ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

রবিবার, ২৫ নভেম্বর, ২০১৮

অন্যায়ভাবে গ্রেফতার এবং মামলা করে হয়রানির ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ

নির্বাচনের পরিবেশ ধ্বংস করার হীন উদ্দেশ্যে সরকার জনগণের মধ্যে পরিকল্পিতভাবে ভীতি ও আতঙ্ক সৃষ্টি করছে

বাংলাদেশ বার্তাঃ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরেও ঢাকা-১৫ সংসদীয় আসনসহ সারা দেশে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্রশিবিরসহ বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের বেছে বেছে অন্যায়ভাবে গ্রেফতার এবং নতুন নতুন মামলা দায়ের করে হয়রানি করার ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারী জেনারেল ডা. শফিকুর রহমান আজ ২৪ নভেম্বর প্রদত্ত এক বিবৃতিতে বলেন, “জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরেও ঢাকা-১৫ সংসদীয় আসনসহ সারা দেশে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্রশিবিরসহ বিরোধী দলের অসংখ্য নেতা-কর্মীকে পুলিশের অন্যায়ভাবে গ্রেফতার এবং জনগণের মধ্যে পরিকল্পিতভাবে ভীতি ও আতঙ্ক সৃষ্টি করছে। নির্বাচনের পরিবেশ ধ্বংস করার হীন উদ্দেশ্যে সরকারের এ ধরনের অপচেষ্টার আমি তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
ঢাকা-১৫ সংসদীয় আসনে জামায়াত-ছাত্রশিবির ও বিরোধী দলের নেতা-কর্মী সন্দেহে পুলিশ সাধারণ মানুষকে অন্যায়ভাবে গ্রেফতার এবং হয়রানি করছে। ঐ এলাকা থেকে জাহানারা বেগম, হালিমা খাতুন, তাসলিমা খন্দকার, আবদুল মুগনী, তৌফিক হোসেন প্রিন্স, ওয়াহিদুর রহমান তপন ও রফিকুল ইসলামসহ আরো অনেক নারী এবং পুরুষকে পুলিশ অন্যায়ভাবে গ্রেফতার করেছে। যাদের গ্রেফতার করা হয়েছে তাদের বিরুদ্ধে কোন মামলা কিংবা গ্রেফতারী পরোয়ানা কোন কিছুই নেই। অথচ তাদের অন্যায়ভাবে গ্রেফতার করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন বলছে গ্রেফতারী পরোয়ানা ছাড়া কাউকে গ্রেফতার করা যাবে না। অথচ মামলা ও গ্রেফতারী পরোয়ানা ছাড়াই লোকদের গ্রেফতার করা হচ্ছে। অপর পক্ষে সরকারী দলের নেতা-কর্মীরা সারা দেশে নির্বাচনী আচরণ বিধি লংঘন করে অবাধে প্রচারণা চালাচ্ছে এবং জনগণকে ভয়-ভীতি দেখাচ্ছে। তাহলে সকল প্রার্থীর জন্য সমান সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত হলো কিভাবে? এ সব ঘটনা থেকে স্পষ্টভাবে প্রতীয়মান হচ্ছে যে, দেশে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচনের কোন পরিবেশ সৃষ্টি হয়নি। বর্তমান সরকারের আজ্ঞাবহ নির্বাচন কমিশনের অধীনে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, অংশগ্রহণমূলক ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আদৌ সম্ভব নয়।
তাই ঢাকা-১৫ সংসদীয় আসনসহ সারা দেশে জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্রশিবিরসহ অন্যান্য বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের গ্রেফতার করা বন্ধ এবং গ্রেফতারকৃতদের অবিলম্বে নিঃশর্তভাবে মুক্তি দেয়ার জন্য আমি নির্বাচন কমিশন ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি আহবান জানাচ্ছি।”

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন