ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

বুধবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫

ফোনালাপ ছড়ানোর হিড়িক : মাহমুদুর রহমান জেলে গেলে ওরা নয় কেন? - নোমান খান

ইকোনোমিষ্টে প্রকাশিত স্কাইপ কেলেঙ্কারী আমার দেশ ছাপিয়েছিল তাদের পত্রিকায়। যার কারণে মাহমুদুর রহমানকে জেলে ঢুুকিয়েছে সরকার। ট্রাইবুনাল নিয়ে স্কাইপের কথপোকথনটি ইকোনোমিষ্ট তাদের আইসিটি এক্সপার্ট দিয়ে পরীক্ষা করেছে এবং এর কন্ঠস্বর নিশ্চিত হয়ে তারপর প্রকাশ করেছিল। তখন আইটি আইন লঙ্ঘন হয়েছে, সাংবাতিকতার নীতি লঙ্ঘন করেছে বলে আওয়ামী মিডিয়াগুলো কত কিছুই না করেছিল। যার কারণে সাংবাদিক অলিউল্লাহ নোমানকে রাতের আধারে দেশ ছাড়তে হয়েছিল। জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব মাহমুদুর রহমানকে জেলে ঢুকানো হয়েছিল।
অথচ সেই ৭১টিভি, গাজী টিভি, বাংলা নিউজসহ আওয়ামী মিডিয়াগুলো একের পর এক মোবাইল ও ভাইবার এর কথপোকথন ছড়াচ্ছে। প্রথমে খালেদা জিয়া, আর এখন মাহমুদুর রহমান মান্নার কথপোকথন ছড়ানো হচ্ছে। যেগুলোর কোন সত্যতা না যাচাই করেই এই কাজগুলো করা হচ্ছে। এখন কি তারা দেশের আইন অমান্য করেনি? এখন কি বাংলাদেশের আইসিটি আইন লঙ্ঘন হয়নি?
মাঝে মাঝে খুব বেশী কষ্ট হয়। কষ্ট হয় মানুষরুপি এই সকল দলবাজরা প্রাণের প্রিয় বাংলাকে ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাওয়ার প্রতিযোগীতা দেখে। আরও কষ্ট হয় যখন দেখি বাংলাদেশের সাধারণ মানুষগুলো হাত গুটিয়ে বসে থাকা দেখে। একটা দেশে কখনই পরিবর্তন আসবে না যতক্ষণ পর্যন্ত আমি-আপনি-আমরা সবাই প্রতিবাদ না করি, রাজপথে অধিকার আদায়ের জন্য স্লোগান না তুলি।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন