ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

বুধবার, ২১ নভেম্বর, ২০১৮

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সম্পর্কে ভারতীয় হাইকমিশনার মিঃ শ্রিংলা যে বক্তব্য প্রদান করেছেন তা অত্যন্ত দুঃখজনক

বাংলাদেশ বার্তা ডেস্কঃ ভারতীয় হাইকমিশনার হর্ষবর্ধন শ্রিংলার বক্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ডা. শফিকুর রহমান।
২১ নভেম্বর দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় “জামায়াতের সঙ্গে ভারতের কোনো সম্পর্ক নেই” এই শিরোনামে  ভারতীয় হাইকমিশনার মিঃ শ্রিংলার একটি বক্তব্য প্রকাশিত হয়।
এই বক্তেব্যের প্রতিবাদ জানিয়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারী জেনারেল ডা. শফিকুর রহমান এক বিবৃতিতে বলেন, “বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সম্পর্কে ভারতীয় হাইকমিশনার মিঃ শ্রিংলার বক্তব্যের প্রতি আমাদের দৃষ্টি আকৃষ্ট হয়েছে। আমরা বিশ্বাস করতে চাই না যে, বাংলাদেশের বন্ধুপ্রতিম রাষ্ট্র ভারতের হাইকমিশনার এ ধরনের কোন বক্তব্য রেখেছেন। এ ধরনের বক্তব্য যদি তিনি আদৌ রেখে থাকেন, তাহলে এটা অত্যন্ত দুঃখজনক। এটি হবে স্বাধীন বাংলাদেশের রাজনীতি, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং আভ্যন্তরীণ ব্যাপারে হস্তক্ষেপের শামিল। আমরা এর প্রতিবাদ জ্ঞাপন করছি।
তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী একটি নিয়মতান্ত্রিক, গণতান্ত্রিক ও স্বাধীন সংগঠন। কখন কার সাথে রাজনৈতিক মিত্রতা করবে, এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়ার পূর্ণ অধিকার অন্য দশটি দলের মত তার রয়েছে।’
অবশ্য মিঃ শ্রিংলা তার বক্তব্যের শেষ প্রান্তে এসে বলেছেন, ‘বাংলাদেশের জনগণ এটা দেখবে।’ আমরাও প্রিয় বাংলাদেশের জনগণের উপর পূর্ণ আস্থা রেখে তাদের উপর এর বিবেচনার ভার ছেড়ে দিলাম। আমরা বাংলাদেশের এবং এদেশের জনগণের ন্যায় সংগত সকল অধিকার সংরক্ষণ এবং জনগণের অধিকার হরণের তৎপরতার বিরুদ্ধে আমাদের ভূমিকা অব্যাহত রাখবো ইনশাআল্লাহ।”
উল্লেখ্য, বাংলাদেশের জনগণের কার্যকর কোন সম্মতি ছাড়াই প্রতিবেশী ভারতের সাথে ৯২ টি গোপন চুক্তি করেছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকার। যা হর্ষবর্ধন শ্রিংলা আজ সাংবাদিকদের প্রশ্নের মুখে স্বীকার করেছেন। অথচ এই ৯২ টি চুক্তি সম্পর্কে সাধারণ জনগণ তো দূরের কথা, বাংলাদেশের গণমাধ্যমগুলোও পরিস্কার কোন ধারণা রাখে না।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন