কুমিল্লা চৌদ্দগ্রাম উপজেলায় ৪ শিবির নেতাকর্মীকে ধরে নিয়ে গভীর রাতে পায়ে গুলি করলো পুলিশ।
গুলিবৃদ্বারা হলেন, চৌদ্দগ্রাম উপজেলা উত্তর শাখা শিবির সভাপতি কুমিল্লার নাঙ্গলকোট উপজেলার হেসাখালের ইসহাক মিয়ার ছেলে বোরহান উদ্দিন (২৫)।উজিরপুর ইউনিয়ন শিবির সভাপতি বাঘাপুস্কুরণীর আবদুল বারিকের ছেলে আবদুল আলীম (২২) শিবির কর্মী সুয়াগাজী ডুমুরিয়ার আবুল কালামের ছেলে আবু সুফিয়ান (২০), চৌদ্দগ্রামেরর নালঘরের মৃত ফজলুর রহমানের ছেলে আবু ইউসুফ,), কে গুলি বৃদ্ব অবস্থায় তাদেরকে বুধবার ভোর ৩টায় কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কারা ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়েছে।
এ বিষয় কুমিল্লা ডি আই (১) জানান, আসামী ধরতে গেলে আহতরা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি করে। পরে পুলিশও পাল্টা গুলি করে।
এবিষয় চৌদ্দগ্রাম উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারী শাহ মিজানুর রহমান জানান,২০ দলের ডাকা হরতাল চলাকালে সোমবার(২ ফেব্রয়ারী) দুপুর সাড়ে ১২ টার দিকে মিয়ারবাজারে আমরা একটি মিছিল বের করি।এসময় পুলিশ আমাদের মিছিলে দাওয়া করে ৪ জনকে আটক করে।আটকৃতরা হলেন, চৌদ্দগ্রাম উপজেলা উত্তর শাখা শিবির সভাপতি বোরহান উদ্দিন (২৫)।উজিরপুর ইউনিয়ন শিবির সভাপতি আবদুল আলীম (২২) শিবির কর্মী আবু সুফিয়ান (২০), আবু ইউসুফ ।তাদেরকে আটক করে নিয়ে যায় থানায়।
কিন্তু তাদের কে গতকাল মঙ্গলবার রাত পর্যন্ত জেলে প্রেরন করা হয়নি। বুধবার গভীর রাতে থানা থেকে বের করে তাদেকে বাস পোড়ানোর ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে পায়ে গুলি করে পুলিশএই তাদেরকে কুমেকে হাসপাতালে ভর্তি করায় অথচ ঘটনাটি সম্পূর্ণ উল্টে।
এদিকে গুলিবৃেদ্বর সাথে সকালে সাংবাদিক ও আহতদের অভিবাভদের সাথে দেখা করতে দেয়নি।এঘটনায় আহতের স্বজন ও চৌদ্দগ্রামের সাধারণ জনগণ ব্যাপক উৎকন্টার মধ্যে আছে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন