ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

মঙ্গলবার, ২৭ নভেম্বর, ২০১৮

জামায়াতকে যে সব আসনে ছাড় দিলো বিএনপি !

বাংলাদেশবার্তা ডেস্কঃ বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোট ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের শরিক দলগুলোর মধ্যে কে কত আসন পাচ্ছেন তা নিয়ে গতকাল দিনভর আলোচনা ছিল দুই জোটের নেতা-কর্মীদের মধ্যে। এ নিয়ে দফায় দফায় বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। দিনে আসন বণ্টন চূড়ান্ত না হওয়ায় সন্ধ্যার পর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়েও জোট-ফ্রন্টের নেতাদের সঙ্গে বিএনপির রুদ্ধদ্বার বৈঠক করতে দেখা যায়। সেখানে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ স্থায়ী কমিটির সদস্যরা দুই জোটের নেতাদের সঙ্গে পৃথকভাবে বৈঠক করেন। ২০-দলীয় জোটের সঙ্গে বিএনপির আসন বণ্টনে সমঝোতা হয়েছে। তবে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের সঙ্গে আজ আবারও বৈঠক করে আসন বণ্টন চূড়ান্ত করবে বিএনপি। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত দুই জোটকে ৬০টি আসন ছাড় দিতে রাজি হয়েছে। এর মধ্যে ২০-দলীয় জোটকে ৪২টি এবং জাতীয় ঐক্যফ্রন্টকে ১৮টি আসন ছাড় দেওয়া হবে বলে জানা গেছে।
জানা গেছে, ২০-দলীয় জোটের শরিক জামায়াত শেষ পর্যন্ত ৩৫টি আসন পেতে দরকষাকষি করছে। তাদের সর্বোচ্চ ২৫টি আসন ছাড় দিতে রাজি হয়েছে বিএনপি। ২০০৮ সালের নির্বাচনে ৩৮ আসনে নির্বাচন করা জামায়াত ৩৩টিতে জোটের মনোনয়ন পেয়েছিল। পাঁচটি আসনে বিএনপি ও জামায়াত দুই দলেরই প্রার্থী ছিল। গতবারের ৩৩টির ২৭টিতে এবারও জোটের মনোনয়ন চায় জামায়াত। গতবারের উন্মুক্ত পাঁচটি আসনের তিনটিতে জামায়াত দ্বিতীয় হয়েছিল। বিএনপির অবস্থান ছিল তৃতীয়। এগুলোতেও এবার জোটের মনোনয়ন চায় জামায়াত। ওই ৩০টি ছাড়াও জামায়াত নতুন করে রাজশাহী-১, বগুড়া-৪, ঢাকা-১৫, সাতক্ষীরা-১ ও চট্টগ্রাম-১৬ আসনে মনোনয়ন চায়। তবে বিএনপি গত রাত পর্যন্ত জামায়াতকে ২৫টি আসন ছাড়তে রাজি হয়েছে। সব ছেড়ে জামায়াতের দাবি ছিল ২৭টি আসনে। বাকি দুটিতে তারা স্বতন্ত্র নির্বাচন করতে পারে বলে জানা গেছে।
আসনগুলো হলো: ঠাকুরগাঁও-২ মাওলানা আবদুল হাকিম, দিনাজপুর-১ মাওলানা আবু হানিফ, দিনাজপুর-৬ আনোয়ারুল ইসলাম, নীলফামারী-৩ মোহাম্মদ আজিজুল ইসলাম, লালমনিরহাট-১ আবু হেনা মো. এরশাদ হোসেন সাজু, রংপুর-৫ অধ্যাপক গোলাম রব্বানী, কুড়িগ্রাম-৪ নুরুল আলম মুকুল, গাইবান্ধা-১ অধ্যাপক মাজেদুর রহমান, গাইবান্ধা-৪ ডা. আবদুর রহীম সরকার, বগুড়া-৪ মাও. তায়েব আলী, সিরাজগঞ্জ-৪ রফিকুল ইসলাম খান, পাবনা-১ আবদুল বাসেত, পাবনা-৫ ইকবাল হোসাইন, যশোর-২ আবু সাঈদ মুহাম্মদ শাহাদত হোসাইন, বাগেরহাট-৩ অ্যাডভোকেট আবদুল ওয়াদুদ, বাগেরহাট-৪ আবদুল আলীম; খুলনা-৫ মিয়া গোলাম পরওয়ার; খুলনা-৬ আবুল কালাম আযাদ, সাতক্ষীরা-২ মুহাদ্দিস আবদুল খালেক, সাতক্ষীরা-৩ মুফতি রবিউল বাশার, সাতক্ষীরা-৪ গাজী নজরুল ইসলাম, পিরোজপুর-২ শামীম সাঈদী, সিলেট-৫ মাওলানা ফরিদ উদ্দিন চৌধুরী, সিলেট-৬ মাওলানা হাবিবুর রহমান, কুমিল্লা-১১ ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের, চট্টগ্রাম-১৫ আ ন ম শামসুল ইসলাম, কক্সবাজার-২ হামিদুর রহমান আযাদ।
সৌজন্যেঃ ইনসাইডবিডি

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন