ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

বুধবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫

ডাকসুর ভিপি তালিকা থেকে মান্নার নাম মুছে দিল ছাত্রলীগ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডাকসুর সাবেক ভিপিদের তালিকার নামফলক থেকে দুই বারের নির্বাচিত ভিপি মাহমুদুর রহমান মান্নার নাম মুছে দিয়েছে ছাত্রলীগের কর্মীরা। এসময় ডাকসুর কার্যালয়ে টাঙানো মান্নার ছবি বাইরে নিয়ে এসে পুড়িয়ে দেয় তারা।
মঙ্গলবার বেলা দেড়টার দিকে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি জয়দেব নন্দী ও ঢাবি শাখার ত্রাণ ও দুর্যোগ সম্পাদক শেখ ফয়সালের নেতৃত্বে ছাত্রলীগের কর্মীরা এ ঘটনা ঘটায়।
১৯৭৯ সালে জাসদ ছাত্রলীগ থেকে ডাকসুর(ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ) ভিপি(সহসভাপতি) নির্বাচিত হন মান্না। এসময় তিনি গণিত বিভাগের মাস্টার্সের ছাত্র ছিলেন। পরবর্তীতে জাসদ ছেড়ে যোগ দেন বাসদ ছাত্রলীগে।
১৯৮০ সালে বাসদ ছাত্রলীগ থেকে নির্বাচন করে দ্বিতীয়বার ডাকসুর ভিপি নির্বাচিত হন তিনি।
বামপন্থী রাজনীতি ছেড়ে ১৯৯২ সালে আ’লীগে যোগদেন মান্না। এমপি না হলেও নেতৃত্বের গুণাবলীর জন্য দলটির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক পর্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেন। ১/১১ এর সময়ে আ’লীগের ‘সংস্কারপন্থী’ গ্রুপে আব্দুর রাজ্জাক, তোফায়েল আহমেদ, আমির হোসেন আমুর সথে মান্নাও যোগদেন। সে কারণে ২০০৭ সালে আ’লীগ থেকে বাদ পড়েন তিনি।
আ’লীগের বর্ষিয়ান নেতা তোফায়েল ও আমু বর্তমান সরকারের মন্ত্রী হলেও দলের আগের পদ ফিরে পাননি। ইতিবাচক রাজনীতি শুরু করার জন্য মান্না নাগরিক ঐক্য নামে একটি রাজনৈতিক দল গঠন করেন। এখন তিনি দলটির আহ্বায়কের দায়িত্ব পলন করছেন।
এর পাশাপাশি পত্রিকায় কলাম, বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেলে টকশোর উপস্থাপনা ও আলোচক হিসেবে উপস্থিত থেকে আ’লীগ সরকারের সমালোচনা করে বক্তব্য দিয়ে আসছেন।
সম্প্রতি মান্নার সাথে অজ্ঞাত এক ব্যাক্তির কথোপকথন নিয়ে একটি অডিওটেপ প্রকাশ করে একটি অনলইন পত্রিকা। সেখানে তিনি চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে সেনা কর্মকর্তাদের সাথে যোগাযোগ করার আগ্রহ প্রকাশ করেন বলে উঠে এসেছে।
গণমাধ্যমে তা প্রকাশের পরেই রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনার কেন্দ্র বিন্দুতে পরিণত হন তিনি।
মঙ্গলবার সকালে মান্নাকে পুলিশের একটি দল বাসা থেকে আটক করেছে বলে পরিবারের পক্ষ থেকে দাবি করলেও তা আনুষ্ঠানিকভাবে অস্বীকার করে পুলিশ। আটকের ২০ ঘন্টা পর তাকে রাস্ট্রোদ্রহ মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয় এবং গুলশান থানা থেকে ডিবি অফিসে পাঠানাে হয়। সর্বশেষ তাকে আজ আদালতে নেয়ার কথা।

শীর্ষ নিউজ

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন