ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

সোমবার, ৯ ডিসেম্বর, ২০১৩

পুরো বিচারব্যবস্থার অস্বচ্ছতার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা ------ টবি কেডম্যান

 একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধে বুদ্ধিজীবী হত্যা মমলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত চৌধুরী মুঈনুদ্দীনের আইনজীবী মানবাধিকার কর্মী বৃটিশ নাইন বেড ফোর্ড রো ইন্টারন্যাশনালের এস্ট্রাডাইট (দেশে ফেরত) বিশেষজ্ঞ টবি কেডম্যান বলেছেন, আইনানুযায়ী মুঈনুদ্দীনকে বাংলাদেশে ফেরত নেয়ার ষড়যন্ত্রে সরকার সফল হবে না। একই সাথে তিনি বলেছেন, খুব শিগগিরই এই সরকারের মেয়াদ শেষ হচ্ছে। সরকার পরিবর্তন হলে আন্তর্জাতিক তত্ত্বাবধানে রিভিউর মাধ্যমে পুরো বিচার ব্যাবস্থার অস্বচ্ছতার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। উল্লেখ্য, চৌধুরী মুঈনুদ্দীন দাওয়াতুল ইসলাম ইউকে আই আরের সাবেক সভাপতি, বহুল পরিচিত চ্যারিটি সংগঠন মুসলিম এইডের ট্রাস্টি। এছাড়া ব্রিটিশ প্রিন্স চার্লসের একজন ঘনিষ্ঠ বন্ধু হিসাবে পরিচিত সকলের কাছে। মুঈনুদ্দীনকে নিয়ে নানা রকম আলোচনা দেশে-বিদেশে। তাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হবে কিনা- এমনই এক পরিস্থিতিতে তার আইনজীবী টবি কেডম্যানের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, কোন ব্রিটিশ নাগরিকের কোন দেশ তার অনুপস্থিতিতে করবে, আর বৃটেন তার নাগরিককে ওই জল্লাদদের হাতে অর্পণ করবে এটা হয় না। তিনি বলেন, আমি আমার মক্কেলের পক্ষে মামলার পরিচালনার উদ্দেশ্যে বাংলাদেশে গেলে সরকার আমাকে মামলা পরিচালনা করতে না দিয়ে ফেরত আসতে বাধ্য করে। এ পর্যায়ে ব্রিটিশ সরকারের মনে এই মমলার গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। আর তাছাড়া ব্রিটেন তাদের নাগরিককে কোন দেশ মৃতুদণ্ড দিলে সেক্ষেত্রে তাকে প্রত্যাবর্তনের প্রশ্নই উঠে না। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার অ্যাক্টস থ্রোতে এই রায় নিয়ে আপনার মূল্যায়ন কি- এমন প্রশ্নের জবাবে টবি বলেন, এ রায় রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিত এবং আন্তর্জাতিক আইন মানা হয়নি। রায় হয়েছে অভিযুক্তের অনুপস্থিতিতে-এটাই ফ্যাক্টস, যা অনেকভাবে সমালোচিত হয়েছে। তিনি বলেন, নির্বাচনের পরপরই এটা নিয়ে পুরোপুরি রিভিউ করা হবে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সহযোগিতায়। যেহেতু এই রায় এর কার্যক্রম নিয়ে অনেক সন্দেহ ও নানা অসংগতি রয়েছে। আমার বিশ্বস আমার দুই মক্কেলই(মুঈন-আশরাফ) আন্তর্জাতিক গোষ্ঠীর সহায়তায় পরিপূর্ণ রিভিউর মাধ্যমে সম্মানের সাথে মুক্ত হবে এই সাজা থেকে। জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি মনে করি ট্রাইব্যুনালের পুরো বিচার প্রক্রিয়াই প্রশ্ন বিদ্ধ তাই এই বিচার আবার নতুন করে শুরু করা প্রয়োজন। সূত্র: জিবি নিউজ

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন