ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

বৃহস্পতিবার, ২ জানুয়ারী, ২০১৪

পাঁচ বছরে দীপু মনির আয় বেড়েছে ১৪ গুণ

তিনি ও তার স্বামী দুজনই এখন কোটিপতি চাঁদপুর-২ আসন থেকে নির্বাচিত সংসদ সদস্য ও সাবেক পররাষ্ট্রমন্¿ী দীপু মনির আয় গত পাচ বছরে বেড়েছে ১৪ গুণেরও বেশি। নির্বাচন কমিশনে দাখিল করা হলফনামা পরখ করে দেখা যায়, ২০০৮ সালে তার আয় দেখানো হয় পাঁচ লাখ ৭০ হাজার টাকা। গত পাঁচ বছরে তার আয় বেড়েছে ৮৪ লাখ টাকা। এবারও তিনি বিনা ভোটে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পথে। হলফনামায় বলা হয়, গত পাঁচ বছরে সাবেক এই মন্¿ীর মোট আয় বেড়েছে ৮৪ লাখ ৫২ হাজার ১৫১ টাকা। বর্তমানে নিজের নামে ৩৩ লাখ টাকার ১০ কাঠা জমি ও ৯ লাখ টাকার স্বর্ণসহ স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ রয়েছে মোট ১ কোটি টাকার উপরে। জানা গেছে, পাঁচ বছর আগে ডা. দীপু মনির পেশা থেকে বছরে ৩ লাখ টাকা আয় দেখানো হয় এবং অস্থাবর সম্পদের মধ্যে নিজের নামে নগদ ছিল ২ লাখ ৭০ হাজার টাকা। নবম সংসদ নির্বাচনে প্রথমবারের মতো এমপি হয়েই পররাষ্ট্র মন্¿ীর চেয়ারে বসার সুযোগ হয় তার। সেই সুবাদেই তিনি ঘুরে বেড়িয়েছেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশ। ইতিমধ্যে তার বিদেশ ভ্রমন একটি রেকর্ড সৃষ্টি করেছে বলেও খবর এসেছে বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায়। দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দীপুমনির মতো চাঁদপুর জেলার সকল প্রার্থীই বিনা ভোটে জয়ী ১৫৪ জনের তালিকায় স্থান করে নিয়েছেন। অন্যদিকে এই সময়ের মধ্যে তার স্বামীর সম্পদ বেড়েছে ৮ লাখ ৮০ হাজার টাকা এবং সাথে যুক্ত হয়েছে একটি ডব্লিউডিভি গাড়ি। বর্তমানে তার স্বামীর মোট ৯৯ লাখ ৫৫ হাজার টাকার সম্পদ রয়েছে। স্থাবর-অস্থাবর সব মিলিয়ে শুধু দিপু মনির নামেই রয়েছে ১ কোটি ১২ লাখ ২ হাজার ১৫১ টাকার সম্পদ এবং স্বামীর নামে রয়েছে ৯৯ লাখ ৫৫ হাজার টাকার সম্পদ। তবে এবার পেশা হিসেবে দীপু মনির কোন আয় উলে-খ করা হয় নি। এবার তার আয় দেখানো হয়েছে শুধু মন্¿ী হিসেবে প্রাপ্ত পারিতোষিক ১৭ লাখ ২০ হাজার টাকা। আগে ব্যাংকে তার কোন টাকা না থাকলেও পাঁচ বছর পরে এখন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে নিজের নামে আছে ১৫ লাখ ৯৭ হাজার ২৮৮ টাকা। সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ আছে ২২ লাখ ৫৪ হাজার ৮৬৩ টাকা। অন্যদিকে স্থাবর সম্পদের মধ্যে পাঁচ বছরে তার নিজের নামে ৩৩ লাখ টাকা দামে ১০ কাঠা অকৃষি জমি যুক্ত হয়েছে। অন্যদিকে অস্থাবর সম্পদ তার স্বামীর নামে আগে ছিল ৮ লাখ ৭৫ হাজার টাকা। কিন্তু বর্তমানে তা কমে দাড়িয়েছে ৪ লাখ টাকা। ২০১২-১৩ অর্থ বছরের আয়কর রিটার্ন তথ্য অনুযায়ী স্বামীর নামে ৫ লাখ ৩০ হাজার টাকা আছে। বর্তমানে শেয়ার ও বন্ডে সঞ্চয়পত্রে স্বামীর নামে কিছু উলে-খ নেই। নিজের নামে বাস, ট্রাক, মটরগাড়ি ও মটরসাইকেল ইত্যাদির বিবরনীতে ২০০৮ সালের ন্যায় মাত্র ১ লাখ টাকা উলে-খ থাকলেও স্বামীর নামে নতুন করে যুক্ত হয়েছে ‘ডবি-উডিভি’। নিজ১ লাখ টাকার স্বনের্র স্থলে এখন স্বর্ন আছে ৯ লাখ টাকার। তবে আগে স্বামীর নামে ৫০ হাজার টাকার স্বর্ন থাকলেও এবার ঘরটি ফাঁকা রয়েছে। আসবাবপত্র নিজ নামে আগে ছিল ৫০ হাজার টাকা। এখন তার দদ্বিগুন হয়ে ১ লাখ টাকা হলেও স্বামীর নামে ৫০ হাজার টাকা অপরিবর্তিত আছে। এছাড়াও অন্যান্য হিসেবে স্বামীর নামে আছে আরো ৮ লাখ ৭৫ হাজার টাকা। আর স্বামীর নামের আগের ৪০ লাখ ৫০ হাজার টাকা অকৃষি জমির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয় উলে-খ করে একই দামে এবার দুটি ফ্ল্যাটের কথা উলে-খ করা হয়েছে। তার দায়-দেনার ঘরে লেখা হয়েছে প্রযোজ্য নয়।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন