ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

বুধবার, ২৮ জানুয়ারী, ২০১৫

পুলিশি নির্যাতনে আহত শিবির কর্মীর মৃত্যু

২৮ জানুয়ারি, ২০১৫: চট্টগ্রামের কোতোয়ালি থানার কদমতলী এলাকায় দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেলে আহত ছাত্রশিবির কর্মী সাকিবুল ইসলাম ইন্তেকাল করেছেন।
গতকাল রাত তিনটার দিকে ঢাকা অ্যাপোলো হাসপাতালে তিনি ইন্তেকাল করেন।
তবে পরিবারের দাবি সাকিব পুলিশি নির্যাতনে মৃত্যুবরণ করেছে।
নিহত সাকিবুল ইসলাম চট্টগ্রাম লোহাগাড়া উপজেলার পুটিবিলা গ্রামের মৃত ওসমানুল হকের ছোট ছেলে। সে সাতবোনের একমাত্র ভাই ছিলো। সে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র ছিলো।
জানা যায়, গত ২০ জানুয়ারি রাত ৮টার দিকে চট্টগ্রাম কোতোয়ালি থানার কদমতলী এলাকা থেকে আহত অবস্থায় পুলিশ তাকে আটক করে।
পুলিশের দাবি সে ককটেল বহন করছিল এবং নিজের ককটেলে সে আহত হয়েছে। কিন্তু তার পরিবারের দাবি সে টিউশনি থেকে ফেরার পথে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেলে সে আহত হয়। আহত অবস্থায় তাকে পুলিশ ছয় ঘণ্টা আটকে রেখে নির্মম নির্যাতন চালায়।
পরে ২১ জানুয়ারি রাত ৪ টার দিকে পুলিশ তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে। পরে তার অবস্থার অবনতি হলে গত ২৪ জানুয়ারি চট্টগ্রাম মেডিকেল সেন্টারে তাকে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে তাকে দুই দিন লাইফ সাপোর্টে রাখার পর গত ২৬ জানুয়ারি রাতে ঢাকা অ্যাপোলো হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। অ্যাপোলো হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতরাত তিনটার দিকে সে মারা যায়।
আহত সাকিবের মামা শাহেদুল ইসলাম শীর্ষ নিউজকে জানান, তার মৃত্যুর জন্য পুলিশ দায়ী। কারণ পুলিশি বাধার কারণে আমরা তাকে উন্নত চিকিৎসা দিতে পারিনি। সর্বশেষ তাকে চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় নেয়ার অনুমতি দিলেও তা নিয়ে অনেক টালবাহানা ও দেরি করেছে পুলিশ।
উন্নত চিকিৎসার জন্য বারবার প্রশাসনের কাছে আমরা গিয়েছি কিন্তু তাদের অবহেলায় আজ আমার ভাগিনা মারা গেছে। কে নিবে এই মৃত্যুরও দায়?
শীর্ষ নিউজ ডটকম/ব্যুরো/নোমান

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন