ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

মঙ্গলবার, ২৭ জানুয়ারী, ২০১৫

গুলি বর্ষণকারী কে িএই ফয়েজ?

গুলি বর্ষণকারী কে এই ফয়েজ? এই শিরোনামে যুগান্তর পত্রিকায়ও একটি রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছিল। ছবিতে দেখা যাচ্ছে অস্ত্র হাতে গুলি বর্ষণ করতে। 
ফয়েজ আহমদ। বয়স আনুমানিক ২৭ বছর। ছাত্র না হলেও ছাত্রলীগ ক্যাডার হিসেবে ঢাকা কলেজের হলে থাকেন তিনি। ছাত্রলীগের বিলুপ্ত হওয়া পল্লব- সুইম কমিটির যুগ্ন-সাধারণ সম্পাদক ছিলেন ফয়েজ। তিনি কলেজের প্রাণীবিদ্যা বিভাগের মেধাবী ছাত্র আসাদুজ্জামান ফারুক হত্যা মামলার এজাহারভূক্ত দুই নম্বর আসামী।  এই ফয়েজ বুধবার বকশিবাজারে পিস্তল হাতে বিএনপির মিছিলে গুলি করেন। যুগান্তরসহ বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকে তার ছবি ছাপা হয়। ছবিতে তাকে হাফহাতা গেঞ্জি ও জিন্সের প্যান্ট পরা দেখা গেছে। ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও বুয়েট খেলার মাঠের মধ্যবর্তী রাস্তায় অ্যাকশন ভঙ্গিতে একের পর এক গুলি ছুড়েন ফয়েজ। তার সম্পর্কে
 জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান যুগান্তরকে বলেন, গুলি বর্ষনকারী যুবককে ছাত্রলীগকর্মী বলে মনে হয় না। তদন্ত করে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।  যুগান্তর পত্রিকায় আরো উল্লেখ করা হয়, ‘ফয়েজ ছাড়াও বুধবার বিএনপিকর্মীদের উপর হামলা ও গুলি বর্ষণের সাথে জড়িত আরো বেশ কয়েকজনের পরিচয় পাওয়া গেছে। কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের নির্দেশেই বিভিন্ন শাখার নেতাকর্মীরা এই হামলায় সশস্ত্র অংশ নেয় বলে দলীয় সূত্রে জানা গেছে।
ফয়েজ সম্পর্কে
 আরও জানা যায় যে, তার গ্রামের বাড়ী লক্ষীপুরে। তিনি ২০০১ সালে ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেন। ২০০৩-০৪ শিক্ষাবর্ষে একই কলেজের রসায়ন বিভাগ থেকে অনার্স ও মাস্টার্স
 করেন। তিনি কলেজের বিলুপ্ত কমিটির (পল্লব- সুইম ) সভাপতির ডানহাত। কলেজের দক্ষিণ হলের ১১১ নম্বর কক্ষে পল্লবের সঙ্গেই অবৈধভাবে থাকেন। তার বিরুদ্ধে করলজের প্রেসিডেন্ট ব্লকের হয়ে মাস্তানি ও চাঁদাবাজির অসংখ্য অভিযোগ আছে। এ ঝাড়া ক্যাম্পাস ও নউমার্কেট এলাকায় ইয়াবা ব্যবসায় জড়িত এই ফয়েজ। 
উৎসঃ যুগান্তর





কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন