টিভি চ্যানেলগুলোর ঢাকডোল পিঠিয়ে লাইভ প্রদর্শনীর মহড়াই বলে দেয় অগ্নিসংযোগের ঘটনা পূর্বপরিকল্পিত- ছাত্রশিবির। বাংলানিউজ, বিডিনিউজ, ৭১টিভি, এটিএন
নিউজ, সময়টিভিসহ বিভিন্ন ইলেকট্রিক মিডিয়ায় রাজধানীতে গাড়িতে অগ্নিসংযোগ ও
ভাংচুরের সাথে ছাত্রশিবিরকে জড়িয়ে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন খবর প্রকাশের তীব্র
নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির।
এক প্রতিবাদ বার্তায় ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারী জেনারেল আবদুল জববার বলেন, বিতর্কিত ট্রাইবুনালে সাজানো রায়ের মাধ্যমে জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারী জননেতা শহীদ আব্দুল কাদের মোল্লাকে হত্যার বিরুদ্ধে সারাদেশে স্বতস্ফুর্ত গণবিস্ফোরণকে আড়াল করতে ছাত্রশিবিরকে জড়িয়ে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। মূলত আজ রাজধানীতে শহীদ আব্দুল কাদের মোল্লার গায়েবানা জানাজাহ পড়তে বাধা দিয়ে পুলিশ ন্যাক্কারজনক ঘটনার জন্ম দিয়েছে। জানাজাহ পড়তে বাধা দেয়ায় বিক্ষোব্ধ তাওহীদি জনতা শান্তিপূর্ণভাবে প্রতিবাদ মিছিল করে চলে যায়। মিছিল পরবর্তীতে কড়া পুলিশী নজরদারীর মধ্যে কারা গাড়ীতে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটিয়েছে তা নিয়ে জনমনে যথেষ্ট সন্দেহের কারণ রয়েছে। পুলিশী নিরাপত্তায় আগুন লাগানোর পর টিভি চ্যানেলগুলো যেভাবে ঢাকডোল পিঠিয়ে লাইভ প্রদর্শনীর মহড়া দিয়েছে তা থেকে মনে হয় এ ঘটনা পূর্ব পরিকল্পিত। মাছরাঙা টিভিতে প্রদর্শিত ফুটেজে দেখা যায়, একজন মহিলাসহ ক্ষতিগ্রস্ত অনেকেই পুলিশের বাড়াবাড়ীকে দায়ী করেছেন। উপস্থিত জনগণের মূখ থেকে জামায়াত শিবিরের নাম বের করার প্রানান্তকর চেষ্টা বরেও কতিপয় সাংবাদিক ব্যর্থ হয়ে অন্ধভাবে শিবিরকে দোষারোপ করছেন। কিছু দিন আগে ১৮ দলের অবরোধ চলাকালীন শাহবাগে যাত্রী বোঝাই বাসে যে পদ্ধতিতে আগুন লাগানো হয়েছিল আজকের ঘটনার সাথে তার যথেষ্ট মিল রয়েছে।
এক প্রতিবাদ বার্তায় ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারী জেনারেল আবদুল জববার বলেন, বিতর্কিত ট্রাইবুনালে সাজানো রায়ের মাধ্যমে জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারী জননেতা শহীদ আব্দুল কাদের মোল্লাকে হত্যার বিরুদ্ধে সারাদেশে স্বতস্ফুর্ত গণবিস্ফোরণকে আড়াল করতে ছাত্রশিবিরকে জড়িয়ে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। মূলত আজ রাজধানীতে শহীদ আব্দুল কাদের মোল্লার গায়েবানা জানাজাহ পড়তে বাধা দিয়ে পুলিশ ন্যাক্কারজনক ঘটনার জন্ম দিয়েছে। জানাজাহ পড়তে বাধা দেয়ায় বিক্ষোব্ধ তাওহীদি জনতা শান্তিপূর্ণভাবে প্রতিবাদ মিছিল করে চলে যায়। মিছিল পরবর্তীতে কড়া পুলিশী নজরদারীর মধ্যে কারা গাড়ীতে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটিয়েছে তা নিয়ে জনমনে যথেষ্ট সন্দেহের কারণ রয়েছে। পুলিশী নিরাপত্তায় আগুন লাগানোর পর টিভি চ্যানেলগুলো যেভাবে ঢাকডোল পিঠিয়ে লাইভ প্রদর্শনীর মহড়া দিয়েছে তা থেকে মনে হয় এ ঘটনা পূর্ব পরিকল্পিত। মাছরাঙা টিভিতে প্রদর্শিত ফুটেজে দেখা যায়, একজন মহিলাসহ ক্ষতিগ্রস্ত অনেকেই পুলিশের বাড়াবাড়ীকে দায়ী করেছেন। উপস্থিত জনগণের মূখ থেকে জামায়াত শিবিরের নাম বের করার প্রানান্তকর চেষ্টা বরেও কতিপয় সাংবাদিক ব্যর্থ হয়ে অন্ধভাবে শিবিরকে দোষারোপ করছেন। কিছু দিন আগে ১৮ দলের অবরোধ চলাকালীন শাহবাগে যাত্রী বোঝাই বাসে যে পদ্ধতিতে আগুন লাগানো হয়েছিল আজকের ঘটনার সাথে তার যথেষ্ট মিল রয়েছে।
তিনি
বলেন, কোন ঘটনা ঘটলেই সাথে সাথে জামায়াত শিবিরের ঘাড়ে দোষ চাপিয়ে দেয়ার এ
অপসাংবাদিকতা জাতি বহুদিন ধরে দেখে আসছে। আমাদের গণমাধ্যমগুলোর দায়িত্বশীল
ভ’মিকার অভাবেই বারবার এ ধরেণর ঘটনার পুনরাবৃত্তি হচ্ছে। শিবির
সেক্রেটারী জেনারেল এ ধরণের মিথ্যা ও ভিত্তিহীন প্রতিবেদন প্রকাশ থেকে বিরত
থাকতে সংশ্লিষ্ট প্রতিবেদকবৃন্দ ও গণমাধ্যমগুলোর প্রতি আহ্বান জানান।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন