ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

সোমবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫

যৌথবাহিনীর অভিযানে মুক্তিযোদ্ধার বাড়িসহ ব্যাপক ভাঙচুর

ঢাকার নিউজ-২৩ফেব্রুয়ারী ২০১৫ ঃ চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে প্রায় ১ মাস ৭ দিন ধরে চলা যৌথবাহিনীর অভিযান অব্যাহত রয়েছে। অভিযানে আসামী গ্রেপ্তারসহ মুক্তিযোদ্ধার বাড়িসহ ঘরে হামলা, ব্যাপক ভাঙচুরের অভিযোগ করেছে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবার গুলো। তবে বরাবরই পুলিশের পক্ষ থেকে ভাঙচুর কথা অস্বীকার করা হচ্ছে। সর্বশেষ রোববার সকাল ৯টার দিকে শাহবাজপুর ইউনিয়নের ধোবড়া এলাকার এক শিক্ষক, মুক্তিযোদ্ধাসহ ৭/৮ টি বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুর অভিযোগ পাওয়া গেছে। ক্ষতিগ্রস্থ বাড়ির মালিকরা হল, শিক্ষক মো. তোজিবুর রহমান ও মুক্তিযোদ্ধা মৃত নজিবুর রহমান। সে পারদিলালপুর দাখিল মাদ্রাসার শিক্ষক। এছাড়া মুখলেসুরের ছেলে প্রভাষক এম আলম, হাজী রহমতুল্লাহ্ ছেলে মোফাজ্জল হক। একই গ্রামের মৃত তোফাজ্জল বিশ্বাসের ছেলে মামুন অর রশিদের বাড়িতে ঢুকে তিনটি ঘরে ভাঙচুর করে। এছাড়া আরো ২/৩ টি বাড়িতে হামলা ও ব্যাপক ভাঙচুর করে। প্রভাষক এম আলমের মেয়ে জানান, রোববার সকাল ৯টার দিকে র‌্যাব, পুলিশ ও বিজিবি’র সমন্বয়ে গঠিত যৌথবাহিনীর একটি দল তাদের বাড়িতে প্রবেশ করে। এসময় তিনটি ঘরে ঢুকে ব্যাপক ভাঙচুর করে। তিনি আরও জানান, যৌথবাহিনীর সাথে স্থানীয় আওয়ামীলীগের লোকজন যৌথবাহিনীকে বাড়ি দেখিয়ে দিলে পরে তারা সেই বাড়ি গুলোতে প্রবেশ করে মুখ ঢেকে তাদের সাথে ছিল। শিবগঞ্জ পৌর জামায়াতের আমির গোলাম আযম অভিযোগ করে বলেন, বর্তমান সরকার সন্ত্রাস দমনের নামে জামায়াত-বিএনপি’র নেতাকর্মীদের বাড়িতে বাড়িতে ঢুকে যে নির্যাতন, নীপিরণ করছে তা ৭১’এর পাক-হানাদার বাহিনীকেও হার মানিয়েছে। তবে শিবগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ এমএম ময়নুল ইসলাম ভাঙচুর কথা অস্বীকার করে বলেন, যৌথবাহিনী কারো বাড়িতে ঢুকে ভাঙচুর সাথে জড়িত নয়, তারা নিজেরাই ভাঙচুর করে রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের চেষ্টা করছে। তিনি আরও বলেন, যারা এলাকায় সন্ত্রাসী সৃষ্টি করে মানুষ হত্যাসহ নাশকতাসৃষ্টি করে তাদেরকেই পুলিশ গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনছে। তিনি আরও জানান, তোয়েব আলী মন্ডলের ছেলে মো. কবিরকে আটক করা হয়। এদিকে ধোবড়া বাজার এলাকায় গত শুত্রæবার সন্ধ্যায় আওয়ামীলীগ কর্মী আবুল কালাম আজাদ হত্যায় ঘটনায় তার বাবা শনিবার রাতে শিবগঞ্জ থানায় ৮/৯ জনের নাম উল্লেখসহ আরো ১৫/২০ জন আসামী করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন