ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

সোমবার, ২৬ জানুয়ারী, ২০১৫

সরকারের সবচেয়ে বেশি জুলুম নির্যাতনের শিকার ইসলামী ছাত্রশিবির নেতৃবৃন্দ


বর্তমান সরকার  ক্ষমতা দীর্ঘ  করতে এবং তাদের গোপন এজেন্ডা বাস্তবায়নের  পথে সবচেয়ে বড় বাধা মনে করছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী এবং দেশের উদীয়মান নেতৃত্বকে। বিশেষ করে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের নেতৃবৃন্দকে। যারা সততা ও যোগ্যতার দিক দিয়ে অন্য সব ছাত্র সংগঠনের তুলনায় এগিয়ে। তাছাড়া সাংগঠনিক শৃংখলা ও মজবুতিও বেশি। তার সরকার মনে করছে, সরকারের সকলপ্রকার অন্যায় জুলুমের বিপরীতে যদি দেশে গণবিপ্লব সংগঠিত হয়, তা সম্ভব একমাত্র ইসলামী ছাত্রশিবিরের পক্ষে। আর ইসলামী  ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীরা অধিকাংশই ছাত্রজীবন শেষে জামায়াতের রাজনীতির সাথে সংযুক্ত হয়। 
যারা লক্ষ- লক্ষ ছাত্র- জনতাকে সত্যের পতাকাতলে সমবেত করতে আপ্রাণ চেষ্টায় রত , আজ মিথ্যা মামলার শিকার হয়ে আদালতে এভাবে ইসলামী আন্দোলনের তিন সিপাহসালার ইসলামী ছাত্রশিবিরের সাবেক ৩ কেন্দ্রীয় সভাপতি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ, ডা. ফখরুদ্দিন মানিক ও দেলোয়ার হোসেন।
দেশে আজ সত্য ও ন্যায় কথা বলার লোকের খুব অভাব। এ সময় সাবেক আইন প্রতিমন্ত্রী ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর বীর উত্তমের করা মন্তব্যকে সঠিক মনে হচ্ছে। ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর বীর উত্তম বলেছেন, ”১৯৭১ সালের ভূমিকার জন্য ব্যক্তিগতভাবে আমি জামাতকে পছন্দ করি না। কিন্তু বর্তমানে যখন দেখি প্রায় বেশির ভাগ সাংবাদিক এবং বুদ্ধিজীবী জামাতের বিরুদ্ধে মিথ্যা বলছে তখন আমার সত্যটাকে উদঘাটন করাটা দরকার। বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন মানুষের সাথে কথা বলে আমি জানতে পেরেছি যে জামাতকে দোষারূপ করার হীন স্বার্থেই আওয়ামী লীগ বিভিন্ন জায়গায় সন্ত্রাসী কর্মকান্ড পরিচালনা করছে। অধিকন্তু ভারতের বর্তমান দৃষ্টিভঙ্গি বিশ্লেষণ এবং গভীর অধ্যায়ন করে উপলব্ধি করলাম যে, ৭১ এর স্বাধীনতা যুদ্ধে ভারতের 'র' এর হাত ছিল। আওয়ামী লীগ এবং মিডিয়া জামাতের বিরুদ্ধে কথা বলছে কারণ জামাতই একমাত্র সুসংগঠিত দল যা ভারতীয় প্রভুত্ব ও কর্তৃত্বের বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে পারে। ৭১-এ আমাদের স্বাধীনতার শত্রুরা আজ স্বাধীনতার রক্ষক হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। তাই জামাতের রাজনীতিতে আমার অসমর্থন থাকা সত্ত্বেও আমি অনুভব করি যে আমাদের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের অতন্ত্র প্রহরী হিসেবে এই দল থাকাটা অত্যন্ত জরুরী। ভারত আমাদের সাংবাদিক, রাজনীতিবিদ, লেখক এবং সেনাবাহিনী কিনতে পারলেও জামাতকে কিনতে ব্যর্থ হয়েছে।” 
দেশ, জাতি ও দে<রে স্বাধীনতা সাবৃভৌমত্বের স্বার্থে আজ সকলকে জামায়াত, ইসলামী ছাত্রশিবিরের পাশে দাড়াতে হবে।
হে! আরশের মালিক তুমি-ই তাদের জন্য যথেস্ট।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন