বাংলাদেশ বার্তা ডেস্কঃ এবার দ্বিতীয় আলোর ( https://www.facebook.com/DitioAlo) মুখোমুখি হলেন ঢাকা মেডিকেলের সাবেক জি এস, ছাত্র শিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি, IIFSU এর সাবেক সেক্রেটারী জেনারেল, সাবেক এম পি এবং জামায়াতের কর্মপরিষদ সদস্য ডা সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। বিস্তারিত শুনুন অনেক গুরুত্বপুর্ন তথ্য জানুন..মাত্র ১৬ মিনিট।
জামায়াতের ব্যাপারে হাইকোর্টের রায়টি সংবিধান পরিপন্থী..
এই রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিমকোর্টে আপিল করা হয়েছে এবং এই অবস্থায় জামায়াত নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে..
সুপ্রিমকোর্টে এই রায় যদি বহাল থাকে তার বিকল্প প্রস্তুতিও আমাদের আছে..
৯০% মুসলমানের দেশে সর্ববৃহত ইসলামী রাজনৈতিক দল জামায়াতকে বাদ দিয়ে কোন নির্বাচন এদেশের জনগন মেনে নেবে না..
বর্তমানে ১৫-২০% মানুষের প্রতিনিধিত্বকারী দল জামায়াতকে বাদ দিয়ে কোন নির্বাচন জনগন হতে দিবেনা..এবং নির্বাচন নিঃসন্দেহে অনিশ্চিত হয়ে যাবে..
এই রায়ের ফলে ১৮ দলীয় জোটে কোন ধরনের প্রতিক্রিয়া হবে না..জামায়াতে ইসলামী অবশ্যই নির্বাচনে অংশ নিবে এবং সে পরিবেশ আমরা সৃষ্টি করব ইনশাল্লাহ..
দেশের প্রধান বিরোধী দল হিসাবে বি এন পি’র ভুমিকা আরো জোরদার হওয়া উচিৎ সরকারের জুলুম অত্যাচারের বিরুদ্ধে এটাই জনগন প্রত্যাশা করে..
জামায়াতে ইসলামী নিয়মতান্ত্রিক, গঠনতান্ত্রিক, আদর্শিক এবং শৃংখলিত একটি দলের নাম কোন ধরনের সন্ত্রাসী এবং বেআইনী কর্মকান্ডে জামায়াত বিশ্বাস করেনা..
যুদ্ধাপরাধের মিথ্যা অভিযোগে জামায়াতের সিনিয়র নেতাদের অন্যায়ভাবে রায় দিয়েও জামায়াতকে মোকাবেলা করতে সরকার ব্যর্থ হয়েছে ফলে এখন হাইকোর্টকে ব্যবহার করে জামায়াতকে নিষিদ্ধ করার চেষ্টা করছে..
এই সরকার জামায়তের বিরুদ্ধে নানান ষড়যন্ত্রে লিপ্ত, এটি প্রমানিত যে জামায়াতের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র মানে ইসলামের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র সুতারাং এই দেশের সংখ্যাগরিষ্ট মুসলমান কোনভাবেই এই ষড়যন্ত্রকে বরদাশত করবে না..
জামায়াতের গঠনতন্ত্র সংবিধানের সাথে সাংঘর্ষিক নয়, নির্বাচন কমিশনের আর পি ও শর্তানুযায়ী জামায়াত নিবন্ধিত হয়েছে..
জামায়াতের নেতাদের বিরুদ্ধে সব অভিযোগ মিথ্যা, বানোয়াট,সাজানো এবং উদ্দেশ্য প্রনোদিত এবং অন্যায়ভাবে সব রায় দেওয়া হয়েছে..
বাংলাদেশ একটি সম্ভাবনাময়ী দেশ কিন্তু শাসক গোষ্ঠীর দুর্নীতি, দুশাসন, অপশাসন, লুটপাট এবং দেশের মানুষের প্রতি কোন ভালবাসা না থাকার কারনে এবং অসৎ ও অযোগ্য নেতৃত্বের কারনে দেশটি আজ পিছিয়ে আছে..
দেশ গঠনের জন্য সৎ, দক্ষ এবং যোগ্য নেতৃত্ব প্রয়োজন, জামায়াতে ইসলামী এবং ইসলামী ছাত্রশিবির সৎ, দক্ষ, যোগ্য এবং দুর্নীতিমুক্ত নেতৃত্ব তৈরীর চেষ্টা করছে ইতিমধ্যে আমাদের এম পি গন এবং দুজন মন্ত্রী সেটি প্রমানও করেছেন..
চরিত্রহীন, অযোগ্য এবং লুটেরা গোষ্ঠী ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে যারা দেশের সম্পদ লুটপাট করচে এবং জনগনকে শোষন করচে তারাই জামায়াতকে নিশ্চিহ্ন করতে চায়...
আমরা আশাকরি দেশের মানুষ উপযুক্ত সময়ে জামায়াতের আদর্শকে গ্রহন করে দেশের এবং জনগনের মুক্তির জন্যে ভুমিকা পালন করবে..
হলুদ মিডিয়ার বিপরীতে দ্বিতীয় আলোর ( https://www.facebook.com/DitioAlo) সঙ্গে থাকুন ..চোখ রাখুন...আরো আসছে..
এবার দ্বিতীয় আলোর ( https://www.facebook.com/DitioAlo) মুখোমুখি হলেন ঢাকা মেডিকেলের সাবেক জি এস, ছাত্র শিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি, IIFSU এর সাবেক সেক্রেটারী জেনারেল, সাবেক এম পি এবং জামায়াতের কর্মপরিষদ সদস্য ডা সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। বিস্তারিত শুনুন অনেক গুরুত্বপুর্ন তথ্য জানুন..মাত্র ১৬ মিনিট।
জামায়াতে ইসলামী অবশ্যই নির্বাচনে অংশ নিবে এবং সে পরিবেশ আমরা সৃষ্টি করব ইনশাল্লাহ..
জামায়াতের ব্যাপারে হাইকোর্টের রায়টি সংবিধান পরিপন্থী..
এই রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিমকোর্টে আপিল করা হয়েছে এবং এই অবস্থায় জামায়াত নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে..
সুপ্রিমকোর্টে এই রায় যদি বহাল থাকে তার বিকল্প প্রস্তুতিও আমাদের আছে..
৯০% মুসলমানের দেশে সর্ববৃহত ইসলামী রাজনৈতিক দল জামায়াতকে বাদ দিয়ে কোন নির্বাচন এদেশের জনগন মেনে নেবে না..
বর্তমানে ১৫-২০% মানুষের প্রতিনিধিত্বকারী দল জামায়াতকে বাদ দিয়ে কোন নির্বাচন জনগন হতে দিবেনা..এবং নির্বাচন নিঃসন্দেহে অনিশ্চিত হয়ে যাবে..
এই রায়ের ফলে ১৮ দলীয় জোটে কোন ধরনের প্রতিক্রিয়া হবে না..জামায়াতে ইসলামী অবশ্যই নির্বাচনে অংশ নিবে এবং সে পরিবেশ আমরা সৃষ্টি করব ইনশাল্লাহ..
দেশের প্রধান বিরোধী দল হিসাবে বি এন পি’র ভুমিকা আরো জোরদার হওয়া উচিৎ সরকারের জুলুম অত্যাচারের বিরুদ্ধে এটাই জনগন প্রত্যাশা করে..
জামায়াতে ইসলামী নিয়মতান্ত্রিক, গঠনতান্ত্রিক, আদর্শিক এবং শৃংখলিত একটি দলের নাম কোন ধরনের সন্ত্রাসী এবং বেআইনী কর্মকান্ডে জামায়াত বিশ্বাস করেনা..
যুদ্ধাপরাধের মিথ্যা অভিযোগে জামায়াতের সিনিয়র নেতাদের অন্যায়ভাবে রায় দিয়েও জামায়াতকে মোকাবেলা করতে সরকার ব্যর্থ হয়েছে ফলে এখন হাইকোর্টকে ব্যবহার করে জামায়াতকে নিষিদ্ধ করার চেষ্টা করছে..
এই সরকার জামায়তের বিরুদ্ধে নানান ষড়যন্ত্রে লিপ্ত, এটি প্রমানিত যে জামায়াতের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র মানে ইসলামের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র সুতারাং এই দেশের সংখ্যাগরিষ্ট মুসলমান কোনভাবেই এই ষড়যন্ত্রকে বরদাশত করবে না..
জামায়াতের গঠনতন্ত্র সংবিধানের সাথে সাংঘর্ষিক নয়, নির্বাচন কমিশনের আর পি ও শর্তানুযায়ী জামায়াত নিবন্ধিত হয়েছে..
জামায়াতের নেতাদের বিরুদ্ধে সব অভিযোগ মিথ্যা, বানোয়াট,সাজানো এবং উদ্দেশ্য প্রনোদিত এবং অন্যায়ভাবে সব রায় দেওয়া হয়েছে..
বাংলাদেশ একটি সম্ভাবনাময়ী দেশ কিন্তু শাসক গোষ্ঠীর দুর্নীতি, দুশাসন, অপশাসন, লুটপাট এবং দেশের মানুষের প্রতি কোন ভালবাসা না থাকার কারনে এবং অসৎ ও অযোগ্য নেতৃত্বের কারনে দেশটি আজ পিছিয়ে আছে..
দেশ গঠনের জন্য সৎ, দক্ষ এবং যোগ্য নেতৃত্ব প্রয়োজন, জামায়াতে ইসলামী এবং ইসলামী ছাত্রশিবির সৎ, দক্ষ, যোগ্য এবং দুর্নীতিমুক্ত নেতৃত্ব তৈরীর চেষ্টা করছে ইতিমধ্যে আমাদের এম পি গন এবং দুজন মন্ত্রী সেটি প্রমানও করেছেন..
চরিত্রহীন, অযোগ্য এবং লুটেরা গোষ্ঠী ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে যারা দেশের সম্পদ লুটপাট করচে এবং জনগনকে শোষন করচে তারাই জামায়াতকে নিশ্চিহ্ন করতে চায়...
আমরা আশাকরি দেশের মানুষ উপযুক্ত সময়ে জামায়াতের আদর্শকে গ্রহন করে দেশের এবং জনগনের মুক্তির জন্যে ভুমিকা পালন করবে..
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন