ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

শনিবার, ১০ জানুয়ারী, ২০১৫

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনই রাজনৈতিক সঙ্কট নিরসনের পথ'

 সকল রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণমূলক স্বচ্ছ, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু একটি গণপ্রতিনিধিত্বশীল জাতীয় নির্বাচনই রাজনৈতিক সঙ্কট নিরসনের উপায় বলে অভিমত ব্যক্ত করেছেন হেফাজতে ইসলামের নেতৃবৃন্দ। তারা বলেন, চলমান রাজনৈতিক নৈরাজ্য সৃষ্টি হয়েছে মূলত দেশবাসীর নিকট গ্রহণযোগ্য আরেকটি মধ্যবর্তী নির্বাচনের দাবিতে। সকল রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণমূলক স্বচ্ছ, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু একটি গণপ্রতিনিধিত্বশীল জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত এই রাজনৈতিক সঙ্কট নিরসনের কোনো সম্ভাবনা নেই। এমতাবস্থায় আমরা ব্যাপক জনমত বিবেচনাপূর্বক সরকারকে জুলুম-নিপীড়নের পথ পরিহার করে অন্তর্ভুক্তিমূলক সমঝোতার নীতি অবলম্বনের আহবান জানাই।
শুক্রবার রাতে হেফাজতের সিনিয়র নায়েবে আমির মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী, মাওলানা নূর হোসাইন কাছেমী, মাওলানা হাফেজ শামসুল আলম, মাওলানা আবদুল মালেক হালিম, মহাসচিব মাওলানা হাফেজ জুনাইদ বাবুনগরী, নায়েবে আমির মাওলানা মুফতি মুজাফফর আহমদ, মাওলানা হাফেজ তাজুল ইসলাম ও মাওলানা মোহাম্মদ ইদ্রিস এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেন।
হেফাজত নেতৃবৃন্দ বলেন, দেশে বিরোধী রাজনৈতিক মতাবলম্বীদের বাদ দিয়ে এককেন্দ্রিকভাবে জোরজবরদস্তি করে ক্ষমতা কুক্ষিগত করার তীব্র প্রবণতাই এখনকার রাজনৈতিক সঙ্কটের প্রধান কারণ। এই প্রবণতার কুফল এখন চরম আকার ধারণ করেছে। তারা বলেন, ক্ষমতাকেন্দ্রিক রাজনীতি চর্চার ফলে ভয়ঙ্কর রাজনৈতিক জিঘাংসার সৃষ্টি হয়েছে। দেশের প্রধান বিরোধীদলের চেয়ারপারসনকে তালা মেরে এবং বালুর ট্রাক দিয়ে কার্যালয়ে অবরুদ্ধ করে রাখা অত্যন্ত ন্যক্কারজনক ঘটনা। জেল-জুলুম, গ্রেফতার ও
তারা আরো বলেন, সরকারি দল এবং বিরোধী দল উভয়ই দেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক শক্তি। তাদের হিংসাত্মক রাজনীতির ভয়ঙ্কর প্রতিফল ভোগ করছে এদেশের নিরীহ জনসাধারণ। তারা শান্ত না হলে এবং সমঝোতার মাধ্যমে পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও পরমতসহিষ্ণুতা ধারণ করতে না পারলে জাতির রাজনৈতিক জীবনের পাশাপাশি অর্থনৈতিক ও সামাজিক স্থিতিশীলতা চরম হুমকির মুখে নিপতিত হবে।উৎসঃ  শীর্ষ নিউজ ডটকম/বিজ্ঞপ্তি/আনসারী, ৯ জানুয়ারি ২০১৫

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন