১ ডিসেম্বর প্রস্তাবটি সিনেটে উত্থাপন করেন। পরবর্তীতে তা পররাষ্ট্রবিষয়ক কমিটিতে পাঠানো হয়। ৭ জানুয়ারি প্রস্তাবটি বিরোধীতা ছাড়াই পাশ হয়। যা প্রকাশিত হয় ৯ জানুয়ারি। নতুন এই প্রস্তাবের শিরোনাম দেয়া হয় ‘উদ্ভূত পরিস্থিতিতে রাজনৈতিক সংলাপের প্রয়োজনীয়তা।' সে প্রস্তাবেও মার্কিন সিনেট কর্তৃক বাংলাদেশে সংঘটিত রাজনৈতিক সহিংসতার প্রতি নিন্দা জানিয়ে দেশটির রাজনৈতিক নেতাদের মুখোমুখি আন্তরিক সংলাপে বসার জন্য আহ্বান জানানো হয়। মার্কিন সিনেট আরো কিছু বিষয়ে গুরুত্ব আরোপ করে বক্তব্য দেয় যেগুলোর মধ্যে বিচার ব্যবস্থার স্বাধীনতা, মানবাধিকার কর্মীদের হয়রানি বন্ধসহ গ্রামীণ ব্যাংকের স্বায়ত্তশাসন ফিরিয়ে দেয়ার মতো বিষয়াদি গুরুত্ব পায়।ঢাকা: বাংলাদেশের চলমান রাজনৈতিক সংকট নিরসনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে চিঠি দিয়েছে মার্কিন সিনেট। যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটের বৈদেশিক সম্পর্ক কমিটির প্রধান রবার্ট মেনেনদেজ এই চিঠি পাঠান।
আলাদা আলাদা করে পাঠানো চিঠিতে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে মেনেনদেজ লিখেছেন, ‘বাংলাদেশের চলমান রাজনৈতিক সঙ্কটে আমরা উদ্বেগ ব্যক্ত করছি। প্রতিপক্ষের সঙ্গে আলোচনায় বসে সমঝোতার ভিত্তিতে দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। দেশের রাজনৈতিক অবস্থা বর্তমানের মতো বহাল থাকলে অবস্থা আরো অস্থিতিশীল হতে পারে যা বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ও অর্থনীতির ওপর দীর্ঘমেয়াদী নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
চিঠিতে আরো বলা হয়, ‘ভবিষ্যত নেতৃত্বকে নির্বাচিত করতে পারে এমন একটি স্বচ্ছ ও বিশ্বাসযোগ্য রাজনৈতিক প্রক্রিয়া বাংলাদেশের প্রাপ্য। নির্বাচনের আগে ও পরে যে সহিংস ঘটনা ঘটেছে তার নিন্দা জানাই। রাস্তা-ঘাটের সহিংসতা অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে। দেশের এই অবস্থা চলতে থাকলে অর্থনীতির ওপর গুরুতর প্রভাব পরবে ও বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আস্থাকে আরো দুর্বল করবে। এই পরিস্থিতি অবসানের জন্য দৃঢ়ভাবে আপনাকে নতুন অবাধ, নিরপেক্ষ, শান্তিপূর্ণ ও অংশগ্রহনমূলক নির্বাচনের আহ্বান জানাচ্ছি।’
উল্লেখ্য, মার্কিন সিনেটর রিচার্ড ডারবিন, মাইকেল বি এনজি ও ক্রিস্টোফার এস মারফি গত ১১ ডিসেম্বর প্রস্তাবটি সিনেটে উত্থাপন করেন। পরবর্তীতে তা পররাষ্ট্রবিষয়ক কমিটিতে পাঠানো হয়। ৭ জানুয়ারি প্রস্তাবটি বিরোধীতা ছাড়াই পাশ হয়। যা প্রকাশিত হয় ৯ জানুয়ারি। নতুন এই প্রস্তাবের শিরোনাম দেয়া হয় ‘উদ্ভূত পরিস্থিতিতে রাজনৈতিক সংলাপের প্রয়োজনীয়তা।' সে প্রস্তাবেও মার্কিন সিনেট কর্তৃক বাংলাদেশে সংঘটিত রাজনৈতিক সহিংসতার প্রতি নিন্দা জানিয়ে দেশটির রাজনৈতিক নেতাদের মুখোমুখি আন্তরিক সংলাপে বসার জন্য আহ্বান জানানো হয়। মার্কিন সিনেট আরো কিছু বিষয়ে গুরুত্ব আরোপ করে বক্তব্য দেয় যেগুলোর মধ্যে বিচার ব্যবস্থার স্বাধীনতা, মানবাধিকার কর্মীদের হয়রানি বন্ধসহ গ্রামীণ ব্যাংকের স্বায়ত্তশাসন ফিরিয়ে দেয়ার মতো বিষয়াদি গুরুত্ব পায়।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন