ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

শুক্রবার, ৯ নভেম্বর, ২০১৮

চুয়াডাঙ্গা, গাইবান্ধা ও রাজশাহীসহ সারা দেশে জামায়াতে ইসলামী এবং ছাত্রশিবিরের নেতা-কর্মীদের অন্যায়ভাবে গ্রেফতারে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ

বাংলাদেশ বার্তাঃ চুয়াডাঙ্গা জেলা শাখা জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমীর ও দামুড়হুদা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মাওলানা আজিজুর রহমান, নাটোর জেলা জামায়াতের নায়েবে আমীর অধ্যক্ষ দেলোয়ার হোসেন খান ও সহকারী সেক্রেটারী অধ্যাপক সাদেকুর রহমান, অধ্যাপক আবদুল খালেক, গাইবান্ধা জেলার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার ভাইস-চেয়ারম্যান আবু সোলায়মান সরকার সাজা, রাজশাহী জেলার তানোর উপজেলার মন্ডুমালা পৌরসভা শাখা জামায়াতের আমীর মাওলানা আনিছুর রহমান ও পুঠিয়া উপজেলার জিউপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের জামায়াত সমর্থিত চেয়ারম্যান জনাব রুহুল আমীন সরকারকে গত ৭ নভেম্বর পুলিশের অন্যায়ভাবে গ্রেফতার করার ঘটনার তীব্র নিন্দা এবং প্রতিবাদ জানিয়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমীর ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মুজিবুর রহমান আজ ৮ নভেম্বর প্রদত্ত এক বিবৃতিতে বলেন, “নির্বাচনের নামে ব্যালট ডাকাতির প্রহসনের মাধ্যমে অবৈধভাবে ক্ষমতায় থাকার জন্য সরকার যে ষড়যন্ত্র শুরু করেছে তারই অংশ হিসেবে সরকার সারা দেশে জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্রশিবিরের নেতা-কর্মীদের অন্যায়ভাবে গ্রেফতার করছে। গত ৭ নভেম্বর চুয়াডাঙ্গা, নাটোর, গাইবান্ধা ও রাজশাহীতে জামায়াতে ইসলামীর ৭জন জনপ্রিয় নেতাকে পুলিশ অন্যায়ভাবে গ্রেফতার করেছে। চুয়াডাঙ্গা, নাটোর, গাইবান্ধা ও রাজশাহীসহ সারা দেশে জামায়াতে ইসলামী এবং ইসলামী ছাত্র শিবিরের নেতা-কর্মীদের অন্যায়ভাবে গ্রেফতারের আমি তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
চুয়াডাঙ্গা, নাটোর, গাইবান্ধা ও রাজশাহীতে জামায়াতের যে ৭জন নেতাকে গ্রেফতার করা হয়েছে তারা অত্যন্ত জনপ্রিয় ব্যক্তি এবং ৩জনই নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি। তাদের জনপ্রিয়তার কারণেই সরকার তাদের গ্রেফতার করেছে। ফ্যাসীবাদী সরকারের জুলুম-নির্যাতন থেকে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিগণও রেহাই পাচ্ছেন না।
সরকার অবৈধভাবে ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্যই নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র শুরু করেছে। সরকার দেশের জনগণ ও রাজনৈতিক দলের মতামত উপেক্ষা করে ব্যালট ডাকাতির একতরফা প্রহসনের নির্বাচনের দিকেই এগিয়ে যাচ্ছে। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনে সরকারের বিজয়ী হওয়ার কোন আশা নেই। তাই তারা জনগণের মতামতের কোন তোয়াক্কা না করেই পুলিশ, র‌্যাব ও সরকারী প্রশাসনের উপর নির্ভর করে নির্বাচনের নামে একতরফা প্রহসনের ষড়যন্ত্র করছে। এ ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর জন্য আমি দল-মত নির্বিশেষে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।
গ্রেফতার অভিযান বন্ধ করে চুয়াডাঙ্গা জেলা জামায়াতের নায়েবে আমীর ও দামুড়হুদা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মাওলানা আজিজুর রহমান এবং নাটোর জেলা জামায়াতের নায়েবে আমীর অধ্যক্ষ দেলোয়ার হোসেন খানসহ সারা দেশে জামায়াতে ইসলামী এবং ইসলামী ছাত্রশিবিরের গ্রেফতারকৃত সকল নেতা-কর্মীকে অবিলম্বে নিঃশর্তভাবে মুক্তি দেয়ার জন্য আমি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।”

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন