ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

বুধবার, ২১ জানুয়ারী, ২০১৫

ছাত্রজনতার আন্দোলন তীব্র থেকে তীব্রতর হবে’


বাংলাদেশ বার্তা- ১৭ জানুয়ারি ২০১৫: ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি আবদুল জব্বার বলেছেন, ‘জালিম আওয়ামী সরকারকে আর কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। এই ফ্যাসিস্ট সরকারের বিরুদ্ধে ছাত্রজনতার আন্দোলন তীব্র থেকে তীব্রতর হবে।’
ছাত্রশিবির ঢাকা অঞ্চলের দায়িত্বশীলদের নিয়ে আয়োজিত সমাবেশে শুক্রবার সকালে সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। রাজধানীর একটি মিলনায়তনে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয় বলে শিবিরের প্রচার সম্পাদক মনির আহমেদ স্বাক্ষরিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
সেক্রেটারি জেনারেল আতিকুর রহমানের পরিচালনায় সমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় দফতর সম্পাদক নাভিদ আনোয়ার, সাহিত্য সম্পাদক ইয়াসিন আরাফাত, বায়তুলমাল সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, শিক্ষা সম্পাদক মোবারক হোসাইন, সমাজসেবা সম্পাদক মহিউদ্দীন আহমেদ, প্লানিং এ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট সম্পাদক শাহিন আহমেদ খান।
প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে শিবির সভাপতি বলেন, ‘অবৈধ সরকারের বিরুদ্ধে যে আন্দোলন চলছে, তা গণমানুষের মুক্তির আন্দোলন। এ আন্দোলনে দেশ আজ জেগে উঠেছে। দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বকে সমুন্নত রাখতে এ আন্দোলনকে সফল করার কোনো বিকল্প নেই। মানুষ আজ তাই সচেতনভাবেই এ আন্দোলনে শরিক হয়েছে। সারাদেশে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ধারাবাহিক ঘটনা আজকের আন্দোলনকে যৌক্তিক করে তুলেছে। আন্দোলনের মাধ্যমে দেশের জনগণকে রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস থেকে মুক্ত করে মানবাধিকার নিশ্চিত করা হবে।’
বিজ্ঞপ্তিতে তিনি আরও বলেন, ‘অবৈধ আওয়ামী সরকার যে কতটা হিংস্র হয়ে উঠেছে তা শুধু তাদের পোষ্য ছাত্রলীগের কর্মকাণ্ড বিচার করলেই স্পষ্ট বোঝা যায়। এ জঙ্গি দলটির ক্যাডাররা সারাদেশের ক্যাম্পাসগুলোতে সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। দলটির সভাপতি-সেক্রেটারিসহ নেতারা যে ভাষায় কথা বলে তাতেই তাদের ন্যক্কারজনক মনোভাব স্পষ্ট হয়ে যায়। বৃহস্পতিবার রাতেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগ নিজেদের মধ্যে মারামারি করেছে। আমরা পরিষ্কার বলে দিচ্ছি, নিজেদের মধ্যেই মারামারির সাধ মিটিয়ে নিন, ক্যাম্পাসে বা রাজপথে ছাত্রজনতার ওপর কোনো আক্রমণের চেষ্টা হলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।’
তিনি আরও বলেন, ‘আওয়ামী লীগ বরাবরই ষড়যন্ত্রনির্ভর রাজনীতি করে এসেছে। আজ যখন ছাত্রজনতার আন্দোলন তুঙ্গে উঠেছে, তখন সরকার নানামুখী চক্রান্তের জাল বিছিয়ে আন্দোলন দমানোর চেষ্টা করছে। রংপুর বিভাগসহ সারাদেশের বিভিন্ন স্থানে পরিকল্পিত ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড চালিয়ে সাধারণ মানুষের ওপর দোষ চাপানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। এসব করে কোনো লাভ হবে না। গ্রেফতার, নির্যাতন বা চক্রান্ত কোনোটাই কাজে আসবে না। হঠাৎ করে গজিয়ে ওঠা কিছু সংগঠন দিয়ে ভাড়া করে লোক এনে নাটক করে কোনো লাভ হবে না। বাংলাদেশের সচেতন জনগণ সবই জানে ও বোঝে। অচিরেই এ সরকারের পতন ঘটবে।’
বিজ্ঞপ্তিতে তিনি সরকারের উদ্দেশে বলেন, ‘শিবিরের সাবেক সভাপতি এহসানুল মাহবুব জুবায়েরকে গ্রেফতার করেছেন, অহরহ গ্রেফতার করছেন, মানুষ মারছেন, এর জবাব আন্দোলনের মাধ্যমেই দেওয়া হবে। রাষ্ট্রীয় বাহিনীকে দিয়ে যে ধরনের বেআইনি কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন, তার ফল ভালো হবে না।
উৎসঃ ঢাকার নিউজ

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন