ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

সোমবার, ১৯ নভেম্বর, ২০১৮

বাঁশখালীতে স্বতন্ত্র হিসেবে লড়বে জামায়াত নেতা জহিরুল ইসলাম: একাধিক প্রার্থী নিয়ে দলীয় কোন্দলে আওয়ামীলীগ ও বিএনপি

শিব্বির আহমদ রানা: নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধন হারানো জামায়াতে ইসলামীর তিনজন নেতা চট্টগ্রামের তিনটি আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করার জন্য মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। তিন নেতার মধ্যে জামায়াতে ইসলামীর চট্টগ্রাম মহানগরের সাবেক নায়েবে আমীর ও সাবেক সংসদ সদস্য শাহজাহান চৌধুরী ও জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নায়েবে আমীর ও সাবেক সংসদ সদস্য আ.ন.ম শামসুল ইসলাম বর্তমানে কারাবন্দি।
অপরজন বাঁশখালী উপজেলা জামায়াতে আমীর ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জহিরুল ইসলাম মাঠে নির্বাচনী প্রচারণায় ব্যস্ত সময় পার করছেন। গত রবিবার বিকেলে ওই তিন নেতার পক্ষে দলীয়ভাবে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করা হয়েছে।
এদের মধ্যে জহিরুল ইসলামের পক্ষে চট্টগ্রামের সংসদীয় আসন-১৬ (বাঁশখালী) আসন থেকে মনোনয়ন ফরম নেওয়া হয়েছে। জহিরুল ইসলাম এবারই প্রথম সংসদ সদস্য পদে চট্টগ্রামের-১৬ (বাঁশখালী) আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য প্রস্তুতি নিয়েছেন। ইতোমধ্যে তার নির্বাচনী এলাকায় তিনি প্রচার প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন।
এদিকে বাঁশখালীতে বিএনপি'র একাধিক প্রার্থী মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছে, আওয়ামীলীগের পক্ষে মনোনয়নপত্র নেন ডজন খানেক নেতা, তাছাড়া তাদের শরিকদল জাতীয় পার্টির পক্ষে বাঁশখালী আসনে মনোনয়নপত্র নেন জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য বাঁশখালীর সাবেক সাংসদ মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরী। তবে মহাজোট থেকে বাঁশখালী আসনে কাকে প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা দিচ্ছেন তার অপেক্ষায় বাঁশখালী আওয়ামীলীগ।
উল্লেখ্য, বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের অন্যতম শরিকদল জামায়াতে ইসলামী ২০০১ ও ২০০৮ সালে জোটগতভাবে নির্বাচনে অংশ নেয়। ২০১৩ সালে দেশের উচ্চ আদালত এক রায়ে জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন অবৈধ ঘোষণা করেন। ওই সময় আদালত এ দলটিকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতাকারী ধর্মভিত্তিক উল্লেখ করে নির্বাচনের ‘অযোগ্য’ ঘোষণা দেয়ার পর নির্বাচন কমিশন সেই রায়ের বিপক্ষে উচ্চ আদালতে আর আপিল করেনি। তবে এ রায়ের দীর্ঘদিন পর নির্বাচনের মাত্র ক’দিন আগে জামায়াতের নিবন্ধন বাতিলের প্রজ্ঞাপন জারি করে নির্বাচন কমিশন। আর এ কারণে দলীয় প্রতীক দাঁড়িপাল্লা নিয়ে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সুযোগ পাচ্ছে না জামায়াত নেতারা।
এদিকে ২০ দলীয় জোটের আটটি শরিক দল ইতোমধ্যে বিএনপির প্রতীক ধানের শীষ নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সিদ্ধান্ত নিলেও জামায়াতের প্রতীক নিয়ে মতামত জানায়নি।
বাঁশখালীজনপদ২৪.কম/রানা

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন