ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

মঙ্গলবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫

মাহমুদুর রহমান মান্না আটক, ডিবির অস্বীকার

নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্নাকে আটকের ঘটনা অস্বীকার করেছে ডিবি। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের মিডিয়া সেন্টারের (ডিএমপি) ডিসি মাসুদুর রহমান জানিয়েছেন, ডিবি মাহমুদুর রহমান মান্নাকে আটক করেনি।
এর আগে সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) দিনগত রাত সাড়ে তিনটার দিকে রাজধানীর বনানীর ই-ব্লকের ১৭ নম্বর সড়কের (বাসা নম্বর-১২) ভাতিজি শাহনামা শারমিনের বাসা থেকে মান্নাকে সাদা পোশাকধারী পুলিশ (ডিবি) আটক করে বলে সংবাদমাধ্যমকে জান‍ান স্ত্রী মেহের নিগার।
এ বিষয়ে বনানী থানার ডিউটি অফিসার উপপরিদর্শক (এসআই) জাহাঙ্গীর জানান, ডিবি পরিচয়ে মাহমুদুর রহমানকে ধরে নিয়ে গেছে বলে তার স্ত্রী মেহের নিগার বনানী থানাকে জানিয়েছেন।
তিনি জানান, তবে ডিবি থেকে এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত কোনো কিছু জানানো হয়নি।
মাহমুদুর রহমান মান্নার ভাজিতি সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, সোমবার দিনগত তিনটার দিকে ডিবি পুলিশ পরিচয়ে তাদের ঘরের দরজায় নক করে। তারা জানান, মাহমুদুর রহমানকে তারা নিয়ে যেতে এসেছেন।
এ সময় তার চাচা মান্না ঘুমিয়ে ছিলেন। তিনি রাত ১১টার দিকে তাদের বাসায় আসেন।
পরে ডিবি পুলিশ আসার খবর জানালে মাহমুদুর রহমান মান্না পোশাক পরার সময় চান। পোশাক পরা শেষে রাত সাড়ে তিনটার দিকে ডিবি পুলিশ তাকে নিয়ে চলে যায়।
তবে তার চাচাকে কোথায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে, সে বিষয়ে কিছু জানাতে পারেননি শাহনামা শারমিন।
এদিকে, সেনা হস্তক্ষেপ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে লাশ ফেলার টেলিফোন কথোপকথন ফাঁস হওয়ার পর নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্নাকে গ্রেফতারের দাবি ওঠে মন্ত্রিসভায়।
এ কথোপকথনকে গভীর ষড়যন্ত্র হিসেবে আখ্যায়িত করে মন্ত্রিসভার সদস্যদের অনেকেই মান্নাকে গ্রেফতারের দাবি জানান।
আবার কেউ কেউ মান্নাকে বিএনপির ‘পেইড এজেন্ট’ হিসেবে আখ্যায়িত করেন।
এর আগে সংবাদমাধ্যমে মাহমুদুর রহমান মান্নার দুটি পৃথক অডিও প্রকাশ হয়।
বিএনপি নেতা সাদেক হোসেন খোকা এবং অপর একজন অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তির সঙ্গে মান্নার কথোপকথনের ওই অডিও নিয়ে সোমবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) মন্ত্রিসভার বৈঠকে আলোচনা হয় বলে জানিয়েছে সূত্র।
বৈঠকে ওই অডিও নিয়ে মন্ত্রিসভার সদস্যরা ব্যাপক ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, কেউ কেউ মান্নার আগের রাজনৈতিক অবস্থান নিয়েও কথা বলেন। তারা বলেন, মান্না একেক সময় একেক দল করেছেন। কখনও জাসদ, কখনও বাসদ, এরপর আওয়ামী লীগ- এভাবে দল বদল করেছেন। তার নিজের রাজনৈতিক কোনো চরিত্র নেই।
উৎসঃ লন্ডন বাংলা নিউজ

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন